দেশ বিদেশ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজটে চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা
বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৬ ডিসেম্বর ২০১৮, রবিবার, ৮:৩২ পূর্বাহ্ন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা টোল প্লাজা থেকে তৃতীয় দিনের টানা যানজটে প্রায় ৩০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানবাহন আটকা পড়ে যায়। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন দূরপাল্লার যাত্রীরা। বৃহস্পতিবার রাত থেকে এ যানজট শনিবার বিকাল পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে। মেঘনা সেতু এলাকায় ওজন স্কেল স্থাপন ও টোল আদায়ে ধীরগতি, কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা, হাইওয়ে পুলিশের গাফিলতি, অতিরিক্ত যানবাহন চলাচল, মেঘনা ও কাঁচপুর সেতু এলাকায় নতুন দুইটি সেতুর কাজ চলায় মহাসড়কে এ ভয়াবহ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এ যানজটের কারণে বাধ্য হয়ে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে হেঁটে গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দেন। মেঘনা সেতু এলাকা থেকে এ যানজট মহাসড়কের সাইনবোর্ড থেকে কাঁচপুর হয়ে মেঘনা টোল প্লাজা এবং অপর প্রান্তে দাউদকান্দি সেতু থেকে গৌরীপুর এলাকা পর্যন্ত স্থায়ী হলেও হাইওয়ে পুলিশের তেমন কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি বলে যাত্রীদের অভিযোগ। টানা তিনদিন সরকারি ছুটি থাকায় অনেকেই সপরিবারে গ্রামের বাড়ি রওয়ানা হয়েছিলেন। কিন্তু ভয়াবহ যানজটে আনন্দের পরিবর্তে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন যাত্রীসাধারণগণ। বিশেষ করে মেঘনা সেতু এলাকায় ওজন স্কেল স্থাপন ও টোল আদায়ে ধীরগতির কারণে মহাসড়কে যানজট নিত্যদিনের ঘটনা বলে হাইওয়ের পুলিশের পক্ষ থেকে এ অভিযোগ তুলেছেন।
চাঁদপুরের বাসিন্দা আবু জাফর জানান, শুক্রবার রাতে বাড়ি যাওয়ার জন্য পরিবার নিয়ে গাড়িতে উঠেছি। শনিবার দুপুর পর্যন্ত সময় লাগে লাঙ্গলবন্দ এলাকায় পৌঁছাতে। এতে স্ত্রী ও দুই শিশু সন্তান নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েন।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি আবদুল কাইয়ুম সিকদার জানান, সপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে ১৬ই ডিসেম্বরের ছুটি মিলে টানা তিনদিন ছুটি হওয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে অন্যদিনের তুলনায় অনেক বেশি যানবাহন চলাচল করে। এই জন্য মহাসড়কের এ যানজট। এ ছাড়াও মেঘনা ও কাঁচপুর সেতু এলাকায় নতুন দুইটি সেতুর কাজ চলছে। এসব কারণেও যখন তখন যানজট লেগে যায়। যানজট নিরসনে কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশ দিনভর কাজ করেছে।
চাঁদপুরের বাসিন্দা আবু জাফর জানান, শুক্রবার রাতে বাড়ি যাওয়ার জন্য পরিবার নিয়ে গাড়িতে উঠেছি। শনিবার দুপুর পর্যন্ত সময় লাগে লাঙ্গলবন্দ এলাকায় পৌঁছাতে। এতে স্ত্রী ও দুই শিশু সন্তান নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েন।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি আবদুল কাইয়ুম সিকদার জানান, সপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে ১৬ই ডিসেম্বরের ছুটি মিলে টানা তিনদিন ছুটি হওয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে অন্যদিনের তুলনায় অনেক বেশি যানবাহন চলাচল করে। এই জন্য মহাসড়কের এ যানজট। এ ছাড়াও মেঘনা ও কাঁচপুর সেতু এলাকায় নতুন দুইটি সেতুর কাজ চলছে। এসব কারণেও যখন তখন যানজট লেগে যায়। যানজট নিরসনে কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশ দিনভর কাজ করেছে।