বাংলারজমিন
শরীয়তপুরে পুলিশের গুলিতে ডাকাত নিহত
শরীয়তপুর প্রতিনিধি
৮ নভেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:২০ পূর্বাহ্ন
শরীয়তপুর জেলার গোসাইরহাট উপজেলার ও গোসাইরহাট ইউনিয়নে ভোগকাঠি গ্রামের মৃত আলী আহম্মেদ হাওলাদারের ছেলে গোসাইরহাট, পালং মডেল থানা ও চাঁদপুর জেলার সর্বমোট ৬টি ডাকাতি মামলার আসামি সালাউদ্দীনকে মঙ্গলবার রাতে শরীয়তপুর জেলা গোয়েন্দা শাখার একটি টিম গ্রেপ্তার করে। বিভিন্ন ডাকতি মামলায় জড়িত থাকায় জিজ্ঞাসাবাদ করলে তার নিকট আগ্নেয়াস্ত্র আছে বলে স্বীকার করে।
যা পালং থানাধীন দাসাত্তা গ্রামে তিন রাস্তার মোড়ের মসজিদের দক্ষিণে একটি পুকুরে পার্শ্বে বাগানের ভিতরে রক্ষিত আছে। বিষয়টি জেলা পুলিশ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে, ডাকাতের স্বীকারোক্তির প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার গভীর রাতে পালং মডেল থানা পুলিশ পরির্দশক (তদন্ত) মো: হুমায়ুন কবির ও জেলা গোয়েন্দা শাখার পুলিশ পরির্দশক মো: আজাহার আলী অফিসারদ্বয়ের নেতৃত্বে ও ফোর্স যৌথভাবে অভিযান পরিচালনাকালে তথ্যমতে যথাস্থানে পৌছলে ওঁতপেতে থাকা উক্ত ডাকাত সালাউদ্দীনের সহযোগী অন্য ডাকাতরা পুলিশের উপস্থিত টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ সহ গুলিবর্ষণ করে। এ সময় ডাকাত সালাউদ্দীন পালানোর চেষ্টা করে। পুলিশ জানমালের ও সরকারি অস্ত্রগুলো রক্ষার্থে পাল্টা গোলাগুলির একপর্যায়ে সহযোগী ডাকাতরা পিছু হটতে বাধ্য হয়। ডাকাতদল পিছু হটার পর স্থানীয় জনতা ছুটে আসে পালং মডেল থানার পুলিশ-জনতার উপস্থিতিতে তল্লাশি করার সময় সালাউদ্দীন ওরফে সাগর, কামাল, আসলাম (৩৯) নামে ডাকাত গুরুতর আহত হয়।
এছাড়া তল্লাশি করে ওয়ান-শুটারগান ১টি, ককটেল ৬টি, রামদা ৪টি, ছোরা ১টি, চায়নিজ কুড়াল ১টি এবং ২টি কালো কাপড়ের ব্যাগ উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ তড়িঘড়ি করে তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করলে কর্তব্যরত ডাক্তার সালাউদ্দীনকে মৃত ঘোষণা করেন। পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা মনিরউজ্জান বলেন ময়নাতদন্ত শেষে নিহতের ভাই নজরুলের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে। গোসাইরহাট উপজেলায় ভোগকাঠি গ্রামে তার নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
যা পালং থানাধীন দাসাত্তা গ্রামে তিন রাস্তার মোড়ের মসজিদের দক্ষিণে একটি পুকুরে পার্শ্বে বাগানের ভিতরে রক্ষিত আছে। বিষয়টি জেলা পুলিশ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে, ডাকাতের স্বীকারোক্তির প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার গভীর রাতে পালং মডেল থানা পুলিশ পরির্দশক (তদন্ত) মো: হুমায়ুন কবির ও জেলা গোয়েন্দা শাখার পুলিশ পরির্দশক মো: আজাহার আলী অফিসারদ্বয়ের নেতৃত্বে ও ফোর্স যৌথভাবে অভিযান পরিচালনাকালে তথ্যমতে যথাস্থানে পৌছলে ওঁতপেতে থাকা উক্ত ডাকাত সালাউদ্দীনের সহযোগী অন্য ডাকাতরা পুলিশের উপস্থিত টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ সহ গুলিবর্ষণ করে। এ সময় ডাকাত সালাউদ্দীন পালানোর চেষ্টা করে। পুলিশ জানমালের ও সরকারি অস্ত্রগুলো রক্ষার্থে পাল্টা গোলাগুলির একপর্যায়ে সহযোগী ডাকাতরা পিছু হটতে বাধ্য হয়। ডাকাতদল পিছু হটার পর স্থানীয় জনতা ছুটে আসে পালং মডেল থানার পুলিশ-জনতার উপস্থিতিতে তল্লাশি করার সময় সালাউদ্দীন ওরফে সাগর, কামাল, আসলাম (৩৯) নামে ডাকাত গুরুতর আহত হয়।
এছাড়া তল্লাশি করে ওয়ান-শুটারগান ১টি, ককটেল ৬টি, রামদা ৪টি, ছোরা ১টি, চায়নিজ কুড়াল ১টি এবং ২টি কালো কাপড়ের ব্যাগ উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ তড়িঘড়ি করে তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করলে কর্তব্যরত ডাক্তার সালাউদ্দীনকে মৃত ঘোষণা করেন। পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা মনিরউজ্জান বলেন ময়নাতদন্ত শেষে নিহতের ভাই নজরুলের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে। গোসাইরহাট উপজেলায় ভোগকাঠি গ্রামে তার নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন হয়েছে।