ইলেকশন কর্নার
খালেদা জিয়ার মনোনয়ন ক্রয়ে উজ্জীবিত বগুড়ার তৃণমূল
বগুড়া প্রতিনিধি
১৩ নভেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৩০ পূর্বাহ্ন
বিএনপির নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণায় তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মধ্যে নির্বাচনী আমেজ চলে এসেছে। গুটিয়ে থাকা নেতাকর্মীরা এখন নির্বাচনের মাঠে বেশ জোরালোভাবেই নেমেছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে বাড়তি অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করছে বগুড়ার দুটি আসন থেকে বেগম খালেদা জিয়ার জন্য মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করায়। বগুড়ার তৃণমূলের কর্মীদের আসছে নির্বাচনে বেগম খালেদা জিয়ার অংশগ্রহণের অনিশ্চয়তায় অনেকটা হতাশার মধ্যে রেখেছিল। আইনি জটিলতায় শেষ পর্যন্ত কি হবে তা দেখার জন্য আরো কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হবে। এই অপেক্ষার পালাকে উপেক্ষা করে স্থানীয় নেতাকর্মীরা মনোনয়নপত্র ক্রয় করাকে অনেকটা বিজয় হিসেবে দেখছেন।
গতকাল কারাগারে থাকা বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্য তিনটি আসনে মনোনয়ন ফরম কিনেছেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। এই তিন আসনের মধ্যে বগুড়া-৬ (সদর) ও বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর)। গতকাল সকালে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চেয়ারপারসনের জন্য মনোনয়ন ফরম কেনার মধ্য দিয়ে এই কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
২০০৮ সালের আগে প্রতিটি নির্বাচনে খালেদা জিয়া পাঁচটি আসনে নির্বাচন করেন। প্রতিবারই সবগুলো আসনে তিনি বিজয়ী হন। নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী ২০০৮ সাল থেকে তিনটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা যায়। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির পরাজয়ের মধ্যেও খালেদা জিয়া তিনটি আসনেই বিজয়ী হন। বগুড়া সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাফতুন আহমেদ খান রুবেল জানান, বগুড়া বিএনপির ঘাঁটি। এখানে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ভোটাররা বিএনপির বাইরে কিছু ভাবেন না। এখানকার নেতাকর্মীরা আগে থেকেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছে। তাদের এই প্রস্তুতিতে বাড়তি উৎসাহ জোগাবে বেগম খালেদার মনোনয়নপত্র তোলা। তিনি আশা করেন আইনি সব জটিলতা কাটিয়ে বেগম জিয়া আমাদের বগুড়ায় ভোট করবেন। এখানকার নেতাকর্মীরা তাকে বরণ করার অপেক্ষায় আছে।
গতকাল কারাগারে থাকা বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্য তিনটি আসনে মনোনয়ন ফরম কিনেছেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। এই তিন আসনের মধ্যে বগুড়া-৬ (সদর) ও বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর)। গতকাল সকালে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চেয়ারপারসনের জন্য মনোনয়ন ফরম কেনার মধ্য দিয়ে এই কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
২০০৮ সালের আগে প্রতিটি নির্বাচনে খালেদা জিয়া পাঁচটি আসনে নির্বাচন করেন। প্রতিবারই সবগুলো আসনে তিনি বিজয়ী হন। নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী ২০০৮ সাল থেকে তিনটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা যায়। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির পরাজয়ের মধ্যেও খালেদা জিয়া তিনটি আসনেই বিজয়ী হন। বগুড়া সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাফতুন আহমেদ খান রুবেল জানান, বগুড়া বিএনপির ঘাঁটি। এখানে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ভোটাররা বিএনপির বাইরে কিছু ভাবেন না। এখানকার নেতাকর্মীরা আগে থেকেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছে। তাদের এই প্রস্তুতিতে বাড়তি উৎসাহ জোগাবে বেগম খালেদার মনোনয়নপত্র তোলা। তিনি আশা করেন আইনি সব জটিলতা কাটিয়ে বেগম জিয়া আমাদের বগুড়ায় ভোট করবেন। এখানকার নেতাকর্মীরা তাকে বরণ করার অপেক্ষায় আছে।