এক্সক্লুসিভ
৫ মাসে রপ্তানি আয় ১৭০৭ কোটি ডলার
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
৬ ডিসেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:০৯ পূর্বাহ্ন
চলতি অর্থবছরের (২০১৮-১৯) প্রথম ৫ মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ১ হাজার ৭০৭ কোটি ৩৭ লাখ ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১২ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে রপ্তানি আয় অর্জিত হয়েছিল ১ হাজার ৪৫৬ কোটি ডলার। সেই হিসেবে গত অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরের ৫ মাসে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ১৭.২৪ শতাংশ। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রকাশিত পরিসংখ্যানে এ তথ্য জানা গেছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক খাতের আয় ধারাবাহিক উল্লম্ফনের পাশাপাশি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে আয় ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। যার কারণে রপ্তানিতে বড় প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হচ্ছে।
ইপিবির পরিসংখ্যান বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৫২৩ কোটি ডলার। তবে এ সময়ে আয় হয়েছে ১ হাজার ৭০৭ কোটি ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ১২.০৭ শতাংশ। এদিকে গত ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে রপ্তানি আয় অর্জিত হয়েছিল এক হাজার ৪৫৬ কোটি ডলার। সেই হিসেবে গত অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরের ৫৪ মাসে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ১৭.২৪ শতাংশ।
তথ্য অনুযায়ী, একক মাস হিসেবে নভেম্বরে ৩৪২ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এটি গত বছরের নভেম্বরের চেয়ে ১১.৯৪ শতাংশ বেশি। গত বছরের নভেম্বরে রপ্তানি হয়েছিল ৩০৫ কোটি ডলারের পণ্য।
এ নিয়ে টানা তৃতীয় মাসের মত রপ্তানি আয়ে ইতিবাচক ধারা ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। আগের মাস অক্টোবরে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩০ শতাংশের বেশি। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আয় বেড়েছিল ৩৩ শতাংশ।
ইপিবির তথ্যে দেখা যায়, বরাবরের মতোই চলতি অর্থবছরে জুলাই-নভেম্বর সময়ে মোট রপ্তানি আয়ে বড় অবদান রেখেছে তৈরি পোশাক খাত। আলোচিত সময়ে এ খাত থেকে আয় হয়েছে ১ হাজার ৪১৮ কোটি ৬২ লাখ ডলার। এ সময়ে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ২৭৬ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। এ হিসাবে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ শতাংশ। গত বছর একই সময়ে আয় বেড়েছে ১৮.৫৯ শতাংশ।
বিজিএমইএ সংশ্লিষ্টরা বলেন, গত পাঁচ বছরে দেশের পোশাক খাতের অনেক উন্নয়ন হয়েছে। কমপ্লায়েন্স ইস্যুতে সবাই সচেতন। বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশের পোশাক খাতের ওপর আস্থাশীল। যার কারণে এ খাতে রপ্তানি আয় বাড়ছে। তবে এটি আশানুরূপ নয়। কারণ আমরা ন্যায্য মূল্য পাচ্ছি না।
আলোচ্য সময়ে কৃষিপণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৪৫ কোটি ৮৬ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৭৭ শতাংশ বেশি। প্লাস্টিক পণ্যের প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ৩০ শতাংশ। এ সময়ে আয় হয়েছে চার কোটি ৮৭ লাখ ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২৪.৮১ শতাংশ বেশি। তবে পাট ও পাটপণ্য রপ্তানি আয় ২২ শতাংশ কমেছে। এ খাতে আয় দাঁড়িয়েছে ৩৫ কোটি ১৫ লাখ ডলার। একইভাবে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য খাতের রপ্তানি আয়ও কমেছে। এ খাতে আয় হয়েছে ৪৩ কোটি ৪৭ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৬ শতাংশ কম।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক খাতের আয় ধারাবাহিক উল্লম্ফনের পাশাপাশি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে আয় ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। যার কারণে রপ্তানিতে বড় প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হচ্ছে।
ইপিবির পরিসংখ্যান বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৫২৩ কোটি ডলার। তবে এ সময়ে আয় হয়েছে ১ হাজার ৭০৭ কোটি ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ১২.০৭ শতাংশ। এদিকে গত ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে রপ্তানি আয় অর্জিত হয়েছিল এক হাজার ৪৫৬ কোটি ডলার। সেই হিসেবে গত অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরের ৫৪ মাসে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ১৭.২৪ শতাংশ।
তথ্য অনুযায়ী, একক মাস হিসেবে নভেম্বরে ৩৪২ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এটি গত বছরের নভেম্বরের চেয়ে ১১.৯৪ শতাংশ বেশি। গত বছরের নভেম্বরে রপ্তানি হয়েছিল ৩০৫ কোটি ডলারের পণ্য।
এ নিয়ে টানা তৃতীয় মাসের মত রপ্তানি আয়ে ইতিবাচক ধারা ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। আগের মাস অক্টোবরে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩০ শতাংশের বেশি। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আয় বেড়েছিল ৩৩ শতাংশ।
ইপিবির তথ্যে দেখা যায়, বরাবরের মতোই চলতি অর্থবছরে জুলাই-নভেম্বর সময়ে মোট রপ্তানি আয়ে বড় অবদান রেখেছে তৈরি পোশাক খাত। আলোচিত সময়ে এ খাত থেকে আয় হয়েছে ১ হাজার ৪১৮ কোটি ৬২ লাখ ডলার। এ সময়ে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ২৭৬ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। এ হিসাবে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ শতাংশ। গত বছর একই সময়ে আয় বেড়েছে ১৮.৫৯ শতাংশ।
বিজিএমইএ সংশ্লিষ্টরা বলেন, গত পাঁচ বছরে দেশের পোশাক খাতের অনেক উন্নয়ন হয়েছে। কমপ্লায়েন্স ইস্যুতে সবাই সচেতন। বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশের পোশাক খাতের ওপর আস্থাশীল। যার কারণে এ খাতে রপ্তানি আয় বাড়ছে। তবে এটি আশানুরূপ নয়। কারণ আমরা ন্যায্য মূল্য পাচ্ছি না।
আলোচ্য সময়ে কৃষিপণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৪৫ কোটি ৮৬ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৭৭ শতাংশ বেশি। প্লাস্টিক পণ্যের প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ৩০ শতাংশ। এ সময়ে আয় হয়েছে চার কোটি ৮৭ লাখ ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২৪.৮১ শতাংশ বেশি। তবে পাট ও পাটপণ্য রপ্তানি আয় ২২ শতাংশ কমেছে। এ খাতে আয় দাঁড়িয়েছে ৩৫ কোটি ১৫ লাখ ডলার। একইভাবে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য খাতের রপ্তানি আয়ও কমেছে। এ খাতে আয় হয়েছে ৪৩ কোটি ৪৭ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৬ শতাংশ কম।