এক্সক্লুসিভ
স্বাধীনতার প্রতীক নৌকায় ভোট চাই -সালমান এফ রহমান
নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
১৭ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার, ৮:২২ পূর্বাহ্ন
একাদশ সংসদ নির্বাচনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাত উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা বিশিষ্ট শিল্পপতি বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান বলেছেন, সজীব ওয়াজেদ জয়ের দক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ তৃণমূল পর্যায়ে ডিজিটালে রূপান্তরিত হয়েছে। আমরা আজ ঘরে বসে মোবাইলের মাধ্যমে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে যোগাযোগ করতে পারছি। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেস, চট্টগ্রামে কর্ণফুলি নদীর নিচে টানেল, পায়রাবন্দর নির্মাণের ফলে পাল্টে যাবে বাংলাদেশের চিত্র। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু নির্মাণ বর্তমান সরকারের সবচেয়ে বড় অবদান। যেটা মানুষের স্বপ্ন ছিল এখন তা বাস্তব।
এটা সম্ভব হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বের কারণে। গতকাল সকাল ১১টা থেকে উপজেলার চূড়াইন ইউনিয়নে কেন্দ্রভিত্তিক আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তৃণমূলের নেতাকর্মী ও ভোটারদের সঙ্গে উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, দোহারে ৩৫০ একর জমির উপর অর্থনীতি অঞ্চল পাস হয়েছে। আমরা চাই নবাবগঞ্জ ৭/৮ শ’ একর জমির উপর অর্থনীতি অঞ্চল করা হবে। এর ফলে দোহার-নবাবগঞ্জের বেকার সমস্যার সমাধান হবে। বর্তমান সরকার দোহার-নবাবগঞ্জে শতভাগ বিদ্যুতায়িত করেছে। প্রত্যেকের ঘরে ঘরে আজ বিদ্যুৎ পৌঁছেছে। তাই জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পুনরায় রাষ্ট্রনায়ক করতে হলে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে নৌকার পক্ষে কাজ চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি আরো বলেন, আমি প্রত্যেক এলাকায় উঠান বৈঠকের মাধ্যমে এলাকার বাস্তবচিত্র দেখে যাচ্ছি। বিশেষ করে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করতে হবে। ইছামতি নদী ড্রেজিং ও নদীর মুখে কাশিয়াখালিতে বড় ধরনের স্লুইচ গেইট নির্মাণের ফলে পাল্টে যাবে ইছামতি নদীর চেহারা। ফিরে পাবে হারানো ঐতিহ্য। তিনি আরো বলেন, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে আপনারা আমাকে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করে প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে এ আসনটি উপহার দেবেন। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করলে দোহার-নবাবগঞ্জ উপজেলাকে একটি আধুনিক মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলবো। এই সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য আব্দুল বাতেন মিয়া, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ, নবাবগঞ্জ উপজেলা সাধারণ সম্পাদক মো. জালালউদ্দিন জালাল প্রমুখ।
এটা সম্ভব হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বের কারণে। গতকাল সকাল ১১টা থেকে উপজেলার চূড়াইন ইউনিয়নে কেন্দ্রভিত্তিক আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তৃণমূলের নেতাকর্মী ও ভোটারদের সঙ্গে উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, দোহারে ৩৫০ একর জমির উপর অর্থনীতি অঞ্চল পাস হয়েছে। আমরা চাই নবাবগঞ্জ ৭/৮ শ’ একর জমির উপর অর্থনীতি অঞ্চল করা হবে। এর ফলে দোহার-নবাবগঞ্জের বেকার সমস্যার সমাধান হবে। বর্তমান সরকার দোহার-নবাবগঞ্জে শতভাগ বিদ্যুতায়িত করেছে। প্রত্যেকের ঘরে ঘরে আজ বিদ্যুৎ পৌঁছেছে। তাই জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পুনরায় রাষ্ট্রনায়ক করতে হলে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে নৌকার পক্ষে কাজ চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি আরো বলেন, আমি প্রত্যেক এলাকায় উঠান বৈঠকের মাধ্যমে এলাকার বাস্তবচিত্র দেখে যাচ্ছি। বিশেষ করে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করতে হবে। ইছামতি নদী ড্রেজিং ও নদীর মুখে কাশিয়াখালিতে বড় ধরনের স্লুইচ গেইট নির্মাণের ফলে পাল্টে যাবে ইছামতি নদীর চেহারা। ফিরে পাবে হারানো ঐতিহ্য। তিনি আরো বলেন, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে আপনারা আমাকে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করে প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে এ আসনটি উপহার দেবেন। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করলে দোহার-নবাবগঞ্জ উপজেলাকে একটি আধুনিক মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলবো। এই সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য আব্দুল বাতেন মিয়া, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ, নবাবগঞ্জ উপজেলা সাধারণ সম্পাদক মো. জালালউদ্দিন জালাল প্রমুখ।