ইলেকশন কর্নার
ফেনী-৩
আলোচনায় আব্দুল লতিফ জনি
সোনাগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি
১৬ নভেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৯:০৮ পূর্বাহ্ন
ফেনী-৩ (দাগনভূঞা-সোনাগাজী) আসনে ধানের শীষের মনোনয়নপত্র কিনলেন বিএনপির সাবেক সহ-দপ্তর সম্পাদক ও দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল লতিফ জনি। সোমবার নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন তিনি।
জানা গেছে, ১৯৮৩ সালে চট্টগ্রাম কলেজে পড়াকালীন ছাত্রদলে রাজনীতিতে জড়ান। এরপর ১৯৮৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় অংশ নেন। ১৯৮৭ সালের ১৩ই নভেম্বর ঢাকায় এরশাদবিরোধী আন্দোলনে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের মিছিল থেকে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে গ্রেপ্তার হন। এরপর রিমান্ডে নির্মম নির্যাতনের শিকার হন। দীর্ঘ ৫ মাস ১৭ দিন কারাবরণ করেন জনি। ১৯৮৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে ছাত্রদল হল শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন। তারপর বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং পরবর্তী সময়ে কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। দলের দুঃসময়ে বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমান নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল লতিফ জনি বলেন, দল থেকে মনোনয়ন পেলে নিজ এলাকার মানুষের জন্য কাজ করবো। সেক্ষেত্রে আমার ফেনীর সম্মানিত ভোটাররা তাদের সঠিক অধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে আমাকে নির্বাচিত করেন, তাহলে প্রথম কাজ হবে আমার নির্বাচনী এলাকার সব মানুষের মধ্যে সামাজিক সমপ্রীতি ও ভ্রাতৃত্ববোধ ফিরিয়ে আনা। জনি আরো বলেন, সমাজ উন্নয়নে কাজ করা, বেকারত্ব দূরীকরণ, রাস্তাঘাট উন্নয়ন, শিক্ষায় উন্নয়ন ও নারী শিক্ষার জন্য বিশেষায়িত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা হবে। নারী ও শিশুর অধিকার সুরক্ষায় সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণ করা। সাবেক এই ছাত্র নেতা বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে বিকাশ ঘটানো হবে। সন্ত্রাস ও দুর্নীতিমুক্ত অঞ্চল হিসেবে ফেনী-৩ নির্বাচনী আসনকে গড়ে তোলার ব্যাপারে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হবে। সাবেক এই ছাত্রনেতা বলেন, দীর্ঘদিন দলের প্রতি সততা নিষ্ঠা এবং অনুগত থেকে দায়িত্ব পালন করেছি। দলের যে কোনো বিপদে একজন নির্ভীক সৈনিক হিসেবে আপসহীন যোদ্ধার মতো পাশে থেকেছি। দল যদি সৎ, যোগ্য, দলের প্রতি অনুগত কর্মীদের সঠিক মূল্যায়নে ব্যারোমিটারে মাপ করে, তাহলে আমি নিজেকে ফেনী-৩ আসনের একজন মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে যৌক্তিক দাবিদার। আর দল যদি মনোনয়ন না দেয় তখন আপনার কি ভূমিকা থাকবে এমন প্রশ্নে আব্দুল লতিফ জনি বলেন, সেক্ষেত্রে দলের সিদ্ধান্ত মেনে নেব। দল যে দায়িত্ব দেয় তা পালন করব। কিন্তু হাইব্রিড, বিতর্কিত, দুর্নীতিগ্রস্ত, অন্য দল থেকে হিজরত করে আসা বণিকদের দল মনোনয়ন দিলে ফেনী-৩ আসনের জনগণের সম্মিলিত সিদ্ধান্ত শ্রদ্ধাভরে আমি মেনে নেব।
জানা গেছে, ১৯৮৩ সালে চট্টগ্রাম কলেজে পড়াকালীন ছাত্রদলে রাজনীতিতে জড়ান। এরপর ১৯৮৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় অংশ নেন। ১৯৮৭ সালের ১৩ই নভেম্বর ঢাকায় এরশাদবিরোধী আন্দোলনে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের মিছিল থেকে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে গ্রেপ্তার হন। এরপর রিমান্ডে নির্মম নির্যাতনের শিকার হন। দীর্ঘ ৫ মাস ১৭ দিন কারাবরণ করেন জনি। ১৯৮৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে ছাত্রদল হল শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন। তারপর বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং পরবর্তী সময়ে কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। দলের দুঃসময়ে বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমান নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল লতিফ জনি বলেন, দল থেকে মনোনয়ন পেলে নিজ এলাকার মানুষের জন্য কাজ করবো। সেক্ষেত্রে আমার ফেনীর সম্মানিত ভোটাররা তাদের সঠিক অধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে আমাকে নির্বাচিত করেন, তাহলে প্রথম কাজ হবে আমার নির্বাচনী এলাকার সব মানুষের মধ্যে সামাজিক সমপ্রীতি ও ভ্রাতৃত্ববোধ ফিরিয়ে আনা। জনি আরো বলেন, সমাজ উন্নয়নে কাজ করা, বেকারত্ব দূরীকরণ, রাস্তাঘাট উন্নয়ন, শিক্ষায় উন্নয়ন ও নারী শিক্ষার জন্য বিশেষায়িত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা হবে। নারী ও শিশুর অধিকার সুরক্ষায় সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণ করা। সাবেক এই ছাত্র নেতা বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে বিকাশ ঘটানো হবে। সন্ত্রাস ও দুর্নীতিমুক্ত অঞ্চল হিসেবে ফেনী-৩ নির্বাচনী আসনকে গড়ে তোলার ব্যাপারে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হবে। সাবেক এই ছাত্রনেতা বলেন, দীর্ঘদিন দলের প্রতি সততা নিষ্ঠা এবং অনুগত থেকে দায়িত্ব পালন করেছি। দলের যে কোনো বিপদে একজন নির্ভীক সৈনিক হিসেবে আপসহীন যোদ্ধার মতো পাশে থেকেছি। দল যদি সৎ, যোগ্য, দলের প্রতি অনুগত কর্মীদের সঠিক মূল্যায়নে ব্যারোমিটারে মাপ করে, তাহলে আমি নিজেকে ফেনী-৩ আসনের একজন মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে যৌক্তিক দাবিদার। আর দল যদি মনোনয়ন না দেয় তখন আপনার কি ভূমিকা থাকবে এমন প্রশ্নে আব্দুল লতিফ জনি বলেন, সেক্ষেত্রে দলের সিদ্ধান্ত মেনে নেব। দল যে দায়িত্ব দেয় তা পালন করব। কিন্তু হাইব্রিড, বিতর্কিত, দুর্নীতিগ্রস্ত, অন্য দল থেকে হিজরত করে আসা বণিকদের দল মনোনয়ন দিলে ফেনী-৩ আসনের জনগণের সম্মিলিত সিদ্ধান্ত শ্রদ্ধাভরে আমি মেনে নেব।