বিশ্বজমিন
মুয়েলারের সুরক্ষা নিশ্চিত করার দাবি হাজারো মার্কিনীর
মানবজমিন ডেস্ক
১০ নভেম্বর ২০১৮, শনিবার, ৯:১৮ পূর্বাহ্ন
২০১৬ সালের মার্কিন নির্বাচনে রুশ হস্তক্ষেপের অভিযোগ তদন্তে নিয়োজিত স্পেশাল কাউন্সেল রবার্ট মুয়েলারের সুরক্ষা নিশ্চিত ও তদন্ত প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত না করার দাবিতে বিক্ষোভ করেছে হাজারো মানুষ। বৃহস্পতিবার তারা নিউ ইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে অবস্থান নিয়ে এ দাবি জানান। অ্যাটর্নি জেনারেল জেফ সেশনসকে সরিয়ে দেয়ার একদিন পরেই এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হলো। এ খবর দিয়েছে আল জাজিরা।
এর আগে বুধবার জেফ সেশনসকে অ্যাটর্নি জেনারেলের পদ থেকে সরিয়ে দেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। কিন্তু তার এ পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে। সমালোচকরা বলছেন, ট্রাম্প মুয়েলারকে টার্গেট করে এগোচ্ছেন। এজন্যই তিনি সেশনসকে সরিয়ে দিয়ে নিজের পথ পরিষ্কার করেছেন। তিনি সেশনসের পদে তার বিশ্বস্ত ম্যাথু হুইটেকারকে নিয়োগ দিয়েছেন। এতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে
ডেমোক্রেটরা। ধারণা করা হচ্ছে, পরবর্তী পদক্ষেপে ট্রাম্প মুয়েলারকে টার্গেট করতে পারেন। এমন আশঙ্কা থেকে বৃহস্পতিবার হাজারো মার্কিনী ওয়াশিংটনের মহাসড়কে অবস্থান নেয়। তারা ট্রাম্প-বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় তারা বিভিন্ন স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করে। এগুলোতে লেখা ছিল- ‘কেউ আইনের ঊর্ধ্বে না’ ‘সত্যকে গোপন করতে পারবা না’ এ ধরনের আরো অনেক স্লোগান। মূলত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে উদ্দেশ্য করেই এসব বাক্য লিখেছেন তারা। বিক্ষোভে অংশ নেয়া বিচার বিভাগের সাবেক কর্মকর্তা জেরি রোল বলেন, এ সপ্তাহে ট্রাম্প যেসব পদক্ষেপ নিয়েছেন, তা যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলেছে। এটা আইনের শাসন ও সামাজিক-রাজনৈতিক আদর্শের জন্য অবমাননাকর। রাজনীতিবিদদের দলমত নির্বিশেষে ট্রাম্পকে রুখে দেয়া দরকার।
প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ডেমোক্রেটরা ২০১৬ সালের নির্বাচনে রুশ হস্তক্ষেপের বিষয়ে নতুন করে তদন্ত শুরু করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। কিন্তু দলটির শীর্ষ নেতারা এখনো মুখফুটে এ বিষয়ে সরাসরি কোনো প্রস্তাব দেননি। কিন্তু তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে সেশনসকে বরখাস্ত করার নিন্দা জানিয়েছেন। ডেমোক্রেট নেতা চাক শুমার বলেন, পরিষ্কারভাবেই প্রেসিডেন্ট কিছু লুকাতে চাইছেন। এরই মধ্যে দৃশ্যপটে এসেছে ট্রাম্প-বিরোধী বিক্ষোভ।
এর আগে বুধবার জেফ সেশনসকে অ্যাটর্নি জেনারেলের পদ থেকে সরিয়ে দেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। কিন্তু তার এ পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে। সমালোচকরা বলছেন, ট্রাম্প মুয়েলারকে টার্গেট করে এগোচ্ছেন। এজন্যই তিনি সেশনসকে সরিয়ে দিয়ে নিজের পথ পরিষ্কার করেছেন। তিনি সেশনসের পদে তার বিশ্বস্ত ম্যাথু হুইটেকারকে নিয়োগ দিয়েছেন। এতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে
ডেমোক্রেটরা। ধারণা করা হচ্ছে, পরবর্তী পদক্ষেপে ট্রাম্প মুয়েলারকে টার্গেট করতে পারেন। এমন আশঙ্কা থেকে বৃহস্পতিবার হাজারো মার্কিনী ওয়াশিংটনের মহাসড়কে অবস্থান নেয়। তারা ট্রাম্প-বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় তারা বিভিন্ন স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করে। এগুলোতে লেখা ছিল- ‘কেউ আইনের ঊর্ধ্বে না’ ‘সত্যকে গোপন করতে পারবা না’ এ ধরনের আরো অনেক স্লোগান। মূলত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে উদ্দেশ্য করেই এসব বাক্য লিখেছেন তারা। বিক্ষোভে অংশ নেয়া বিচার বিভাগের সাবেক কর্মকর্তা জেরি রোল বলেন, এ সপ্তাহে ট্রাম্প যেসব পদক্ষেপ নিয়েছেন, তা যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলেছে। এটা আইনের শাসন ও সামাজিক-রাজনৈতিক আদর্শের জন্য অবমাননাকর। রাজনীতিবিদদের দলমত নির্বিশেষে ট্রাম্পকে রুখে দেয়া দরকার।
প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ডেমোক্রেটরা ২০১৬ সালের নির্বাচনে রুশ হস্তক্ষেপের বিষয়ে নতুন করে তদন্ত শুরু করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। কিন্তু দলটির শীর্ষ নেতারা এখনো মুখফুটে এ বিষয়ে সরাসরি কোনো প্রস্তাব দেননি। কিন্তু তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে সেশনসকে বরখাস্ত করার নিন্দা জানিয়েছেন। ডেমোক্রেট নেতা চাক শুমার বলেন, পরিষ্কারভাবেই প্রেসিডেন্ট কিছু লুকাতে চাইছেন। এরই মধ্যে দৃশ্যপটে এসেছে ট্রাম্প-বিরোধী বিক্ষোভ।