প্রথম পাতা
ইমরান এইচ সরকারের মনোনয়নপত্র গ্রহণের নির্দেশ
স্টাফ রিপোর্টার
১০ ডিসেম্বর ২০১৮, সোমবার, ১০:৪৩ পূর্বাহ্ন
কড়িগ্রাম-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকারের মনোনয়নপত্র গ্রহণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে মনোনয়নপত্র বাতিলে নির্বাচন কমিশনের নেয়া সিদ্ধান্ত স্থগিত করা হয়েছে। আদালত অ্যাটর্নি জেনারেলকে বলেছেন এ আদেশ নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করতে হবে যাতে করে ইমরান এইচ সরকার নির্বাচনে অংশ নিতে পারে।
আদালতে ইমরান এইচ সরকারের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
একটি রিট আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চ আজ এ আদেশ দেন।
আদেশের পর আইনজীবী ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর বলেন, যে অভিযোগে রিটার্নিং কর্মকর্তা ইমরান এইচ সরকারের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছেন তা ঠুনকো। স্বতন্ত্র হওয়ার কারণে ১ ভাগ স্বাক্ষর সংগ্রহের বিধান থাকায় প্রয়োজনের চেয়ে পাঁচশর বেশি স্বাক্ষর দেয়া ছিল কিন্তু ক্রমিকে গড়মিল থাকায় মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। রিটার্নিং কর্মকর্তা মনোনয়ন বাতিল না করে সংশোধন করে নিলেই পারতেন।
গত ২রা ডিসেম্বর কড়িগ্রামের জেলা প্রশাসনক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের প্রথম দিনেই ইমরান এইচ সরকারের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে যায়। রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে বলা হয়, স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্রের সঙ্গে মোট ভোটারের ন্যূনতম ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থন থাকতে হয়। এ ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইমরান এইচ সরকার ওই শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন। এরপর গত ৭ই ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশনেও মনোনয়ন বাতিলের সিদ্ধান্ত বহাল থাকে। নির্বাচন কমিমনের সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন তিনি।
আদালতে ইমরান এইচ সরকারের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
একটি রিট আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চ আজ এ আদেশ দেন।
আদেশের পর আইনজীবী ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর বলেন, যে অভিযোগে রিটার্নিং কর্মকর্তা ইমরান এইচ সরকারের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছেন তা ঠুনকো। স্বতন্ত্র হওয়ার কারণে ১ ভাগ স্বাক্ষর সংগ্রহের বিধান থাকায় প্রয়োজনের চেয়ে পাঁচশর বেশি স্বাক্ষর দেয়া ছিল কিন্তু ক্রমিকে গড়মিল থাকায় মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। রিটার্নিং কর্মকর্তা মনোনয়ন বাতিল না করে সংশোধন করে নিলেই পারতেন।
গত ২রা ডিসেম্বর কড়িগ্রামের জেলা প্রশাসনক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের প্রথম দিনেই ইমরান এইচ সরকারের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে যায়। রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে বলা হয়, স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্রের সঙ্গে মোট ভোটারের ন্যূনতম ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থন থাকতে হয়। এ ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইমরান এইচ সরকার ওই শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন। এরপর গত ৭ই ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশনেও মনোনয়ন বাতিলের সিদ্ধান্ত বহাল থাকে। নির্বাচন কমিমনের সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন তিনি।