বাংলারজমিন
কুপ্রস্তাবে সাড়া না দেয়ায় ৯ ছাত্রী টেস্ট পরীক্ষায় ফেল
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
৯ নভেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৯:০০ পূর্বাহ্ন
কুপ্রস্তাবে সাড়া না দেয়ায় আসন্ন এসএসসির প্রবেশনারি (টেস্ট) পরীক্ষায় ৯ ছাত্রীর খাতা আটকিয়ে রেখে উদ্দেশ্যমূলকভাবে ফেল করানোর অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। চট্টগ্রাম সিটি (চসিক) করপোরেশন পরিচালিত কৃষ্ণকুমারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রশান্ত বড়ুয়ার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠে।
বিষয়টির প্রতিকার ও ২০১৯ সালের এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ চেয়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের নিকট লিখিত অভিযোগ করেন বিদ্যালয়ের ৯ শিক্ষার্থী। আর বিষয়টি তদন্তপূর্বক অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ওই শিক্ষার্থীদের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে নির্দেশ দিয়েছেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন। বুধবার সন্ধ্যায় আদেশ পেয়ে ওই শিক্ষককে শোকজ করা হয়েছে বলে জানান কৃষ্ণকুমারী স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আহমদ হোসেন। তিনি বলেন, শোকজের জবাবের পর ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়ে জানতে শিক্ষক প্রশান্ত বড়ুয়ার মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও সংযোগ পাওয়া যায়নি। শিক্ষার্থীদের অভিযোগে জানা যায়, চট্টগ্রাম মহানগরীর কোতোয়ালি থানাধীন রহমতগঞ্জে অবস্থিত কৃষ্ণকুমারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রশান্ত বড়ুয়া দশম শ্রেণির ছাত্রীদের বিভিন্ন সময় অনৈতিক প্রস্তাব দেন। বিষয়টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে জানানোর পর দশম শ্রেণিতে পাঠদান থেকে ওই শিক্ষককে বিরত রাখা হয়।
কিন্তু শিক্ষার্থীদের এসএসসির টেস্ট (নির্বাচনী) পরীক্ষার গণিত বিষয়ে পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে ২০৪ নম্বর কক্ষে পরিদর্শকের দায়িত্ব পালন করেন শিক্ষক প্রশান্ত বড়ুয়া। সেদিন তিনি উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে নয় ছাত্রীর পরীক্ষার খাতা দেড় ঘণ্টারও বেশি সময় আটকিয়ে রেখে মানসিক টর্চার করেন। পরে পরীক্ষা শেষ হওয়ার মাত্র ১০ মিনিট আগে খাতা ফিরিয়ে দেন। পরীক্ষার হল থেকে বেরিয়েই সেই ৯ ছাত্রী বিষয়টি স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আহমেদ হোসেনকে জানান। এরপর ৯ শিক্ষার্থী টেস্ট পরীক্ষায় ফেল করেন। এ ব্যাপারে চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা বলেন, মেয়র স্কুলের প্রধান শিক্ষককে মোবাইল করে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দিয়েছেন। আর কীভাবে শিক্ষার্থীদের পুনরায় পরীক্ষায় সুযোগ দেয়া যায় তার জন্য শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শাহেদা ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তবে বিদ্যালয়টি যেহেতু সিটি করপোরেশন পরিচালিত সেহেতু সিটি করপোরেশনকে দায়িত্ব নিয়েই বিষয়টি সমাধান করতে হবে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে নির্বাচনী পরীক্ষায় ফেল করালে তদন্তপূর্বক অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে।
বিষয়টির প্রতিকার ও ২০১৯ সালের এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ চেয়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের নিকট লিখিত অভিযোগ করেন বিদ্যালয়ের ৯ শিক্ষার্থী। আর বিষয়টি তদন্তপূর্বক অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ওই শিক্ষার্থীদের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে নির্দেশ দিয়েছেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন। বুধবার সন্ধ্যায় আদেশ পেয়ে ওই শিক্ষককে শোকজ করা হয়েছে বলে জানান কৃষ্ণকুমারী স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আহমদ হোসেন। তিনি বলেন, শোকজের জবাবের পর ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়ে জানতে শিক্ষক প্রশান্ত বড়ুয়ার মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও সংযোগ পাওয়া যায়নি। শিক্ষার্থীদের অভিযোগে জানা যায়, চট্টগ্রাম মহানগরীর কোতোয়ালি থানাধীন রহমতগঞ্জে অবস্থিত কৃষ্ণকুমারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রশান্ত বড়ুয়া দশম শ্রেণির ছাত্রীদের বিভিন্ন সময় অনৈতিক প্রস্তাব দেন। বিষয়টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে জানানোর পর দশম শ্রেণিতে পাঠদান থেকে ওই শিক্ষককে বিরত রাখা হয়।
কিন্তু শিক্ষার্থীদের এসএসসির টেস্ট (নির্বাচনী) পরীক্ষার গণিত বিষয়ে পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে ২০৪ নম্বর কক্ষে পরিদর্শকের দায়িত্ব পালন করেন শিক্ষক প্রশান্ত বড়ুয়া। সেদিন তিনি উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে নয় ছাত্রীর পরীক্ষার খাতা দেড় ঘণ্টারও বেশি সময় আটকিয়ে রেখে মানসিক টর্চার করেন। পরে পরীক্ষা শেষ হওয়ার মাত্র ১০ মিনিট আগে খাতা ফিরিয়ে দেন। পরীক্ষার হল থেকে বেরিয়েই সেই ৯ ছাত্রী বিষয়টি স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আহমেদ হোসেনকে জানান। এরপর ৯ শিক্ষার্থী টেস্ট পরীক্ষায় ফেল করেন। এ ব্যাপারে চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা বলেন, মেয়র স্কুলের প্রধান শিক্ষককে মোবাইল করে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দিয়েছেন। আর কীভাবে শিক্ষার্থীদের পুনরায় পরীক্ষায় সুযোগ দেয়া যায় তার জন্য শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শাহেদা ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তবে বিদ্যালয়টি যেহেতু সিটি করপোরেশন পরিচালিত সেহেতু সিটি করপোরেশনকে দায়িত্ব নিয়েই বিষয়টি সমাধান করতে হবে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে নির্বাচনী পরীক্ষায় ফেল করালে তদন্তপূর্বক অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে।