অনলাইন
শ্রীনগরে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ১০ মামলার আসামী নিহত
স্টাফ রিপোর্টার, মুন্সীগঞ্জ থেকে
১৭ নভেম্বর ২০১৮, শনিবার, ৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্ধুকযুদ্ধে’ একজন নিহত হয়েছেন। পুলিশের দাবি, তিনি উপজেলার বাঘড়া এলাকার আলোচিত তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী তাজেল বাহিনীর প্রধান তাজেল (৩৬)। এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। নিহত তাজেলের বিরুদ্ধে দু’টি ডাকাতি, খুন, অস্ত্র, পুলিশ অ্যাসল্টসহ দশটি মামলা ছিলো। এসব মামলায় সাজা ও ওয়ারেন্ট ছিলো। শুক্রবার রাত সোয়া ১ টার দিকে শ্রীনগরের মদনখালী এলাকার অস্ত্র উদ্ধারে গেলে কথিত এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা গটে। এ সময় পুলিশ একটি একনলা বন্দুক, তিন রাউন্ড পিস্তলে গুলি, তিনটি ছোড়া ও ১০৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে।
শ্রীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ইউনুচ আলী জানান, বাঘড়ার ইউনুচ শেখের ছেলে তাজেলকে শুক্রবার সকালে যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পারখাজোড়া গ্রাম থেকে আটক করা হয়। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, শুক্রবার রাতে তাজেলকে নিয়ে বাড়ৈখালী ইউনিয়নের মদনখালী এলাকায় অস্ত্র উদ্ধারে গেলে ওঁৎপেতে থাকা তার সহযোগিরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এ সময় তাদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে তাজেল গুলিবিদ্ধ হয় ও তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়। গুলিবিদ্ধ তাজেলকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। নিহত তাজেলের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহত পুলিশ সদস্যদের একই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শ্রীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ইউনুচ আলী জানান, বাঘড়ার ইউনুচ শেখের ছেলে তাজেলকে শুক্রবার সকালে যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পারখাজোড়া গ্রাম থেকে আটক করা হয়। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, শুক্রবার রাতে তাজেলকে নিয়ে বাড়ৈখালী ইউনিয়নের মদনখালী এলাকায় অস্ত্র উদ্ধারে গেলে ওঁৎপেতে থাকা তার সহযোগিরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এ সময় তাদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে তাজেল গুলিবিদ্ধ হয় ও তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়। গুলিবিদ্ধ তাজেলকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। নিহত তাজেলের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহত পুলিশ সদস্যদের একই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।