অনলাইন
‘পুলিশের ওপর ইসির কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই’
স্টাফ রিপোর্টার
১১ ডিসেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৪:৪৪ পূর্বাহ্ন
নোয়াখালী-১ আসনের বিএনপির প্রার্থী ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন অভিযোগ করেছেন তার নির্বাচনী এলাকায় গত কয়েকদিন ধরে গণগ্রেপ্তার চলছে। অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা প্রক্যাশ্যে নৌকার পক্ষে মহড়া দিচ্ছে। পুলিশ এসব অপরাধের কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। দুই বিএনপি নেতকর্মীদের অপহরণ করা হয়েছে, গুলি করা হয়েছে। আহত হয়ে এসব নেতাকর্মী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন হলেও পুলিশ কোন মামলা নিচ্ছে না।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে চার নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও বিগ্রেডিয়ার (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী এবং নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমেদের সাথে দেখা করে চিঠি দিয়ে লিখিতভাবে এসব অভিযোগের কথা জানান। কমিশন এসব বিষয়ে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেবে বলেও জানান মাহবুব উদ্দিন খোকন।
আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরুর প্রথম দিন থেকেই চাটখিল-সোনাইমুড়ি এলাকায় পুলিশ আগ্রাসী হয়ে উঠেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, বিনা কারনেবাড়িতে বাড়িতে তল্লাশি করছে। পাশাপাশি, সারা দেশেও পুলিশ গণগ্রেপ্তার অব্যাহত রেখেছে। নোয়াখালীররিটার্নিং কর্মকর্তাকেও এসব অভিযোগের বিষয়ে জানানো হয়েছে। বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে পুলিশ আগ্রাসী ভূমিকা পালন করছে বলে সাংবাদিকদের জানান তিনি। অভিযোগ করে বলেন, পুলিশ কমিশনের কোন কথা শুনছে না। ইসি গণগ্রেপ্তার বন্ধ করতে বললেও পুলিশ এসব আমলে নিচ্ছে না। নতুন নতুন মামলায়, মাদক দিয়ে কর্মীদের ফাঁসানো হচ্ছে। চাটখিলের ওসি এক বিএনপি নেতাকে আটক করে কাছ থেকে ৭০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছে। প্রচরণার শুরুর দিন থেকেই পুলিশের ওপর কমিশনের কোন নিয়ন্ত্রণ নেই। পুলিশ, সরকারি অফিসার, আওয়ামী লীগের নেতারা বিএনপি ও ফ্রন্টের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে একাট্টা হয়েছেন। রিটার্নিং অফিসাররা চেষ্টা করেও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বজায় রাখতে পারছেন না। এসব অনিয়ম বন্ধে কমিশনকে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জাননা মাহবুব উদ্দিন খোকন। সেই সাথে পুলিশ অফিসারদের বদলি ও অপরাধের ক্ষেত্রে দ্রুত শাস্তি দিতে হবে বলে ইসিকে জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে চার নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও বিগ্রেডিয়ার (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী এবং নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমেদের সাথে দেখা করে চিঠি দিয়ে লিখিতভাবে এসব অভিযোগের কথা জানান। কমিশন এসব বিষয়ে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেবে বলেও জানান মাহবুব উদ্দিন খোকন।
আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরুর প্রথম দিন থেকেই চাটখিল-সোনাইমুড়ি এলাকায় পুলিশ আগ্রাসী হয়ে উঠেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, বিনা কারনেবাড়িতে বাড়িতে তল্লাশি করছে। পাশাপাশি, সারা দেশেও পুলিশ গণগ্রেপ্তার অব্যাহত রেখেছে। নোয়াখালীররিটার্নিং কর্মকর্তাকেও এসব অভিযোগের বিষয়ে জানানো হয়েছে। বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে পুলিশ আগ্রাসী ভূমিকা পালন করছে বলে সাংবাদিকদের জানান তিনি। অভিযোগ করে বলেন, পুলিশ কমিশনের কোন কথা শুনছে না। ইসি গণগ্রেপ্তার বন্ধ করতে বললেও পুলিশ এসব আমলে নিচ্ছে না। নতুন নতুন মামলায়, মাদক দিয়ে কর্মীদের ফাঁসানো হচ্ছে। চাটখিলের ওসি এক বিএনপি নেতাকে আটক করে কাছ থেকে ৭০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছে। প্রচরণার শুরুর দিন থেকেই পুলিশের ওপর কমিশনের কোন নিয়ন্ত্রণ নেই। পুলিশ, সরকারি অফিসার, আওয়ামী লীগের নেতারা বিএনপি ও ফ্রন্টের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে একাট্টা হয়েছেন। রিটার্নিং অফিসাররা চেষ্টা করেও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বজায় রাখতে পারছেন না। এসব অনিয়ম বন্ধে কমিশনকে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জাননা মাহবুব উদ্দিন খোকন। সেই সাথে পুলিশ অফিসারদের বদলি ও অপরাধের ক্ষেত্রে দ্রুত শাস্তি দিতে হবে বলে ইসিকে জানান তিনি।