দেশ বিদেশ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের মধ্যবর্তী স্থানে চা চাষের জোর পরিকল্পনা
মানবজমিন ডেস্ক
৬ ডিসেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৪২ পূর্বাহ্ন
ভারতের সীমান্ত বেড়া এবং বাংলাদেশ সীমান্তের মধ্যবর্তী জায়গায় চা উৎপাদনের কথা গভীরভাবে বিবেচনা করছে ত্রিপুরা টি ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন (টিটিডিসি) বা ত্রিপুরা চা উন্নয়ন করপোরেশন। এ শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে সীমান্তের ওই এলাকায় চা চাষের পরিকল্পনার কথা মঙ্গলবার জানিয়েছেন টিটিডিসি’র চেয়ারম্যান সন্তোষ সাহা। বলেছেন, রাজ্যের চা খাতকে পুনরুজ্জীবিত করার অংশ হিসেবে, সীমান্ত বেড়া ও বাংলাদেশ সীমান্তের মধ্যবর্তী জায়গাকে ব্যবহারের জন্য এমন পরিকল্পনা নেয়া হচ্ছে। বার্তা সংস্থা পিটিআইকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি। রিপোর্টে বলা হয়েছে, বছরে ত্রিপুরা উৎপাদন করে প্রায় ৯০ লাখ কিলোগ্রাম চা। ১৯৭১ সালে ইন্দিরা-মুজিব চুক্তি ও দুই দেশের সীমান্তরক্ষীদের মধ্যবর্তী চুক্তির অধীনে সীমান্তের ১০০ গজের মধ্যে নির্মাণ করা হয়েছে সীমান্ত বেড়া। ত্রিপুরার কিছু কৃষকের কৃষিজমি পড়েছে সীমান্ত বেড়ার অপর পাড়ে। নিয়ম মেনে তারা ওই জমিতে কাজ করতে পারেন
সকাল ৬টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। চা চাষের নতুন পরিকল্পনা সম্পর্কে সন্তোষ সাহা বলেন, সীমান্ত বেড়া ও বাংলাদেশ সীমান্তের মধ্যবর্তী স্থানে চা চাষের প্রকল্প চালু করতে প্রয়োজন হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তি। এজন্য তারা প্রাথমিকভাবে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলবেন। তবে ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, দ্বিপক্ষীয় চুক্তির রীতি অনুযায়ী, দুই দেশের মধ্যে আন্তর্জাতিক সীমান্ত বরাবর লম্বা গাছ ও কৃষিজ উৎপাদন অনুমোদিত নয়। টিটিডিসির প্রধান বলেন, এজন্য সীমান্ত এলাকায় চা চাষ করতে গেলে বিশেষ অনুমোদন প্রয়োজন হবে।
সকাল ৬টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। চা চাষের নতুন পরিকল্পনা সম্পর্কে সন্তোষ সাহা বলেন, সীমান্ত বেড়া ও বাংলাদেশ সীমান্তের মধ্যবর্তী স্থানে চা চাষের প্রকল্প চালু করতে প্রয়োজন হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তি। এজন্য তারা প্রাথমিকভাবে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলবেন। তবে ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, দ্বিপক্ষীয় চুক্তির রীতি অনুযায়ী, দুই দেশের মধ্যে আন্তর্জাতিক সীমান্ত বরাবর লম্বা গাছ ও কৃষিজ উৎপাদন অনুমোদিত নয়। টিটিডিসির প্রধান বলেন, এজন্য সীমান্ত এলাকায় চা চাষ করতে গেলে বিশেষ অনুমোদন প্রয়োজন হবে।