অনলাইন
ভোট হবে না ভায়োলেন্স হবে?
স্টাফ রিপোর্টার
২২ নভেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৫:৪১ পূর্বাহ্ন
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি গৃহযুদ্ধের হুমকি দিচ্ছে, কারণ কেন্দ্রে কেন্দ্রে তিনশত থেকে পাঁচশত লোক পাহারা দেয়ার অর্থ কি? তাহলে আমরাও যদি কেন্দ্রে কেন্দ্রে তিনশত থেকে পাঁচশত লোকের ব্যবস্থা করি, অবস্থাটা কি হবে? তাহলে ভোট হবে না গৃহযুদ্ধ হবে? ভোট হবে না ভায়োলেন্স হবে? হোটেল র্যাডিসন ওয়াটার গার্ডেনে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন,সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ তো দূরের কথা, বাংলাদেশের কোথাও একটা রিপলও দেখলাম না। ফখরুল সাহেবরা স্বপ্ন দেখতেই পারে। জনগণের ওপর যদি আস্থা থাকে তাহলে কিভাবে তারা অবিরাম অ্যাগ্রেসিভ মুডে কথা বলছে? বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের নেতারা আক্রমণাত্মক ভাষায় কথা চালিয়ে গেলে তা নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশকে বিঘিœত করবে বলে জানান তিনি। এসময় ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাহারাদার নিয়োগের নামে গৃহযুদ্ধের হুমকি দিচ্ছে, এটা সহ্য করা যায় না। দেশের জনগণ যখন একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা বলছে, তখন বিএনপি নেতারা আক্রমণাত্মক ভাষা ব্যবহার করে নির্বাচনের সুন্দর পরিবেশকে নষ্ট করছে। নির্বাচন কমিশন পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে- বিএনপির এমন অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন,এটা ইসিকে জিজ্ঞাসা করুন, আমার দৃষ্টিতে কোনো পক্ষপাতমূলক আচরণ পাচ্ছি না।
বরং আমরা কিছু অভিযোগ করেছি, তারা (ইসি) বলেছে না, আরপিও কাভার করে না। বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের হয়রানিমূলক মামলায় গ্রেপ্তারের অভিযোগ অস্বীকার করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, মনোনয়ন প্রত্যাশীরা যদি পল্টনে নৃত্য করতে করতে পুলিশের গাড়ির ওপর চড়াও হয়,পুলিশের গাড়ি পুড়িয়ে ফেলে, পুলিশের ওপর হামলা করে, তারা কি নিরপরাধ? তারা যদি প্রার্থীও হয়, তাহলে কি ক্ষমা করা যাবে? ঐক্যফ্রন্টের নেতৃত্ব বিএনপির হাতে যাচ্ছে- এমন গুঞ্জনের প্রসঙ্গ টেনে ওবায়দুল কাদের বলেন,এখানে ঐক্যফ্রন্ট কোনো বিষয় নয়। ঐক্যফ্রন্ট জাস্ট একটা অ্যালায়েন্স। যেহেতু তাদের (বিএনপি) নেত্রী-নেতা দন্ডিত, তাদের চেয়ারপারসন কারাগারে, এই অবস্থায় কামাল হোসেনকে তারা ব্যবহার করছে এবং আরও কিছু কিছু নিয়ে আসছে। আজকে এই ঐক্যফ্রন্টের চালিকাশক্তি হচ্ছে বিএনপি এবং এই ঐক্যফ্রন্টের সকল কর্মকান্ডের নির্দেশনা আসছে লন্ডন থেকে। লন্ডন থেকে তারেক রহমান যে নির্দেশ দিচ্ছে তার অংগুলি হেলনে আজকে ঐক্যফ্রন্ট চলছে, এটা হল বাস্তবতা।
নিবন্ধন হারানো জামায়াত নেতাদের বিভিন্ন জায়গা থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার খবর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী তাদের (বিএনপির) জোটে আছে। বিএনপি তাদের এই জানের-জান দোস্তকে কখনও হারাতে চায় না। কখনও এই বন্ধুত্বে ফাটল ধরবে না। কারণ আওয়ামী লীগকে ঠেকাতে হলে জামায়াতের সেই জঙ্গি শক্তিটা দরকার আছে। তাদের ছাড়বে না এটাই স্বাভাবিক। আওয়ামী লীগ মনোনয়নের ক্ষেত্রে জরিপের কথা বললেও বাস্তবে প্রশাসনে গুরুত্ব রাখতে পারে এমন ব্যক্তিদের গুরুত্ব দিচ্ছে বলে যে খবর বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এসেছে- সে বিষয়েও ওবায়দুল কাদেরের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সাংবাদিকরা। জবাবে তিনি বলেন, এটা অ্যাবসলিউটলি রং। আমরা সম্পূর্ণভাবে সার্ভে রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে মনোনয়ন দিচ্ছি। এখানে কোনো কমপ্রোমাইজ করে লাভ নেই। জনগণ চায় না এমন প্রর্থীকে কেন আমরা মনোনয়ন দেব? পরাজিত হওয়ার ভয় আছে না?
