অনলাইন
পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা ভিকারুননিসার বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের
স্টাফ রিপোর্টার
৫ ডিসেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৮:২৫ পূর্বাহ্ন
ছবিঃ নাসির উদ্দিন
রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীর আতœহত্যার ঘটনায় বিচার না হওয়া পর্যন্ত সব পরীক্ষা বর্জনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা । একই সঙ্গে কাল বুধবার সকাল থেকে কলেজের ফটকে অবস্থান নেয়া হবে বলে জানিয়েছে তারা।
আজ মঙ্গলবার স্কুলের বেইলি রোড শাখায় দিনভর আন্দোলন শেষে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
কলেজের অধ্যক্ষ ও শাখাপ্রধানের পূর্ণ বরখাস্ত, গভর্নিং বডি বাতিল, প্রচলিত আইনে অরিত্রী হত্যার বিচারের দাবিতে আন্দোলনকারী ছাত্রী ও তাদের অভিভাবকেরা এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে বার্ষিক পরীক্ষা চলছে। আজ মঙ্গলবার দিনভর বাইরে ছাত্রী-অভিভাবকদের বিক্ষোভের মধ্যেও পরীক্ষা হয়েছে। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এই কর্মসূচি ডেকে তাঁরা দিনের আন্দোলন শেষ করেন।
এরআগে সকালে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ কলেজ ক্যাম্পাসে এসে শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাদেরকে তিনদিনের মধ্যে বিচারের আশ্বাস দেন মন্ত্রী।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ ঘটনায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের ঢাকা অঞ্চলের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউসুফকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তিন দিনের মধ্যে এই কমিটির প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার স্কুলের বেইলি রোড শাখায় দিনভর আন্দোলন শেষে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
কলেজের অধ্যক্ষ ও শাখাপ্রধানের পূর্ণ বরখাস্ত, গভর্নিং বডি বাতিল, প্রচলিত আইনে অরিত্রী হত্যার বিচারের দাবিতে আন্দোলনকারী ছাত্রী ও তাদের অভিভাবকেরা এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে বার্ষিক পরীক্ষা চলছে। আজ মঙ্গলবার দিনভর বাইরে ছাত্রী-অভিভাবকদের বিক্ষোভের মধ্যেও পরীক্ষা হয়েছে। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এই কর্মসূচি ডেকে তাঁরা দিনের আন্দোলন শেষ করেন।
এরআগে সকালে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ কলেজ ক্যাম্পাসে এসে শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাদেরকে তিনদিনের মধ্যে বিচারের আশ্বাস দেন মন্ত্রী।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ ঘটনায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের ঢাকা অঞ্চলের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউসুফকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তিন দিনের মধ্যে এই কমিটির প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।