ইলেকশন কর্নার
গাজীপুরে মনোনয়ন দৌড়ে রনি
ইকবাল আহমদ সরকার, গাজীপুর থেকে
১৬ নভেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৯:০৮ পূর্বাহ্ন
গাজীপুর-২ আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন দৌড়ে চমক দেখাতে চান দলের ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক মেয়র অধ্যাপক এম এ মান্নানের ছেলে মঞ্জুরুল করিম রনি। অধ্যাপক মান্নানের পাশাপাশি মঞ্জুরুল করিম রনি এই আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পেতে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। অসুস্থতার বিষয় বিবেচনা করে সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সাবেক মেয়র এম এ মান্নান শেষ পর্যন্ত প্রার্থী হতে না চাইলে কিংবা তাকে না দেয়া হলে সেক্ষেত্রে মনোনয়ন পেতে আগ্রহী তাঁর ছেলে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মঞ্জুরুল করিম। বাবার ইমেজ আর জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে সংসদে যেতে চান তরুণ নেতা রনি।
দলের তেমন কোনো দায়িত্বে না থাকলেও রনি তার বাবার পাশে থেকে, পোস্টারিং করাসহ নানাভাবে এলাকাবাসী ও দলের নেতা-কর্মীদের দৃষ্টি কেড়েছেন। বিগত কয়েক বছর ধরে নিজে দেশে না থাকলেও তার উদ্যোগ ও অর্থায়নে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের জন্মদিনের অনুষ্ঠান উদযাপন, বিভিন্ন সংকটের সময়ে তার সমর্থকরা আলাদাভাবে মিছিল বের করাসহ নানা কার্যক্রমে আলোচনায় আসেন রনি। এম এ মান্নান মেয়র নির্বাচিত হবার পরই সংসদ সদস্য হিসেবে প্রার্থী হওয়াকে ঘিরে অনেক আগেই পোস্টার লাগিয়ে, বিশাল সাইজের বিলবোর্ড স্থাপন করে ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তিনি। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় মামলায় জড়িয়ে নির্বাচনের পর লন্ডন চলে যান রনি। তিনি লন্ডনে থাকাকালেও রনির নামে, ব্যানার নিয়ে তার সমর্থকরা নানা ধরনের কর্মসূচি পালন করেছে। আর লন্ডন থাকাকালে রনি নিজে, তার স্ত্রী-শাশুড়ি নাশকতার মামলার আসামি হয়েছেন। দীর্ঘদিন তার বাবার কারাবাস ও পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তেমন একটা দেশে আসনেনি। সংলাপের পর এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আবহ সৃষ্টি হলে তিনি দেশে ফেরেন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আয়োজিত সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জনসভায় বাংলাদেশ এম. মঞ্জুরুল করিম রনি শোডাউন করে সমাবেশে যোগ দেন। জনপ্রিয় নেতা অধ্যাপক মান্নানের ইমেজ ও জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যেতে চান মান্নানের ছেলে রনি। সে জন্যেই তিনি দল থেকে এবার গাজীপুর-২ আসনে মনোনয়ন চাইছেন।
মঞ্জুরুল করিম রনি জানান, মেয়র নির্বাচিত হবার পর ৩০টি মামলার আসামি হয়ে এবং প্রায় দু’বছর মিথ্যা মামলায় জেল খাটার পর এই মুহূর্তে গাজীপুর-২ আসনে সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা হলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক এম এ মান্নান। তিনি কোনো কারণে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে না পারলে সে তাঁর যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে এবং তরুণ প্রজন্মের কাছে ও এলাকাবাসীর কাছে প্রিয় মানুষ হিসেবে আমাকেই মনোনয়ন দেবে বলে আশাবাদী। আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান রাজনীতি ও মনোনয়নে তরুণ নেতৃত্বকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। জনগণও চাচ্ছেন তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্ব এগিয়ে আসুক। সবকিছু মিলে মনোনয়ন পাবার প্রত্যাশা রেখে জানান, বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট থেকে আমাকে মনোনয়ন দিলে বাবার মতো বিপুল ভোটের ব্যবধানে প্রিয় এলাকবাসী আমাকে বিজয়ী করবেন বলে আশা করছি।
