বাংলারজমিন
শ্রীমঙ্গলে চায়ের স্টলে নির্বাচনী আমেজ
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
১২ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৯:৪৩ পূর্বাহ্ন
চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলে চা স্টলগুলোতে নির্বাচনী আমেজ জমে উঠেছে। চা বিক্রেতারা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। এখানকার মানুষের সকালে ঘুম ভাঙলেই যেন এক কাপ চা না খেলে তাদের সারাদিন চলেই না। আর সকাল হলেই উপলব্ধি করা যায় গ্রামীণ মানুষের ছোট ছোট চা স্টলে ভিড় জমানো। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শ্রীমঙ্গলে হাটবাজার, দোকানপাট, চা স্টলগুলোতে কী রকম নির্বাচনি আমেজ, আর খেটে খাওয়া মানুষই বা কী চাচ্ছে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীদের কাছে। তা জানতে প্রতিবেদক বিভিন্ন চা স্টল ঘুরে খেটেখাওয়া মানুষের আলাপ আলোচনা, অনেকের সঙ্গে সাক্ষাতে তাদের সবার একটাই দাবি দেশে যেন কোনো ধরনের হানাহানি ছাড়া শান্তিপূর্ণ সুষ্ঠু নিরেপক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। শাহাজি বাজারের এক চা স্টলে কিছু সময় বসলে শোনা যায় আগামী নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন কথাবার্তা, কিছু সময় কথাবার্তা শুনে প্রতিবেদকের এক প্রশ্নের উত্তরে একজন বৃদ্ধ জানান, বাবা আগে আমরা ভোট দিয়েছি এরকম কোনো হানাহানি মারামারি ছিল না। এখন যেন নির্বাচন আসলেই হানাহানি মারামারি হয়। এরকম হইলে আমি ভোট দিতে যামুনা আর যদি কোনো ধরনের ঝামেলা না হয় ভোট দিতে যাইমু।
শ্রীমঙ্গলে আশীদ্রোন “কলঘর” চা স্টলের অজুদ মিয়া নির্বাচন নিয়ে বলেন, সামনে জাতীয় নির্বাচন তাই মানুষের উপস্থিতি বেশি আর আমার চা বেচা বিক্রি অনেক বেশি হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, আমি মনে করি এবারের নির্বাচনে কোনো ধরনের হানাহানি মারামারি হবে না। নির্বাচন হবে সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ।
চা স্টলে কয়েকজন ভোটার বলেন, এবারের নির্বাচন সুষ্ঠু নিরপক্ষ হবে কোন ধরনের হানাহানি হবে না। আবাব কেউ কেউ মুখ খুুলছে না।
কয়েকজন নীবন ভোটার বলেন, যখন ছোট ছিলাম তখন বুঝতাম নির্বাচন আসলে কত যে আনন্দের, ঈদে যে রকম খুশি, আনন্দ হয় সেরকম করতাম। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অনেক রকমের দোকান বসত। তখনতো আর আমরা ভোট দিতে পারতাম না। আমরা তরুণরা এরকম কোন নির্বাচন চাই না, যে নির্বাচনে নেই কোনো আনন্দ রয়েছে শুধু বেদনা।
শ্রীমঙ্গলে আশীদ্রোন “কলঘর” চা স্টলের অজুদ মিয়া নির্বাচন নিয়ে বলেন, সামনে জাতীয় নির্বাচন তাই মানুষের উপস্থিতি বেশি আর আমার চা বেচা বিক্রি অনেক বেশি হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, আমি মনে করি এবারের নির্বাচনে কোনো ধরনের হানাহানি মারামারি হবে না। নির্বাচন হবে সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ।
চা স্টলে কয়েকজন ভোটার বলেন, এবারের নির্বাচন সুষ্ঠু নিরপক্ষ হবে কোন ধরনের হানাহানি হবে না। আবাব কেউ কেউ মুখ খুুলছে না।
কয়েকজন নীবন ভোটার বলেন, যখন ছোট ছিলাম তখন বুঝতাম নির্বাচন আসলে কত যে আনন্দের, ঈদে যে রকম খুশি, আনন্দ হয় সেরকম করতাম। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অনেক রকমের দোকান বসত। তখনতো আর আমরা ভোট দিতে পারতাম না। আমরা তরুণরা এরকম কোন নির্বাচন চাই না, যে নির্বাচনে নেই কোনো আনন্দ রয়েছে শুধু বেদনা।