অনলাইন
একাদশ সংসদ নির্বাচনে সর্বকনিষ্ঠ প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা
অনলাইন ডেস্ক
৫ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ১১:৪৪ পূর্বাহ্ন
ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াঙ্কা। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২২শে জুন। এসএসসি পাস করেছেন ২০০৮ সালে। পেশায় চিকিৎসক। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনিই সর্বকনিষ্ঠ প্রার্থী। বিএনপি দলীয় প্রতীক ধানের শীষ নিয়ে সাড়ে ২৫ বছর বয়সের প্রিয়াঙ্কা লড়বেন শেরপুর-১ আসন থেকে । তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী টানা চারবারের এমপি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হুইপ মো. আতিউর রহমান আতিক।
ডা. প্রিয়াঙ্কার রাজনীতির হাতেখড়ি পারিবার থেকেই। তিনি শেরপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. হযরত আলীর মেয়ে। এ আসন থেকে ধানের শীষের মনোনয়নপত্র কিনেছিলেন তিনি ও তার বাবাসহ ৪ জন। মনোনয়ন কেনা অন্য দু’জন হলেন, জেলা যুবদল সভাপতি শফিকুল ইসলাম মাসুদ, সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ফজলুল কাদের। চারটি ব্যাংকে ঋণখেলাপির দায়ে প্রিয়াঙ্কার বাবা হযরত আলীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। সেইসঙ্গে ১২টি মামলা ঝুলছে তার নামে। তিনি প্রায় তিনমাস ধরে কারাবন্দি। এদিকে মনোনয়নপত্রে দলীয় চিঠি যুক্ত না করায় বাতিল হয়েছে জেলা যুবদল সভাপতি শফিকুল ইসলাম মাসুদ এবং সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ফজলুল কাদেরের মনোনয়নপত্র। এ কারণে তিনিই এখন বিএনপি’র একমাত্র প্রার্থী।
ডা. প্রিয়াঙ্কা এইচএসসি ২০১০ সালে এইচএসসি এবং ২০১৬ সালে এমবিবিএস পাস করেন। রাজনীতির মাঠে নতুন হলেও চিকিৎসক হিসেবে বেশ পরিচিত। তিনি রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রভাষক।
ডা. প্রিয়াঙ্কার রাজনীতির হাতেখড়ি পারিবার থেকেই। তিনি শেরপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. হযরত আলীর মেয়ে। এ আসন থেকে ধানের শীষের মনোনয়নপত্র কিনেছিলেন তিনি ও তার বাবাসহ ৪ জন। মনোনয়ন কেনা অন্য দু’জন হলেন, জেলা যুবদল সভাপতি শফিকুল ইসলাম মাসুদ, সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ফজলুল কাদের। চারটি ব্যাংকে ঋণখেলাপির দায়ে প্রিয়াঙ্কার বাবা হযরত আলীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। সেইসঙ্গে ১২টি মামলা ঝুলছে তার নামে। তিনি প্রায় তিনমাস ধরে কারাবন্দি। এদিকে মনোনয়নপত্রে দলীয় চিঠি যুক্ত না করায় বাতিল হয়েছে জেলা যুবদল সভাপতি শফিকুল ইসলাম মাসুদ এবং সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ফজলুল কাদেরের মনোনয়নপত্র। এ কারণে তিনিই এখন বিএনপি’র একমাত্র প্রার্থী।
ডা. প্রিয়াঙ্কা এইচএসসি ২০১০ সালে এইচএসসি এবং ২০১৬ সালে এমবিবিএস পাস করেন। রাজনীতির মাঠে নতুন হলেও চিকিৎসক হিসেবে বেশ পরিচিত। তিনি রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রভাষক।