এক্সক্লুসিভ
বোঝা যাচ্ছে নির্বাচন সমতল ভূমিতে হবে না
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ ডিসেম্বর ২০১৮, শনিবার, ৯:৫৬ পূর্বাহ্ন
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এম হাফিজ উদ্দিন খান বলেছেন, নির্বাচন কোনো দিকে যাচ্ছে এখন পর্যন্ত বুঝতে পারছি না। যেভাবে মারামারি ধরাধরি শুরু হয়েছে, ঐক্যফ্রন্টের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে,
বিএনপির নেতা রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর বিরুদ্ধে হওয়া ২০১৫ সালের মামলায় এখন গ্রেপ্তার করা হয়েছে- এর দ্বারা কী বোঝায়। নির্বাচন যে সমতল ভূমিতে হবে না- এটাতো বোঝাই যাচ্ছে। বিভিন্ন উপায়ে বিরোধীদের দমনে ক্ষমতাসীনরা চেষ্টা করছে। বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা যদি রাস্তাঘাটে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে না পারে, তাহলে কীভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। মানবজমিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব বলেন।
আসন্ন নির্বাচনটা কেমন হতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গত দু’দিন ধরে যেগুলো হচ্ছে, তা দেখে মনে হয় যে, খুবই খারাপ অবস্থার দিকে যাচ্ছি আমরা।
এই নির্বাচন বাংলাদেশের রাজনীতিতে স্থিতি আনতে পারবে কি না- এ প্রশ্নে হাফিজউদ্দিন বলেন, নির্বাচন স্বচ্ছ হলে একটি সুযোগ ছিল। স্থিতিশীলতা আনতে পারতো। দেশে যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয়, তাহলে আমরা আশা করেছিলাম যে, একটি শক্তিশালী বিরোধী দল সংসদে থাকবে। সুতরাং এটা দেশের গণতন্ত্রের জন্য ভালো হবে। এখন মনে হচ্ছে, তার কোনো ভরসা আমরা পাচ্ছি না।
তরুণ ভোটারদের বিষয়ে তিনি বলেন, তরুণরা যদি সচেতন হয় তাহলে তারা ভোটকেন্দ্রে ভোট দিতে যাবে এবং তারা দেখে, শুনে, বুঝে যোগ্য লোককেই নির্বাচিত করবে। নতুন সরকারের কাছে তারা চায় বেকার সমস্যা সমাধান এবং শান্তি।
বিএনপির নেতা রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর বিরুদ্ধে হওয়া ২০১৫ সালের মামলায় এখন গ্রেপ্তার করা হয়েছে- এর দ্বারা কী বোঝায়। নির্বাচন যে সমতল ভূমিতে হবে না- এটাতো বোঝাই যাচ্ছে। বিভিন্ন উপায়ে বিরোধীদের দমনে ক্ষমতাসীনরা চেষ্টা করছে। বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা যদি রাস্তাঘাটে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে না পারে, তাহলে কীভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। মানবজমিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব বলেন।
আসন্ন নির্বাচনটা কেমন হতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গত দু’দিন ধরে যেগুলো হচ্ছে, তা দেখে মনে হয় যে, খুবই খারাপ অবস্থার দিকে যাচ্ছি আমরা।
এই নির্বাচন বাংলাদেশের রাজনীতিতে স্থিতি আনতে পারবে কি না- এ প্রশ্নে হাফিজউদ্দিন বলেন, নির্বাচন স্বচ্ছ হলে একটি সুযোগ ছিল। স্থিতিশীলতা আনতে পারতো। দেশে যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয়, তাহলে আমরা আশা করেছিলাম যে, একটি শক্তিশালী বিরোধী দল সংসদে থাকবে। সুতরাং এটা দেশের গণতন্ত্রের জন্য ভালো হবে। এখন মনে হচ্ছে, তার কোনো ভরসা আমরা পাচ্ছি না।
তরুণ ভোটারদের বিষয়ে তিনি বলেন, তরুণরা যদি সচেতন হয় তাহলে তারা ভোটকেন্দ্রে ভোট দিতে যাবে এবং তারা দেখে, শুনে, বুঝে যোগ্য লোককেই নির্বাচিত করবে। নতুন সরকারের কাছে তারা চায় বেকার সমস্যা সমাধান এবং শান্তি।