দেশ বিদেশ
নভেম্বরে রেমিট্যান্স কমেছে
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
৫ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
টানা তিন মাসের ঊর্ধ্বগতির পর নভেম্বরে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্সের প্রবাহ হ্রাস পেয়েছে। এ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১১৮ কোটি ডলার। যা অক্টোবর মাসের চেয়ে ৬ কোটি ডলার বা ৩.১২ শতাংশ কম। এ বছরের নভেম্বর মাসের রেমিট্যান্সের পরিমাণ গত বছরের একই মাসের চেয়েও কম। গত বছরের নভেম্বর মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১২১ কোটি ডলার। গত নভেম্বর মাসের রেমিট্যান্স আগের বছরের নভেম্বরের চেয়েও ৩ কোটি ডলার কম। তবে নভেম্বরে কমলেও আগের চার মাসের ঊর্ধ্বগতির কারণে চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) মোট রেমিট্যান্স প্রবাহ আগের বছরের একই সময়ের ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেশি। গত পাঁচ মাসে দেশে ৬২৯ কোটি ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে। আগের বছরের একই সময়ে এসেছিল ৫৭৩ কোটি ডলার।
এদিকে নভেম্বর মাসে রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার ঘটনায় ব্যাংকার, অর্থনীতিবিদসহ সংশ্লিষ্টরা বেশ বিস্মিত। কারণ সম্প্রতি ডলারের বিপরীতে টাকার দাম কমেছে। স্থানীয় মুদ্রার মান কমলে সাধারণত দেশে রেমিট্যান্স বেড়ে থাকে। নভেম্বর মাসে কেন ঠিক উল্টো ঘটনা ঘটেছে তার কারণ বলতে পারছেন না কেউ। তবে সংশ্লিষ্টরা এটিকে একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবেই দেখছেন। তাদের আশাবাদ চলতি ডিসেম্বর মাস শেষে রেমিট্যান্স প্রবাহ ফের ঘুরে দাঁড়াবে।
তথ্যে দেখা যায়, চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ৬২৮ কোটি ৬৩ লাখ (৬.২৯ বিলিয়ন) ডলার পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে অক্টোবর মাসে এসেছে ১১৭ কোটি ৮৩ লাখ ডলার। গত বছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে বাংলাদেশে ৫৭৬ কোটি ৮৪ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। এই হিসাবে পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ৯ শতাংশ। তবে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে অর্থাৎ গত বছরের নভেম্বরের চেয়ে সদ্য সমাপ্ত নভেম্বর মাসে ৩ শতাংশ কম রেমিট্যান্স বাংলাদেশে এসেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রেমিট্যান্সে ভালো প্রবৃদ্ধি হলেও তা আগস্টে থাকেনি। সেপ্টেম্বর ভালো প্রবৃদ্ধি হলেও অক্টোবর-নভেম্বরে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। বর্তমানে এক কোটির বেশি বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন। তাদের পাঠানো অর্থ বাংলাদেশে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছে। বাংলাদেশের জিডিপিতে রেমিট্যান্সের অবদান ১২ শতাংশের মতো।
এদিকে নভেম্বর মাসে রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার ঘটনায় ব্যাংকার, অর্থনীতিবিদসহ সংশ্লিষ্টরা বেশ বিস্মিত। কারণ সম্প্রতি ডলারের বিপরীতে টাকার দাম কমেছে। স্থানীয় মুদ্রার মান কমলে সাধারণত দেশে রেমিট্যান্স বেড়ে থাকে। নভেম্বর মাসে কেন ঠিক উল্টো ঘটনা ঘটেছে তার কারণ বলতে পারছেন না কেউ। তবে সংশ্লিষ্টরা এটিকে একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবেই দেখছেন। তাদের আশাবাদ চলতি ডিসেম্বর মাস শেষে রেমিট্যান্স প্রবাহ ফের ঘুরে দাঁড়াবে।
তথ্যে দেখা যায়, চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ৬২৮ কোটি ৬৩ লাখ (৬.২৯ বিলিয়ন) ডলার পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে অক্টোবর মাসে এসেছে ১১৭ কোটি ৮৩ লাখ ডলার। গত বছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে বাংলাদেশে ৫৭৬ কোটি ৮৪ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। এই হিসাবে পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ৯ শতাংশ। তবে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে অর্থাৎ গত বছরের নভেম্বরের চেয়ে সদ্য সমাপ্ত নভেম্বর মাসে ৩ শতাংশ কম রেমিট্যান্স বাংলাদেশে এসেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রেমিট্যান্সে ভালো প্রবৃদ্ধি হলেও তা আগস্টে থাকেনি। সেপ্টেম্বর ভালো প্রবৃদ্ধি হলেও অক্টোবর-নভেম্বরে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। বর্তমানে এক কোটির বেশি বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন। তাদের পাঠানো অর্থ বাংলাদেশে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছে। বাংলাদেশের জিডিপিতে রেমিট্যান্সের অবদান ১২ শতাংশের মতো।