ষোলো আনা
সশরীরে উপস্থিত না থেকেও ভোট প্রদান
ষোলো আনা ডেস্ক
২২ নভেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৩০ পূর্বাহ্ন
কেন্দ্রে সশরীরে উপস্থিত থেকে ভোট প্রদান করেন সবাই। কিন্তু এর বাইরেও সুযোগ আছে ভোট প্রদানের। আপনি যদি কোনো ভোট কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকেন এবং অন্য ভোট কেন্দ্রে আপনার ভোট হয়ে থাকে। সেই সঙ্গে সুযোগ পাবেন বাংলাদেশি ভোটার বিদেশে বসবাস করলে। একে বলা হয় পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট প্রদান।
এজন্য নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার ১৫ দিনের মধ্যে রিটার্নিং অফিসারের কাছে আবেদন করতে হবে। রিটার্নিং অফিসার আবেদন প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট ভোটারের কাছে খামে করে পোস্টাল ব্যালট পেপার ডাকযোগে প্রেরণ করবেন। এর মধ্যে থাকবে একটি ঘোষণাপত্র, রিটার্নিং অফিসারকে সম্বোধনকৃত একটি খাম, ভোট প্রদানের নির্দেশনাবলী ও একটি ফাঁকা খাম। যে প্রার্থীকে ভোট প্রদান করতে ইচ্ছুক ব্যালট পেপারে তার নাম ও প্রতীকের স্থানে কলম দিয়ে টিক চিহ্ন দিতে হবে। এরপর ফাঁকা খামে ব্যালট পেপারটি রাখতে হবে। ঘোষণাপত্রে ব্যক্তিগত ও যে কেন্দ্রের ভোটার তার পূর্ণ ঠিকানা লিখতে হবে। এরপর অন্য কোনো ভোটারের সম্মুখে ভোটার প্রদত্ত ভোটার ফর্মে স্বাক্ষর করে এবং যে ব্যক্তির সম্মুখে স্বাক্ষর করলেন সেই সাক্ষীর স্বাক্ষর নিতে হবে। কোনো ভোটার নিরক্ষর কিংবা স্বাক্ষর প্রদানে অক্ষম হলে ঘোষণাপত্রে অন্য কোনো ভোটার স্বাক্ষর করে প্রত্যায়িত করবেন। এরপর ভোটারের ইচ্ছানুযায়ী তার সম্মুখে ব্যালট পেপারে টিক চিহ্ন দেবেন। কোনো কারণে পোস্টাল ব্যালট পেপার ফেরত আসলে রিটার্নিং অফিসার পুনরায় তা ডাকযোগে প্রেরণ করবেন। ভোটারের ইচ্ছা পোষণ করলে ব্যক্তিগতভাবে সরবরাহ করার নিয়ম আছে।
এজন্য নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার ১৫ দিনের মধ্যে রিটার্নিং অফিসারের কাছে আবেদন করতে হবে। রিটার্নিং অফিসার আবেদন প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট ভোটারের কাছে খামে করে পোস্টাল ব্যালট পেপার ডাকযোগে প্রেরণ করবেন। এর মধ্যে থাকবে একটি ঘোষণাপত্র, রিটার্নিং অফিসারকে সম্বোধনকৃত একটি খাম, ভোট প্রদানের নির্দেশনাবলী ও একটি ফাঁকা খাম। যে প্রার্থীকে ভোট প্রদান করতে ইচ্ছুক ব্যালট পেপারে তার নাম ও প্রতীকের স্থানে কলম দিয়ে টিক চিহ্ন দিতে হবে। এরপর ফাঁকা খামে ব্যালট পেপারটি রাখতে হবে। ঘোষণাপত্রে ব্যক্তিগত ও যে কেন্দ্রের ভোটার তার পূর্ণ ঠিকানা লিখতে হবে। এরপর অন্য কোনো ভোটারের সম্মুখে ভোটার প্রদত্ত ভোটার ফর্মে স্বাক্ষর করে এবং যে ব্যক্তির সম্মুখে স্বাক্ষর করলেন সেই সাক্ষীর স্বাক্ষর নিতে হবে। কোনো ভোটার নিরক্ষর কিংবা স্বাক্ষর প্রদানে অক্ষম হলে ঘোষণাপত্রে অন্য কোনো ভোটার স্বাক্ষর করে প্রত্যায়িত করবেন। এরপর ভোটারের ইচ্ছানুযায়ী তার সম্মুখে ব্যালট পেপারে টিক চিহ্ন দেবেন। কোনো কারণে পোস্টাল ব্যালট পেপার ফেরত আসলে রিটার্নিং অফিসার পুনরায় তা ডাকযোগে প্রেরণ করবেন। ভোটারের ইচ্ছা পোষণ করলে ব্যক্তিগতভাবে সরবরাহ করার নিয়ম আছে।