দেশ বিদেশ
আজরাইল না আসা পর্যন্ত আমাকে বিদায় করা যাবে না: অর্থমন্ত্রী
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
৫ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ১০:১০ পূর্বাহ্ন
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, অবসর মানেই বিদায় না। আজরাইল না আসা পর্যন্ত আমাকে বিদায় করা যাবে না। গতকাল রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। মুহিত বলেন, হ্যাঁ আমি অবসরে যাচ্ছি, কিন্তু অবসর মানেই বিদায় না। রেগুলার রুটিন মাফিক কাজ হয়তো থাকবে না। তবে আমি আপনাদের সঙ্গে আছি। আজরাইল না আসা পর্যন্ত আমাকে বিদায় করা যাবে না। এ সময় অর্থমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার দারিদ্র্যবিমোচনে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। এবারো দারিদ্র্যবিমোচন আমাদের প্রধান অগ্রাধিকার থাকবে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইশতেহারে আপনারা বিষয়টি দেখতে পাবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করে মুহিত বলেন, আমরা যে উন্নয়ন করেছি তার মূলে রয়েছে নেতৃত্বের গুণ। আমাদের নেত্রী শুধু আমাদের নেতা নন তিনি বিশ্বের শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃত্বের মধ্যে আছেন।
বিএসইসি একটি আদর্শ প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর হয়েছে বলে মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, ২০১০ সালে শেয়ারবাজার ধসের পরে বিএসইসি পুনর্গঠন করা হয়। এর মাধ্যমে কমিশন শেয়ারবাজারের ভিত্তি মজবুত করেছে। আর এখন শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে কাজ করে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে কমিশন দক্ষতা ও সক্ষমতার প্রমাণ রাখছে। এদিকে একই হোটেলে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) আয়োজিত ‘ইজ অব ডুয়িং বিজনেস র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি’ শীর্ষক আরেক অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী বলেন, তদবির জিনিসটা তো খুব একটা খারাপ না। এটাকে সিস্টেমের মধ্যে আনলেই কেউ আর বলবে না যে দালালি করে টাকা নিচ্ছে। অর্থমন্ত্রী বলেন, নিউ ইয়র্কে সার্ভিস পেতে অফিসে গেলেও দালালদের সহায়তা নিতে হয়। এজন্য তাদেরকে (দালালদের) টাকাও দিতে হয়। তারা সার্ভিস দেয়ার বিনিময়ে টাকা নেয়। মুহিত বলেন, এটা অনেক দেশেই প্রতিষ্ঠিত। এটা সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসলে দালালের আয়ও বৈধ হয়ে যাবে। অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে ব্যবসা করাটা খুব সহজ। একটা ঠেলাগাড়ি দিয়েও ব্যবসা শুরু করা যায়।
বিএসইসি একটি আদর্শ প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর হয়েছে বলে মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, ২০১০ সালে শেয়ারবাজার ধসের পরে বিএসইসি পুনর্গঠন করা হয়। এর মাধ্যমে কমিশন শেয়ারবাজারের ভিত্তি মজবুত করেছে। আর এখন শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে কাজ করে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে কমিশন দক্ষতা ও সক্ষমতার প্রমাণ রাখছে। এদিকে একই হোটেলে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) আয়োজিত ‘ইজ অব ডুয়িং বিজনেস র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি’ শীর্ষক আরেক অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী বলেন, তদবির জিনিসটা তো খুব একটা খারাপ না। এটাকে সিস্টেমের মধ্যে আনলেই কেউ আর বলবে না যে দালালি করে টাকা নিচ্ছে। অর্থমন্ত্রী বলেন, নিউ ইয়র্কে সার্ভিস পেতে অফিসে গেলেও দালালদের সহায়তা নিতে হয়। এজন্য তাদেরকে (দালালদের) টাকাও দিতে হয়। তারা সার্ভিস দেয়ার বিনিময়ে টাকা নেয়। মুহিত বলেন, এটা অনেক দেশেই প্রতিষ্ঠিত। এটা সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসলে দালালের আয়ও বৈধ হয়ে যাবে। অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে ব্যবসা করাটা খুব সহজ। একটা ঠেলাগাড়ি দিয়েও ব্যবসা শুরু করা যায়।