বাংলারজমিন
ফরিদপুর-৩
আতঙ্কে প্রচারণা শুরু করতে পারেননি বিএনপির প্রার্থী
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ ডিসেম্বর ২০১৮, শনিবার, ৯:২২ পূর্বাহ্ন
ফরিদপুর-৩ আসনের জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী বিএনপিদলীয় সাবেক মন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইউসুফের কোনো প্রকার নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করতে পারেননি নেতাকর্মীরা। জেলা বিএনপির একাধিক নেতার দাবি, তাদের প্রচারণা চালাতে বাধা দেয়া হচ্ছে।
জেলা বিএনপির নেতাদের অভিযোগ, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হাওয়া লাগার পর থেকেই বিএনপির দলীয় কর্মী-সমর্থকদের ওপর নানা ধরনের জুলুম চলছে। মামলা দিয়ে হয়রানি, মিটিং মিছিল ও সমাবেশ করতে বাধা দেয়া হয়েছে। জেলার বড় সারির প্রায় সকলকেই কারাবাস করতে হয়েছে। নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দ দেয়ার পর থেকে তাদের ওপর জুলুম-অত্যাচার আরো বেড়ে গেছে। ধানের শীষের কোনো পোস্টার লাগানো যাচ্ছে না। বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের হুমকি দেয়া হচ্ছে। আসনটির কোথাও কোনো ধানের শীষের ক্যাম্প নেই। গত কয়েক দিনে প্রায় ১৫টি ক্যাম্প ভেঙে দেয়া হয়েছে। ধানের শীষের ভোট চাইতে গেলে কর্মীদের হামলা-মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। এ দলের কর্মীদের ভয় দেখাতে শহরে মোটরসাইকেলের মহড়া দেয়া হচ্ছে। ঘরমুখো হয়ে গেছে দলের নেতাকর্মীরা।
ফরিদপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মোদাররেস আলী ইসা বলেন, আমি হতাশ। কী হচ্ছে ? কোনো প্রকার প্রচারণা চালাতে পারছি না। আবার দলের প্রার্থী আমাদেরকেও কোনো প্রকার নির্দেশনা দিচ্ছেন না। তার নির্দেশনা ছাড়া আমরা তো কিছু করার সাহস পাচ্ছি না। এমন হলে আমরাই আগে বিপদে পড়বো।
বিএনপি দলীয় ভোটাররা বলেন, আমাদের আস্থার আভাব। ভোট দিয়ে বিপদে পড়তে চাই না। দলীয় নেতাকেই বড় ভূমিকা নিতে হবে। তিনি জেলা বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের সকল নেতার সমন্বয়ে পরিস্থিতি উত্তরণে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এখনো পরিস্থিতি আমাদের অনুকূলে আছে বলে মত দেন তিনি।
জেলা বিএনপির নেতাদের অভিযোগ, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হাওয়া লাগার পর থেকেই বিএনপির দলীয় কর্মী-সমর্থকদের ওপর নানা ধরনের জুলুম চলছে। মামলা দিয়ে হয়রানি, মিটিং মিছিল ও সমাবেশ করতে বাধা দেয়া হয়েছে। জেলার বড় সারির প্রায় সকলকেই কারাবাস করতে হয়েছে। নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দ দেয়ার পর থেকে তাদের ওপর জুলুম-অত্যাচার আরো বেড়ে গেছে। ধানের শীষের কোনো পোস্টার লাগানো যাচ্ছে না। বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের হুমকি দেয়া হচ্ছে। আসনটির কোথাও কোনো ধানের শীষের ক্যাম্প নেই। গত কয়েক দিনে প্রায় ১৫টি ক্যাম্প ভেঙে দেয়া হয়েছে। ধানের শীষের ভোট চাইতে গেলে কর্মীদের হামলা-মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। এ দলের কর্মীদের ভয় দেখাতে শহরে মোটরসাইকেলের মহড়া দেয়া হচ্ছে। ঘরমুখো হয়ে গেছে দলের নেতাকর্মীরা।
ফরিদপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মোদাররেস আলী ইসা বলেন, আমি হতাশ। কী হচ্ছে ? কোনো প্রকার প্রচারণা চালাতে পারছি না। আবার দলের প্রার্থী আমাদেরকেও কোনো প্রকার নির্দেশনা দিচ্ছেন না। তার নির্দেশনা ছাড়া আমরা তো কিছু করার সাহস পাচ্ছি না। এমন হলে আমরাই আগে বিপদে পড়বো।
বিএনপি দলীয় ভোটাররা বলেন, আমাদের আস্থার আভাব। ভোট দিয়ে বিপদে পড়তে চাই না। দলীয় নেতাকেই বড় ভূমিকা নিতে হবে। তিনি জেলা বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের সকল নেতার সমন্বয়ে পরিস্থিতি উত্তরণে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এখনো পরিস্থিতি আমাদের অনুকূলে আছে বলে মত দেন তিনি।