শেষের পাতা
ইসির সিদ্ধান্ত স্থগিত নির্বাচন পর্যবেক্ষণে থাকবে অধিকার
স্টাফ রিপোর্টার
১৩ ডিসেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১০:২০ পূর্বাহ্ন
মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’-এর নাম পর্যবেক্ষকের তালিকা থেকে বাদ দেয়ার নির্বাচন কমিশনের (ইসি) চিঠির কার্যকারিতা দুই মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। এর ফলে অধিকারের নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আর কোনো বাধা থাকলো না। একইসঙ্গে অধিকারের নাম পর্যবেক্ষক তালিকা থেকে বাদ দেয়া কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তার কারণ জানতে চেয়ে নির্বাচন কমিশনের সংশ্লিষ্টদের প্রতি রুল জারি করা হয়েছে। বিশেষ বার্তা বাহকের মাধ্যমে এ আদেশ পৌঁছে দিতে বলেছেন আদালত। একটি রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে গতকাল বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবির সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। অধিকারের পক্ষে সভাপতি ড. সি. আর আবরার নির্বাচন কমিশনের চিঠির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদনটি করেছিলেন।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এফ হাসান আরিফ। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার নাবিল আহসান। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ওবায়দুর রহমান।
আইনজীবী নাবিল আহসান বলেন, নির্বাচন কমিশনের চিঠির কার্যকারিতা দুই মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। এ আদেশের ফলে অধিকারের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে বাধা নেই।
গত ৬ই নভেম্বর কোনো রকম নোটিশ ছাড়াই নির্বাচন কমিশন অধিকারের নাম পর্যবেক্ষকের তালিকা থেকে বাদ দেয়। নির্বাচন কমিশন প্রণীত ২০১৭ সালের পর্যবেক্ষণ নীতিমালা অনুযায়ী কোনো পর্যবেক্ষক সংস্থার নাম বাতিল করতে হলে সাতদিনের সময় দিয়ে নোটিশ দিতে হয়। পাশাপাশি আইনজীবীর মাধ্যমে শুনানির সুযোগও দিতে হয়। এসব উপেক্ষা করে নির্বাচন কমিশন একতরফাভাবে অধিকারের নাম পর্যবেক্ষক সংস্থার তালিকা থেকে বাদ দেয়।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এফ হাসান আরিফ। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার নাবিল আহসান। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ওবায়দুর রহমান।
আইনজীবী নাবিল আহসান বলেন, নির্বাচন কমিশনের চিঠির কার্যকারিতা দুই মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। এ আদেশের ফলে অধিকারের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে বাধা নেই।
গত ৬ই নভেম্বর কোনো রকম নোটিশ ছাড়াই নির্বাচন কমিশন অধিকারের নাম পর্যবেক্ষকের তালিকা থেকে বাদ দেয়। নির্বাচন কমিশন প্রণীত ২০১৭ সালের পর্যবেক্ষণ নীতিমালা অনুযায়ী কোনো পর্যবেক্ষক সংস্থার নাম বাতিল করতে হলে সাতদিনের সময় দিয়ে নোটিশ দিতে হয়। পাশাপাশি আইনজীবীর মাধ্যমে শুনানির সুযোগও দিতে হয়। এসব উপেক্ষা করে নির্বাচন কমিশন একতরফাভাবে অধিকারের নাম পর্যবেক্ষক সংস্থার তালিকা থেকে বাদ দেয়।