বাংলারজমিন
পাবিপ্রবি খুলছে ৮ই ডিসেম্বর
স্টাফ রিপোর্টার, পাবনা থেকে
৬ ডিসেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৪৮ পূর্বাহ্ন
৩৩ দিন বন্ধ থাকার পর অবশেষে আগামী ৮ই ডিসেম্বর খুলে দেয়া হচ্ছে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি)। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ৫ই নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছিল কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, রিজেন্ট বোর্ডের ৪৮তম জরুরি সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক আগামী ৭ই ডিসেম্বর শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের হলসমূহ এবং আগামী ৮ই ডিসেম্বর শনিবার বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেয়া হবে।
উল্লেখ্য, গত ৫ই নভেম্বর ছয় দফা দাবিতে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাসবর্জন করে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে ভাইস চ্যান্সেলরকে অবরুদ্ধ করেছিল শিক্ষার্থীরা। ওইদিন দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে ক্যাম্পাসের প্রবেশের মূল ফটক ও প্রশাসনিক ভবন আটকিয়ে দাবি আদায়ের জন্য বিক্ষোভ প্রদর্শন করে তারা। এমন পরিস্থিতিতে একই দিন সন্ধ্যায় রিজেন্ট বোর্ডের জরুরি সভায় ১০ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার এবং বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবি হলো- ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষসহ পরবর্তী সকল ব্যাচ সমূহের অর্ডিন্যান্সের আওতাভুক্ত করা, হলের ডাইনিংয়ের খাবার উন্নয়নের জন্য ভর্তুকি প্রদান, ক্লাস রুম ও চেয়ার সংকট দূর করা, পরিবহন সংকট সমাধান, ক্যাম্পাসে ওয়াইফাইয়ের ব্যবস্থা করা এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন।
উল্লেখ্য, গত ৫ই নভেম্বর ছয় দফা দাবিতে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাসবর্জন করে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে ভাইস চ্যান্সেলরকে অবরুদ্ধ করেছিল শিক্ষার্থীরা। ওইদিন দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে ক্যাম্পাসের প্রবেশের মূল ফটক ও প্রশাসনিক ভবন আটকিয়ে দাবি আদায়ের জন্য বিক্ষোভ প্রদর্শন করে তারা। এমন পরিস্থিতিতে একই দিন সন্ধ্যায় রিজেন্ট বোর্ডের জরুরি সভায় ১০ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার এবং বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবি হলো- ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষসহ পরবর্তী সকল ব্যাচ সমূহের অর্ডিন্যান্সের আওতাভুক্ত করা, হলের ডাইনিংয়ের খাবার উন্নয়নের জন্য ভর্তুকি প্রদান, ক্লাস রুম ও চেয়ার সংকট দূর করা, পরিবহন সংকট সমাধান, ক্যাম্পাসে ওয়াইফাইয়ের ব্যবস্থা করা এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন।