বাংলারজমিন
চট্টগ্রামে নোমানের র্যালিতে হামলা-ভাঙচুর
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১৭ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার, ৯:১৩ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম-১০ পাহাড়তলী-হালিশহর আসনের বিএনপির প্রার্থী ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমানের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় র্যালিতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে বিএনপির ১০ নেতাকর্মী আহত হয়েছে। গতকাল বিকালে চট্টগ্রাম মহানগরীর হালিশহর থানার নয়া বাজার মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। একই আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ডা. আফসারুল আমীনের নেতৃত্বে বের হওয়া মুক্তিযুদ্ধের বিজয় র্যালি থেকে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ করেন নোমান। সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম মহানগরীর কাজীর দেউড়ির বাসায় সংবাদ সম্মেলনে আবদুল্লাহ আল নোমান এই অভিযোগ করেন। হামলায় নোমানের প্রচারণার দুইটি সিএনজি অটোরিকশা ও মাইক ভাঙচুর করা হয়। ওই এলাকার একটি ভবনের কাঁচও ভাঙচুর করা হয় বলে জানান নোমান। আবদুল্লাহ আল নোমান অভিযোগ করেন, পরিকল্পিতভাবে আমাকে হত্যার উদ্দেশে এ হামলা চালানো হয়েছে। ব্যানার কেড়ে নেয়া হয়েছে। প্রচারণার গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। মাইক ভাঙচুর করা হয়েছে। আমাকে বাচাতে গিয়ে ১০ জনের মতো নেতাকর্মী আহত হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার বিকাল ৩টার দিকে নয়াবাজার মোড় থেকে আবদুল্লাহ আল নোমানের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের একটি বিজয় র্যালি বের করা হয়। এ উপলক্ষে সেখানে বিএনপি নেতাকর্মীরা জড়ো হতে থাকেন। এ সময় আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. আফসারুল আমীনের সমর্থনে একটি বিজয় র্যালি পাহাড়তলীর দিক থেকে বড় পোলের দিকে যাচ্ছিল। ওই র্যালি থেকে বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর হামলা চালানো হয়। এসময় নোমানের প্রচারণার দুইটি সিএনজি অটোরিকশা ও মাইক ভাঙচুর করা হয়। ল্যাব এশিয়া নামের একটি ভবনের কাচও ভাঙচুর করা হয়। হামলায় বিএনপির ১০ থেকে ১২জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে হালিশহর থানার ওসি এসএম ওবায়দুল হক হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কোন হামলার ঘটনাই ঘটেনি। আমি দুইটি মিছিলের মাঝখানে ছিলাম। আওয়ামী লীগের মিছিলটি শান্তিপূর্ণভাবে নয়াবাজার মোড় হয়ে বড়পোলের দিকে চলে যায়। একইভাবে বিএনপির মিছিলটি নয়া বাজার থেকে পাহাড়তলীর দিকে চলে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার বিকাল ৩টার দিকে নয়াবাজার মোড় থেকে আবদুল্লাহ আল নোমানের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের একটি বিজয় র্যালি বের করা হয়। এ উপলক্ষে সেখানে বিএনপি নেতাকর্মীরা জড়ো হতে থাকেন। এ সময় আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. আফসারুল আমীনের সমর্থনে একটি বিজয় র্যালি পাহাড়তলীর দিক থেকে বড় পোলের দিকে যাচ্ছিল। ওই র্যালি থেকে বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর হামলা চালানো হয়। এসময় নোমানের প্রচারণার দুইটি সিএনজি অটোরিকশা ও মাইক ভাঙচুর করা হয়। ল্যাব এশিয়া নামের একটি ভবনের কাচও ভাঙচুর করা হয়। হামলায় বিএনপির ১০ থেকে ১২জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে হালিশহর থানার ওসি এসএম ওবায়দুল হক হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কোন হামলার ঘটনাই ঘটেনি। আমি দুইটি মিছিলের মাঝখানে ছিলাম। আওয়ামী লীগের মিছিলটি শান্তিপূর্ণভাবে নয়াবাজার মোড় হয়ে বড়পোলের দিকে চলে যায়। একইভাবে বিএনপির মিছিলটি নয়া বাজার থেকে পাহাড়তলীর দিকে চলে যায়।