বিশ্বজমিন
সিরিসেনার আদেশ না মানতে আহ্বান শ্রীলঙ্কার স্পিকারের
মানবজমিন ডেস্ক
১২ নভেম্বর ২০১৮, সোমবার, ১:২২ পূর্বাহ্ন
প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনার ‘অবৈধ নির্দেশ’ পালন না করতে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি অনুরোধ করেছেন শ্রীলঙ্কার পার্লামেন্টের স্পিকার কারু জয়সুরিয়া। তিনি বলেছেন, পার্লামেন্ট সদস্যদের অধিকার ‘কেড়ে’ নিয়েছেন প্রেসিডেন্ট। শুক্রবার সেখানকার পার্লামেন্ট ভেঙে দেন সিরিসেনা। এরপর স্পিকার কারু জয়সুরিয়ার সমালোচনা করেন অনেকে। তারা বলেন, স্পিকারের অন্যায় আচরণের কারণে সিরিসেনা ওই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন। এমন সমালোচনাকারীদেরও একহাত নিয়েছেন স্পিকার কারু জয়সুরিয়া।
২৬ শে অক্টোবর আকস্মিকভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী রণিল বিক্রমাসিংহেকে বরখাস্ত করেন প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা। তার স্থানে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করেন সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহিন্দ রাজাপাকসেকে। তখন স্থগিত করেন পার্লামেন্ট। এর মধ্য দিয়ে দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা এক মারাত্মক সাংবিধানিক সঙ্কটে পড়ে। সিরিসেনা প্রথমে ১৬ই নভেম্বর পর্যন্ত পার্লামেন্টের কর্মকান্ড স্থগিত করেন। পরে তিনি দেশের ভিতরে ও আন্তর্জাতিক চাপের মুখে পড়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে ১৪ই নভেম্বর পার্লামেন্ট অধিবেশন ডাকেন। কিন্তু তাতে তারা সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে পারবেন না এটা নিশ্চিত হওয়ার পর গত শুক্রবার পার্লামেন্ট ভেঙে দেন প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা। একই সঙ্গে আগামী ৫ই জানুয়ারি আগাম নির্বাচন ঘোষণা করেন।
এ নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন স্পিকার কারু জয়সুরিয়া। তিনি বলেন, নির্বাহী বিভাগ কিভাবে পার্লামেন্ট সদস্যদের, যারা জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি, তাদের অধিকার ও ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছে নির্বাহী বিভাগ, তা আমরা গত দু’সপ্তাহ দেখেছি। তাই নির্বাহী বিভাগ থেকে যেকোন বৈআইনি নির্দেশ যদি তারা পান তাহলে তা প্রত্যাখ্যান করতে আমি সব সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। সে নির্দেশ যার কাছ থেকেই আসুক না কেন।
২৬ শে অক্টোবর আকস্মিকভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী রণিল বিক্রমাসিংহেকে বরখাস্ত করেন প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা। তার স্থানে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করেন সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহিন্দ রাজাপাকসেকে। তখন স্থগিত করেন পার্লামেন্ট। এর মধ্য দিয়ে দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা এক মারাত্মক সাংবিধানিক সঙ্কটে পড়ে। সিরিসেনা প্রথমে ১৬ই নভেম্বর পর্যন্ত পার্লামেন্টের কর্মকান্ড স্থগিত করেন। পরে তিনি দেশের ভিতরে ও আন্তর্জাতিক চাপের মুখে পড়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে ১৪ই নভেম্বর পার্লামেন্ট অধিবেশন ডাকেন। কিন্তু তাতে তারা সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে পারবেন না এটা নিশ্চিত হওয়ার পর গত শুক্রবার পার্লামেন্ট ভেঙে দেন প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা। একই সঙ্গে আগামী ৫ই জানুয়ারি আগাম নির্বাচন ঘোষণা করেন।
এ নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন স্পিকার কারু জয়সুরিয়া। তিনি বলেন, নির্বাহী বিভাগ কিভাবে পার্লামেন্ট সদস্যদের, যারা জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি, তাদের অধিকার ও ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছে নির্বাহী বিভাগ, তা আমরা গত দু’সপ্তাহ দেখেছি। তাই নির্বাহী বিভাগ থেকে যেকোন বৈআইনি নির্দেশ যদি তারা পান তাহলে তা প্রত্যাখ্যান করতে আমি সব সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। সে নির্দেশ যার কাছ থেকেই আসুক না কেন।