এক্সক্লুসিভ
একটি সরকার এবং কার্যকরী বিরোধী দল পাবো
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ ডিসেম্বর ২০১৮, শনিবার, ৯:৫৬ পূর্বাহ্ন
নির্বাচন পর্যবেক্ষণ সংস্থা ব্রতির নির্বাহী পরিচালক শারমিন মোরশেদ বলেছেন, এবারের নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে আমরা একটি সরকার এবং কার্যকরী বিরোধী দল পাবো। এটা আমাদের বড় প্রত্যাশা। মানবজমিনের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি বলেন, জোটের রাজনীতি হচ্ছে এটা যেমন সত্য তেমন সত্য নৌকা এবং ধানের শীষেরই প্রতিযোগিতা হচ্ছে। এবং জোটের প্রধান শরিকরা ইউনিটির স্বার্থে প্রধান দুই দলের প্রতীক গ্রহণ করেছে। এই জিনিসটি হচ্ছে নতুন। এতোগুলো দল একমতে পৌঁছাতে পেরেছে। দেশের বৃহত্তর স্বার্থে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করা, গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার স্বার্থে তারা রাজি হয়েছেন।
তিনি বলেন, এখন নির্বাচনে কে হারবে কে জিতবে। নৌকা নাকি ধানের শীষ? ইতিবাচক দিকটি হচ্ছে এ নৌকার ভেতরে নতুন চেহারা আছে। ধানের শীষের ভেতরে এমন কিছু চেহারা আছে যাদের একটি সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা আছে। সেক্ষেত্রে পার্লামেন্টের চেহারাটা একটু ভিন্ন বা বৈচিত্র্য হবে বলে মনে করি। সংখ্যায় যে বা যারা গরিষ্ঠ হবে এই বৈচিত্র্যের কারণে পার্লামেন্টটা অনেক বেশি কার্যকর হতে পারে। আমাদের প্রত্যাশা হচ্ছে কম্পিটিশনের মধ্যে দিয়ে এ সংসদ সরকার এবং বিরোধী দল পাবে।
কেমন নির্বাচন হবে বলে মনে করছেন- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, মাস দুয়েক আগেও আমরা আসলে বুঝতে পারছিলাম না যে নির্বাচন আদৌ অংশগ্রহণমূলক হবে কি না। অনেক সংশয় ছিল। সে জায়গা থেকে আমরা অনেকটা সরে এসেছি। সকলেই এখন নির্বাচনমুখী। এটা নিয়ে সবাই একটি উত্তেজনার ভেতরে আছে। তিনি বলেন, আমি আশা করবো যে, মেনে নেয়া যায় না সেরকম নির্বাচন হবে না। আমি প্রত্যাশা নিয়ে দেখছি আগামী নির্বাচনটাকে। একাধিক কারণে আমাদের কাছে এই নির্বাচন খুব গুরুত্বপূর্ণ। শাসক দলের মনে রাখা জরুরি যে ক্ষমতাসীনদের অধীনেও একটি ভালো নির্বাচন হতে পারে। এটা প্রমাণ করাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি বলেন, এখন নির্বাচনে কে হারবে কে জিতবে। নৌকা নাকি ধানের শীষ? ইতিবাচক দিকটি হচ্ছে এ নৌকার ভেতরে নতুন চেহারা আছে। ধানের শীষের ভেতরে এমন কিছু চেহারা আছে যাদের একটি সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা আছে। সেক্ষেত্রে পার্লামেন্টের চেহারাটা একটু ভিন্ন বা বৈচিত্র্য হবে বলে মনে করি। সংখ্যায় যে বা যারা গরিষ্ঠ হবে এই বৈচিত্র্যের কারণে পার্লামেন্টটা অনেক বেশি কার্যকর হতে পারে। আমাদের প্রত্যাশা হচ্ছে কম্পিটিশনের মধ্যে দিয়ে এ সংসদ সরকার এবং বিরোধী দল পাবে।
কেমন নির্বাচন হবে বলে মনে করছেন- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, মাস দুয়েক আগেও আমরা আসলে বুঝতে পারছিলাম না যে নির্বাচন আদৌ অংশগ্রহণমূলক হবে কি না। অনেক সংশয় ছিল। সে জায়গা থেকে আমরা অনেকটা সরে এসেছি। সকলেই এখন নির্বাচনমুখী। এটা নিয়ে সবাই একটি উত্তেজনার ভেতরে আছে। তিনি বলেন, আমি আশা করবো যে, মেনে নেয়া যায় না সেরকম নির্বাচন হবে না। আমি প্রত্যাশা নিয়ে দেখছি আগামী নির্বাচনটাকে। একাধিক কারণে আমাদের কাছে এই নির্বাচন খুব গুরুত্বপূর্ণ। শাসক দলের মনে রাখা জরুরি যে ক্ষমতাসীনদের অধীনেও একটি ভালো নির্বাচন হতে পারে। এটা প্রমাণ করাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।