দেশ বিদেশ
অর্ধশতাধিক গার্মেন্টে শ্রমিকদের কর্মবিরতি, ষড়যন্ত্রের অভিযোগ বিজিএমই’র
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১২ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ১:৩৫ পূর্বাহ্ন
জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতির উদ্দেশ্যে পোশাক খাতে শ্রম অসন্তোষ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র করছে একটি মহল। নিরীহ শ্রমিকদের উস্কানির মাধ্যমে কর্মবিরতি পালন এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভয়-ভীতি দেখিয়ে তাদের কাজে না যাওয়ার হুমকি দেয়া হচ্ছে। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেছে পোশাক খাতের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ। গত কয়েকদিন ধরে বিচ্ছিন্নভাবে চলে আসা শ্রমিকদের কর্মবিরতি বুধবার আরো কয়েকটি কারখানায় ছড়িয়ে পড়ার প্রেক্ষিতে জরুরি এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে বিজিএমইএর সহ-সভাপতি এসএম মান্নান কচি, মোহাম্মদ নাছির, বিটিএমএর সাবেক সভাপতি আবুল মতিন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
বিজিএমইএর হিসাবে গতকাল পর্যন্ত অর্ধশতাধিক কারখানায় শ্রমিকরা কর্মবিরতি পালন করে। হাজিরা দিয়ে তারা আবার কারখানা থেকে বেরিয়ে পড়ে। কোনো কোনো কারখানায় ঢিল ছুড়ে জানালার কাচ ভেঙেছে শ্রমিকরা। রাস্তা অবরোধ করে গাড়ি ভাঙচুরও করা হয়েছে। গতকাল দুুপুরে হা-মীম গ্রুপের কারখানায় মার্কিন কয়েকজন ক্রেতা প্রতিনিধি আটকা পড়েন। পরে হেলিকপ্টার দিয়ে তাদের নিরাপদে উদ্ধার করে আনেন কারখানা কর্তৃপক্ষ।
সংবাদ সম্মেলনে আজ থেকে কাজে যোগদানের জন্য শ্রমিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান।
মজুুরি নিয়ে কোনো আপত্তি থাকলে কারখানা কর্তৃপক্ষ, বিজিএমইএ কিংবা সরকারের সঙ্গে আলোচনার পরামর্শ মজুরি কাঠামোর অধীনে প্রয়োজনে মজুরি সমন্বয় করার আশ^াস দেন তিনি। ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিও তিনি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি এবং হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক একে আজাদ বলেন, তার কারখানায় অসন্তোষ দেখা দেয়ায় শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন কর্তৃপক্ষ। শ্রমিকদের তারা বলেছেন, সরকার ঘোষিত নতুন মজুরি কাঠামো অনুযায়ী মজুরি পাবেন শ্রমিকরা। যদি মজুরি কম হয় তাহলে সমন্বয় করে দেয়া হবে। আগামী মাসে বেতন দেয়ার পর কম-বেশি বোঝা যাবে। এরপর শ্রমিকরা বলেছেন, কাজ না করে বাড়ি ফিরে গেলে তাদের মারার হুমকি দেয়া হয়েছে। আসলে জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে মালিক, শ্রমিক এবং সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক বিনষ্ট করা এবং সুপরিকল্পিতভাবে সমস্যা সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে। তার কারখানায় মার্কিন ক্রেতাদের আটকে পড়া এবং পরে হেলিকপ্টারে উদ্ধারের তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন, এতে সারা বিশে^ নেতিবাচক বার্তা যাচ্ছে।
বিজিএমইএর হিসাবে গতকাল পর্যন্ত অর্ধশতাধিক কারখানায় শ্রমিকরা কর্মবিরতি পালন করে। হাজিরা দিয়ে তারা আবার কারখানা থেকে বেরিয়ে পড়ে। কোনো কোনো কারখানায় ঢিল ছুড়ে জানালার কাচ ভেঙেছে শ্রমিকরা। রাস্তা অবরোধ করে গাড়ি ভাঙচুরও করা হয়েছে। গতকাল দুুপুরে হা-মীম গ্রুপের কারখানায় মার্কিন কয়েকজন ক্রেতা প্রতিনিধি আটকা পড়েন। পরে হেলিকপ্টার দিয়ে তাদের নিরাপদে উদ্ধার করে আনেন কারখানা কর্তৃপক্ষ।
সংবাদ সম্মেলনে আজ থেকে কাজে যোগদানের জন্য শ্রমিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান।
মজুুরি নিয়ে কোনো আপত্তি থাকলে কারখানা কর্তৃপক্ষ, বিজিএমইএ কিংবা সরকারের সঙ্গে আলোচনার পরামর্শ মজুরি কাঠামোর অধীনে প্রয়োজনে মজুরি সমন্বয় করার আশ^াস দেন তিনি। ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিও তিনি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি এবং হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক একে আজাদ বলেন, তার কারখানায় অসন্তোষ দেখা দেয়ায় শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন কর্তৃপক্ষ। শ্রমিকদের তারা বলেছেন, সরকার ঘোষিত নতুন মজুরি কাঠামো অনুযায়ী মজুরি পাবেন শ্রমিকরা। যদি মজুরি কম হয় তাহলে সমন্বয় করে দেয়া হবে। আগামী মাসে বেতন দেয়ার পর কম-বেশি বোঝা যাবে। এরপর শ্রমিকরা বলেছেন, কাজ না করে বাড়ি ফিরে গেলে তাদের মারার হুমকি দেয়া হয়েছে। আসলে জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে মালিক, শ্রমিক এবং সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক বিনষ্ট করা এবং সুপরিকল্পিতভাবে সমস্যা সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে। তার কারখানায় মার্কিন ক্রেতাদের আটকে পড়া এবং পরে হেলিকপ্টারে উদ্ধারের তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন, এতে সারা বিশে^ নেতিবাচক বার্তা যাচ্ছে।