নগর ও জেলা প্রাণকেন্দ্রের এই আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পেতে দলের ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম এ মান্নান, মহানগর বিএনপির সভাপতি হাসান উদ্দির সরকার ও সাধারণ সম্পাদক সোহরাব উদ্দিন, দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ডা. মাজহারুল ইসলাম, মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক সিটি কাউন্সিলর হান্নান মিয়া হান্নু, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সুরুজ আহম্মেদ, সাবেক ছাত্রনেতা অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান এলসি, মহানগর যুবদল আহ্বায়ক বশির উদ্দিনসহ আরো কয়েকজনের পক্ষ থেকে দলীয় মনোনয়ন ফরম কেনা হয়েছে।
দলের তেমন কোনো দায়িত্বে না থাকলেও রনি তার বাবার পাশে থেকে, পোস্টারিং করাসহ নানাভাবে এলাকাবাসী ও দলের নেতা-কর্মীদের দৃষ্টি কেড়েছেন। বিগত কয়েক বছর ধরে নিজে দেশে না থাকলেও তার উদ্যোগ ও অর্থায়নে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের জন্মদিনের অনুষ্ঠান উদযাপন, বিভিন্ন সংকটের সময়ে তার সমর্থকরা আলাদাভাবে মিছিল বের করাসহ নানা কার্যক্রমে আলোচনায় আসেন রনি। এম এ মান্নান মেয়র নির্বাচিত হবার পরই সংসদ সদস্য হিসেবে প্রার্থী হওয়াকে ঘিরে অনেক আগেই পোস্টার লাগিয়ে, বিশাল সাইজের বিলবোর্ড স্থাপন করে ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তিনি। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় মামলায় জড়িয়ে নির্বাচনের পর লন্ডন চলে যান রনি। তিনি লন্ডনে থাকাকালেও রনির নামে, ব্যানার নিয়ে তার সমর্থকরা নানা ধরনের কর্মসূচি পালন করেছে। আর লন্ডন থাকাকালে রনি নিজে, তার স্ত্রী-শাশুড়ি নাশকতার মামলার আসামি হয়েছেন। দীর্ঘদিন তার বাবার কারাবাস ও পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তেমন একটা দেশে আসনেনি। সংলাপের পর এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আবহ সৃষ্টি হলে তিনি দেশে ফেরেন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আয়োজিত সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জনসভায় বাংলাদেশ এম. মঞ্জুরুল করিম রনি শোডাউন করে সমাবেশে যোগ দেন। জনপ্রিয় নেতা অধ্যাপক মান্নানের ইমেজ ও জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যেতে চান মান্নানের ছেলে রনি। সে জন্যেই তিনি দল থেকে এবার গাজীপুর-২ আসনে মনোনয়ন চাইছেন।
মঞ্জুরুল করিম রনি জানান, মেয়র নির্বাচিত হবার পর ৩০টি মামলার আসামি হয়ে এবং প্রায় দু’বছর মিথ্যা মামলায় জেল খাটার পর এই মুহূর্তে গাজীপুর-২ আসনে সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা হলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক এম এ মান্নান। তিনি কোনো কারণে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে না পারলে সে তাঁর যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে এবং তরুণ প্রজন্মের কাছে ও এলাকাবাসীর কাছে প্রিয় মানুষ হিসেবে আমাকেই মনোনয়ন দেবে বলে আশাবাদী। আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান রাজনীতি ও মনোনয়নে তরুণ নেতৃত্বকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। জনগণও চাচ্ছেন তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্ব এগিয়ে আসুক। সবকিছু মিলে মনোনয়ন পাবার প্রত্যাশা রেখে জানান, বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট থেকে আমাকে মনোনয়ন দিলে বাবার মতো বিপুল ভোটের ব্যবধানে প্রিয় এলাকবাসী আমাকে বিজয়ী করবেন বলে আশা করছি।
নগর ও জেলা প্রাণকেন্দ্রের এই আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পেতে দলের ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম এ মান্নান, মহানগর বিএনপির সভাপতি হাসান উদ্দির সরকার ও সাধারণ সম্পাদক সোহরাব উদ্দিন, দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ডা. মাজহারুল ইসলাম, মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক সিটি কাউন্সিলর হান্নান মিয়া হান্নু, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সুরুজ আহম্মেদ, সাবেক ছাত্রনেতা অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান এলসি, মহানগর যুবদল আহ্বায়ক বশির উদ্দিনসহ আরো কয়েকজনের পক্ষ থেকে দলীয় মনোনয়ন ফরম কেনা হয়েছে।