অনলাইন
রাবি শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে মাথা ফাটালো ছাত্রলীগ
রাবি প্রতিনিধি
৬ ডিসেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১:০৭ পূর্বাহ্ন
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে জোহা হল শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। বুধবার রাত সাড়ে ১০ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা হলের অতিথি কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
মারধরের শিকার হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তারিক হাসান ওই হলের আবাসিক ছাত্র। বর্তমানে তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (রামেক) ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ইমামুল ও একই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তারিক হাসানের মধ্যে টাকা ধার দেয়া নিয়ে কথা কাটাকাটি থেকে হাতাহাতির সৃষ্টি হয়। পরে ইমামুল বিষয়টি জোহা হল শাখা ছাত্রলীগকে জানালে জোহা হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও রাবি শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি গুফরান গাজীসহ কয়েকজন নেতাকর্মী মিলে তারিককে বেধড়ক মারধর করে। মারধরের এক পর্যায়ে মোবাইল দিয়ে তারিকের মাথায় আঘাত করে গুফরান গাজী। এতে তারিকের মাথা ফেটে যায়।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা গুফরান গাজী বলেন, আমি নিজে মারধর করিনি। তারা নিজেরা নিজেদের মধ্যে মারামারি করেছে। এতে তাদের একজনের মাথা ফেটে গেছে। হল প্রাধ্যক্ষ ড. জুলকার নায়েন বলেন, হলে মারধরের ঘটনার কথা শুনেছি। বিষয়টি তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মারধরের শিকার হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তারিক হাসান ওই হলের আবাসিক ছাত্র। বর্তমানে তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (রামেক) ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ইমামুল ও একই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তারিক হাসানের মধ্যে টাকা ধার দেয়া নিয়ে কথা কাটাকাটি থেকে হাতাহাতির সৃষ্টি হয়। পরে ইমামুল বিষয়টি জোহা হল শাখা ছাত্রলীগকে জানালে জোহা হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও রাবি শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি গুফরান গাজীসহ কয়েকজন নেতাকর্মী মিলে তারিককে বেধড়ক মারধর করে। মারধরের এক পর্যায়ে মোবাইল দিয়ে তারিকের মাথায় আঘাত করে গুফরান গাজী। এতে তারিকের মাথা ফেটে যায়।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা গুফরান গাজী বলেন, আমি নিজে মারধর করিনি। তারা নিজেরা নিজেদের মধ্যে মারামারি করেছে। এতে তাদের একজনের মাথা ফেটে গেছে। হল প্রাধ্যক্ষ ড. জুলকার নায়েন বলেন, হলে মারধরের ঘটনার কথা শুনেছি। বিষয়টি তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।