এক্সক্লুসিভ
মির্জা আব্বাসের মনোনয়ন যাচাইর নির্দেশ স্থগিত হয়নি
স্টাফ রিপোর্টার
৬ ডিসেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:০৯ পূর্বাহ্ন
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা-৯ আসনের মনোনীত প্রার্থী মির্জা আব্বাসের মনোনয়নপত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যাচাই- বাছাইয়ের হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত না করে শুনানির জন্য আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠিয়ে দিয়েছেন চেম্বার জজ আদালত। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি হবে।
মনোনয়ন যাচাইয়ের নির্দেশ স্থগিত চেয়ে নির্বাচন কমিশনের করা আবেদনের ওপর শুনানি শেষে গতকাল চেম্বার জজ হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী এ আদেশ দেন। সকালে নির্বাচন কমিশন এ স্থগিতের আবেদন করে সংশ্লিষ্ট শাখায়।
আদালতে মির্জা আব্বাসের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। সরকার পক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
গত মঙ্গলবার মির্জা আব্বাসের করা এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কেএম কামরুল কাদের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ ঢাকা-৯ আসনে তার মনোনয়নপত্র দ্রুত যাচাই-বাছাইয়ের নির্দেশ দেন রিটার্নিং কর্মকর্তাকে। একইসঙ্গে মির্জা আব্বাসের মনোনয়নপত্র গ্রহণ না করা এবং নির্বাচন কমিশন থেকে এটি রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে না পাঠানো কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না জানতে চেয়ে রুল জারি করেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), নির্বাচন কমিশন সচিব, যুগ্ম সচিব (নির্বাচন পরিচালনা-২ অধিশাখা), ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তাকে আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
মনোনয়ন যাচাইয়ের নির্দেশ স্থগিত চেয়ে নির্বাচন কমিশনের করা আবেদনের ওপর শুনানি শেষে গতকাল চেম্বার জজ হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী এ আদেশ দেন। সকালে নির্বাচন কমিশন এ স্থগিতের আবেদন করে সংশ্লিষ্ট শাখায়।
আদালতে মির্জা আব্বাসের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। সরকার পক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
গত মঙ্গলবার মির্জা আব্বাসের করা এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কেএম কামরুল কাদের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ ঢাকা-৯ আসনে তার মনোনয়নপত্র দ্রুত যাচাই-বাছাইয়ের নির্দেশ দেন রিটার্নিং কর্মকর্তাকে। একইসঙ্গে মির্জা আব্বাসের মনোনয়নপত্র গ্রহণ না করা এবং নির্বাচন কমিশন থেকে এটি রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে না পাঠানো কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না জানতে চেয়ে রুল জারি করেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), নির্বাচন কমিশন সচিব, যুগ্ম সচিব (নির্বাচন পরিচালনা-২ অধিশাখা), ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তাকে আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়।