প্রথম পাতা
আওয়ামী লীগের প্রার্থিতা এখনো চূড়ান্ত হয়নি
স্টাফ রিপোর্টার
২০ নভেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:২২ পূর্বাহ্ন
আওয়ামী লীগের প্রার্থী এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনে (ইসি) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ২৭শে নভেম্বর। এর আগেই চূড়ান্ত প্রার্থিতা জানিয়ে দেয়া হবে। অফিসিয়ালি জানানোর আগে কেউ মনোনীত প্রার্থী দাবি করতে পারবেন না। গতকাল বিকালে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
কাদের বলেন, কিছু কিছু পত্রিকায় মনগড়া প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এসব তালিকার কোনো বাস্তবতা নেই। দল এখনও কাউকে মনোনয়ন দেয়নি, দিয়েছে মিডিয়া। দলগত মনোনয়ন প্রকাশ না করা পর্যন্ত সব খবরকে ভুয়া হিসেবে পড়ার জন্য নেতাকর্মীদের অনুরোধ করেন তিনি। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির যেসব নেতা-কর্মীকে প্রেপ্তার করা হচ্ছে তারা কোনো না কোনোভাবে অপরাধী। বিএনপির বেশির ভাগ নেতাকর্মী অপরাধী। তাই অপরাধীদের গ্রেপ্তার নিয়ে কিছু বলার নেই। তবে কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি হয়রানি বা গ্রেপ্তার হবে না বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে ১৪ দল, জাতীয় পার্টি, যুক্তফ্রন্ট সবার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, আমরা প্রার্থী মনোনয়ন জোটগতভাবে ঘোষণা দেব। কাদের বলেন, আমরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, ঐক্যফ্রন্টের ব্যানারে একটি দল নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে। সারা দেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পরিবেশ বিরাজ করছিল। শিডিউল ঘোষণার পর মনোনয়ন প্রদান পর্যায়ে তারা পরিকল্পিতভাবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের নামে সারা দেশ থেকে তাদের নেতাকর্মীর পাশাপাশি সন্ত্রাসীদের জড়ো করে পুলিশের ওপর হামলা করেছে। এতদিন যারা পরিবেশ পরিবেশ বলে চিৎকার করছিল, শিডিউল ঘোষণার পর তারাই পরিবেশ নষ্ট করছে। বিএনপি আওয়ামী লীগের চেয়ে বেশি মনোনয়ন ফরম বিক্রির ভুয়া প্রতিযোগিতায় লিপ্ত অভিযোগ করে কাদের বলেন, আমাদের ৪ হাজার মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে। এখন তারা তার চেয়ে বেশি বিক্রি দেখাতে চায়। আর এজন্য তারা চিহ্নিত দাগি সন্ত্রাসীদের জড়ো করে ফরম বিক্রি দেখাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন দলের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, এনামুল হক শামীম, মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুস সবুর, ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, উপদপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।
কাদের বলেন, কিছু কিছু পত্রিকায় মনগড়া প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এসব তালিকার কোনো বাস্তবতা নেই। দল এখনও কাউকে মনোনয়ন দেয়নি, দিয়েছে মিডিয়া। দলগত মনোনয়ন প্রকাশ না করা পর্যন্ত সব খবরকে ভুয়া হিসেবে পড়ার জন্য নেতাকর্মীদের অনুরোধ করেন তিনি। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির যেসব নেতা-কর্মীকে প্রেপ্তার করা হচ্ছে তারা কোনো না কোনোভাবে অপরাধী। বিএনপির বেশির ভাগ নেতাকর্মী অপরাধী। তাই অপরাধীদের গ্রেপ্তার নিয়ে কিছু বলার নেই। তবে কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি হয়রানি বা গ্রেপ্তার হবে না বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে ১৪ দল, জাতীয় পার্টি, যুক্তফ্রন্ট সবার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, আমরা প্রার্থী মনোনয়ন জোটগতভাবে ঘোষণা দেব। কাদের বলেন, আমরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, ঐক্যফ্রন্টের ব্যানারে একটি দল নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে। সারা দেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পরিবেশ বিরাজ করছিল। শিডিউল ঘোষণার পর মনোনয়ন প্রদান পর্যায়ে তারা পরিকল্পিতভাবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের নামে সারা দেশ থেকে তাদের নেতাকর্মীর পাশাপাশি সন্ত্রাসীদের জড়ো করে পুলিশের ওপর হামলা করেছে। এতদিন যারা পরিবেশ পরিবেশ বলে চিৎকার করছিল, শিডিউল ঘোষণার পর তারাই পরিবেশ নষ্ট করছে। বিএনপি আওয়ামী লীগের চেয়ে বেশি মনোনয়ন ফরম বিক্রির ভুয়া প্রতিযোগিতায় লিপ্ত অভিযোগ করে কাদের বলেন, আমাদের ৪ হাজার মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে। এখন তারা তার চেয়ে বেশি বিক্রি দেখাতে চায়। আর এজন্য তারা চিহ্নিত দাগি সন্ত্রাসীদের জড়ো করে ফরম বিক্রি দেখাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন দলের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, এনামুল হক শামীম, মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুস সবুর, ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, উপদপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।