খেলা
সাইফকে হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন আরামবাগ
স্পোর্টস রিপোর্টার
৮ ডিসেম্বর ২০১৮, শনিবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন
আগের ম্যাচে বিজেএমসিকে হারিয়েই কোয়ার্টার ফাইনালের টিকিট পায় আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ। গতকাল সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবকে হারিয়ে গ্রুপের শ্রেষ্ঠত্ব নিশ্চিত করলো স্বাধীনতা কাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। গতকাল বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ক্যামেরুনের ফরোয়ার্ড পল এমিলের হ্যাটট্রিকের সুবাদে ৩-১ গোলের জয় পায় মতিঝিলের দলটি। তবে হারলেও গ্রুপের রানার্সআপ দল হিসেবে শেষ আটে উঠেছে সাইফ স্পোর্টিং ক্লাব। দু’ম্যাচে হেরে এই গ্রুপ থেকে বিদায় নিয়েছে বিজেএমসি।
টিম বিজেএমসিকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়ে মুকুট ধরে রাখার মিশন শুরু করেছিল আরামবাগ। এদিনের শুরুটাও দাপুটে করে মারুফুল হকের শিষ্যরা। প্রথমার্ধে আক্রমণে এগিয়ে ছিল আরামবাগ। ষষ্ঠ মিনিটে ক্যামেরুনের ফরোয়ার্ড এমিল ডি বক্সে ঠিকঠাক শট নিতে পারলে এগিয়ে যেতে পারত প্রতিযোগিতার বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। নবম মিনিটে নাইজেরিয়ার ফরোয়ার্ড চিনেডু ম্যাথিউ শট নিতে ব্যর্থ হন। ২৭তম মিনিটে গোলরক্ষক জিয়ার দিকে সোজা শট নিয়ে হতাশা আরো বাড়ান এমিল। ৩৭তম মিনিটে মারাজ হোসেনের শট পোস্টের ওপর দিয়ে গেলে সাইফ স্পোর্টিংয়ের প্রথম উল্লেখ করার মতো সুযোগটি নষ্ট হয়। পরের মিনিটে রুশ ফরোয়ার্ড দেনিস বলশেকভের শটও একইভাবে উড়ে যায়। প্রথমার্ধের শেষ দিকে পারভেজ মিয়ার লম্বা করে বাড়ানো বল বিপদমুক্ত করতে পারেননি ডিফেন্ডাররা। জোরালো শটে আরামবাগকে এগিয়ে নেন এমিল। ৬০তম মিনিটে এমিলের আড়াআড়ি বাড়ানো বলে মিডফিল্ডার শাহরিয়ার বাপ্পী টোকা দিতে ব্যর্থ হন। পরের মিনিটে আরিফুরকে আটকাতে পোস্ট ছেড়ে এগিয়ে আসেন গোলরক্ষক। নিজে শট না নিয়ে এই মিডফিল্ডার বল বাড়ান এমিলকে। ডান পায়ের নিখুঁত শটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ক্যামেরুনের এই ফরোয়ার্ড। ৬৮তম মিনিটে ডি বক্সের বাইরে থেকে জামাল ভূঁইয়ার শট দূরের পোস্ট দিয়ে ঠিকানা খুঁজে পেলে ম্যাচে ফেরে সাইফ স্পোর্টিং। ৮১তম মিনিটে ডি বক্সের ভেতর থেকে সামনে থাকা দুই ডিফেন্ডারকে বোকা বানিয়ে দারুণ শটে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন এমিল। আরামবাগের জয়ও নিশ্চিত হয়ে যায় অনেকটা। এ জয়ে ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে আরামবাগ আগামী ১১ই ডিসেম্বর বিকাল সাড়ে চারটায় প্রথম কোয়ার্টার ফাইনালে ‘সি’ গ্রুপ রানার্সআপ মুক্তিযোদ্ধা কিংবা ব্রাদার্সের মুখোমুখি হবে। ১৩ই ডিসেম্বর ‘এ’ গ্রুপ রানার্সআপ সাইফ স্পোর্টিংয়ের প্রতিপক্ষ ‘সি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ঢাকা আবাহনী।
টিম বিজেএমসিকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়ে মুকুট ধরে রাখার মিশন শুরু করেছিল আরামবাগ। এদিনের শুরুটাও দাপুটে করে মারুফুল হকের শিষ্যরা। প্রথমার্ধে আক্রমণে এগিয়ে ছিল আরামবাগ। ষষ্ঠ মিনিটে ক্যামেরুনের ফরোয়ার্ড এমিল ডি বক্সে ঠিকঠাক শট নিতে পারলে এগিয়ে যেতে পারত প্রতিযোগিতার বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। নবম মিনিটে নাইজেরিয়ার ফরোয়ার্ড চিনেডু ম্যাথিউ শট নিতে ব্যর্থ হন। ২৭তম মিনিটে গোলরক্ষক জিয়ার দিকে সোজা শট নিয়ে হতাশা আরো বাড়ান এমিল। ৩৭তম মিনিটে মারাজ হোসেনের শট পোস্টের ওপর দিয়ে গেলে সাইফ স্পোর্টিংয়ের প্রথম উল্লেখ করার মতো সুযোগটি নষ্ট হয়। পরের মিনিটে রুশ ফরোয়ার্ড দেনিস বলশেকভের শটও একইভাবে উড়ে যায়। প্রথমার্ধের শেষ দিকে পারভেজ মিয়ার লম্বা করে বাড়ানো বল বিপদমুক্ত করতে পারেননি ডিফেন্ডাররা। জোরালো শটে আরামবাগকে এগিয়ে নেন এমিল। ৬০তম মিনিটে এমিলের আড়াআড়ি বাড়ানো বলে মিডফিল্ডার শাহরিয়ার বাপ্পী টোকা দিতে ব্যর্থ হন। পরের মিনিটে আরিফুরকে আটকাতে পোস্ট ছেড়ে এগিয়ে আসেন গোলরক্ষক। নিজে শট না নিয়ে এই মিডফিল্ডার বল বাড়ান এমিলকে। ডান পায়ের নিখুঁত শটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ক্যামেরুনের এই ফরোয়ার্ড। ৬৮তম মিনিটে ডি বক্সের বাইরে থেকে জামাল ভূঁইয়ার শট দূরের পোস্ট দিয়ে ঠিকানা খুঁজে পেলে ম্যাচে ফেরে সাইফ স্পোর্টিং। ৮১তম মিনিটে ডি বক্সের ভেতর থেকে সামনে থাকা দুই ডিফেন্ডারকে বোকা বানিয়ে দারুণ শটে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন এমিল। আরামবাগের জয়ও নিশ্চিত হয়ে যায় অনেকটা। এ জয়ে ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে আরামবাগ আগামী ১১ই ডিসেম্বর বিকাল সাড়ে চারটায় প্রথম কোয়ার্টার ফাইনালে ‘সি’ গ্রুপ রানার্সআপ মুক্তিযোদ্ধা কিংবা ব্রাদার্সের মুখোমুখি হবে। ১৩ই ডিসেম্বর ‘এ’ গ্রুপ রানার্সআপ সাইফ স্পোর্টিংয়ের প্রতিপক্ষ ‘সি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ঢাকা আবাহনী।