বরং আমরা কিছু অভিযোগ করেছি, তারা (ইসি) বলেছে না, আরপিও কাভার করে না। বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের হয়রানিমূলক মামলায় গ্রেপ্তারের অভিযোগ অস্বীকার করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, মনোনয়ন প্রত্যাশীরা যদি পল্টনে নৃত্য করতে করতে পুলিশের গাড়ির ওপর চড়াও হয়,পুলিশের গাড়ি পুড়িয়ে ফেলে, পুলিশের ওপর হামলা করে, তারা কি নিরপরাধ? তারা যদি প্রার্থীও হয়, তাহলে কি ক্ষমা করা যাবে? ঐক্যফ্রন্টের নেতৃত্ব বিএনপির হাতে যাচ্ছে- এমন গুঞ্জনের প্রসঙ্গ টেনে ওবায়দুল কাদের বলেন,এখানে ঐক্যফ্রন্ট কোনো বিষয় নয়। ঐক্যফ্রন্ট জাস্ট একটা অ্যালায়েন্স। যেহেতু তাদের (বিএনপি) নেত্রী-নেতা দন্ডিত, তাদের চেয়ারপারসন কারাগারে, এই অবস্থায় কামাল হোসেনকে তারা ব্যবহার করছে এবং আরও কিছু কিছু নিয়ে আসছে। আজকে এই ঐক্যফ্রন্টের চালিকাশক্তি হচ্ছে বিএনপি এবং এই ঐক্যফ্রন্টের সকল কর্মকান্ডের নির্দেশনা আসছে লন্ডন থেকে। লন্ডন থেকে তারেক রহমান যে নির্দেশ দিচ্ছে তার অংগুলি হেলনে আজকে ঐক্যফ্রন্ট চলছে, এটা হল বাস্তবতা।
নিবন্ধন হারানো জামায়াত নেতাদের বিভিন্ন জায়গা থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার খবর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী তাদের (বিএনপির) জোটে আছে। বিএনপি তাদের এই জানের-জান দোস্তকে কখনও হারাতে চায় না। কখনও এই বন্ধুত্বে ফাটল ধরবে না। কারণ আওয়ামী লীগকে ঠেকাতে হলে জামায়াতের সেই জঙ্গি শক্তিটা দরকার আছে। তাদের ছাড়বে না এটাই স্বাভাবিক। আওয়ামী লীগ মনোনয়নের ক্ষেত্রে জরিপের কথা বললেও বাস্তবে প্রশাসনে গুরুত্ব রাখতে পারে এমন ব্যক্তিদের গুরুত্ব দিচ্ছে বলে যে খবর বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এসেছে- সে বিষয়েও ওবায়দুল কাদেরের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সাংবাদিকরা। জবাবে তিনি বলেন, এটা অ্যাবসলিউটলি রং। আমরা সম্পূর্ণভাবে সার্ভে রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে মনোনয়ন দিচ্ছি। এখানে কোনো কমপ্রোমাইজ করে লাভ নেই। জনগণ চায় না এমন প্রর্থীকে কেন আমরা মনোনয়ন দেব? পরাজিত হওয়ার ভয় আছে না?