অনলাইন
বাড়ির ছাদেও থার্টিফার্স্ট নাইটের অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
অনলাইন ডেস্ক
১৮ নভেম্বর ২০১৮, রবিবার, ৬:০৯ পূর্বাহ্ন
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে এবার উন্মুক্ত স্থান ছাড়াও বাসা-বাড়ির ছাদেও থার্টিফার্স্ট নাইটের অনুষ্ঠান পালন করা যাবে না।এমনকি আতশবাজি, পটকা ফোটানো, বেলুন, ফানুস ওড়ানোও নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। রোববার সচিবালয়ে থার্টিফার্স্ট ও বড়দিন উপলক্ষে আয়োজিত সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত এক সভা শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এই নিষেধাজ্ঞার কথা জানান।
থার্টিফার্স্ট নাইটের আগের দিন দেশের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে বিধায় এবার কোনো আয়োজন না রাখার তাগিদ দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, থার্টিফার্স্ট নাইটের জন্য আমরা কিছু বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছি। থার্টিফার্স্ট নাইট আমরা প্রথমত নিরুৎসাহিত করবো ওইদিন করার জন্য। কারণ আপনারা জানেন, ৩০ তারিখ আমাদের সাধারণ নির্বাচন, সেটা লক্ষ্য রেখেই আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী সবাই সেদিন নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত থাকবেন।
কাজেই আমরা নিরুৎসাহিত করছি, কোনো ধরনের খোলা জায়গায় যেন থার্টিফার্স্ট নাইটের অনুষ্ঠান না হয়। বিশেষ করে কোনো উন্মুক্ত স্থানে এসব অনুষ্ঠান করা যাবে না এবং বাসার ছাদেও করা যাবে না।
তিনি আরও বলেন, সারা দেশে প্রায় সাড়ে তিন হাজারের মতো চার্চ যার ৭৫টি ঢাকায়। এর মধ্যে বড় চারটি তেজগাঁও, রমনা, মিরপুর ও বনানীতে। প্রত্যেক চার্চের দৃশ্যমান নিরাপত্তার পাশাপাশি সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি করা হবে। প্রতিটি চার্চে সিসি টিভি লাগানো হবে। বড়দিন উপলক্ষে সারা দেশেই সব চার্চ ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা থাকবে। এমনকি চার্চগুলোর নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হবে।
সভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব, পুলিশ, র্যাব, ফায়ার সার্ভিস, কোস্টগার্ডের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
থার্টিফার্স্ট নাইটের আগের দিন দেশের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে বিধায় এবার কোনো আয়োজন না রাখার তাগিদ দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, থার্টিফার্স্ট নাইটের জন্য আমরা কিছু বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছি। থার্টিফার্স্ট নাইট আমরা প্রথমত নিরুৎসাহিত করবো ওইদিন করার জন্য। কারণ আপনারা জানেন, ৩০ তারিখ আমাদের সাধারণ নির্বাচন, সেটা লক্ষ্য রেখেই আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী সবাই সেদিন নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত থাকবেন।
কাজেই আমরা নিরুৎসাহিত করছি, কোনো ধরনের খোলা জায়গায় যেন থার্টিফার্স্ট নাইটের অনুষ্ঠান না হয়। বিশেষ করে কোনো উন্মুক্ত স্থানে এসব অনুষ্ঠান করা যাবে না এবং বাসার ছাদেও করা যাবে না।
তিনি আরও বলেন, সারা দেশে প্রায় সাড়ে তিন হাজারের মতো চার্চ যার ৭৫টি ঢাকায়। এর মধ্যে বড় চারটি তেজগাঁও, রমনা, মিরপুর ও বনানীতে। প্রত্যেক চার্চের দৃশ্যমান নিরাপত্তার পাশাপাশি সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি করা হবে। প্রতিটি চার্চে সিসি টিভি লাগানো হবে। বড়দিন উপলক্ষে সারা দেশেই সব চার্চ ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা থাকবে। এমনকি চার্চগুলোর নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হবে।
সভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব, পুলিশ, র্যাব, ফায়ার সার্ভিস, কোস্টগার্ডের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।