বিশ্বজমিন
মধ্যবর্তী নির্বাচন সমাচার
মানবজমিন ডেস্ক
৮ নভেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:১৫ পূর্বাহ্ন
সুনামি নয়, ক্রমবর্ধমান এক জোয়ার
যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ পেয়েছে ডেমোক্রেটরা। তবে সিনেট ধরে রাখছে রিপাবলিকানরাই। একে সুনামি নয়, ক্রমবর্ধমান এক জোয়ার হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বিবিসির উত্তর আমেরিকা বিষয়ক রিপোর্টার অ্যান্থনি জারচার। তিনি লিখেছেন, এটা হলো দুটি চেম্বারের কাহিনী। ডেমোক্রেটদের দখলে থাকা সিনেটের দরজা আগেই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেখানে রিপাবলিকানদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। এতে তিনি নির্বাহী ও বিচার বিভাগীয় নিয়োগ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে নিজের খেয়ালখুশি মতো ব্যবহার করতে পারবেন না। কিন্তু এখন প্রশ্ন হলো তার দল কতটুকু বেশি এগিয়ে আছে।
অন্যদিকে প্রতিনিধি পরিষদের কাহিনী ভিন্ন। সুশিক্ষিত যেসব এলাকা দীর্ঘদিন ধরে রিপাবলিকানদের ভোট দিয়ে এসেছে সেখানে সুবিধা পেয়েছে ডেমোক্রেটরা। তাদের অনেকেই ভোট দিয়েছেন রিপাবলিকানদের। কিন্তু অনেকে ট্রাম্পের নীতি ও বাগাড়ম্বরতাকে সহজে নিতে পারেননি। ফলে একের পর এক সেসব আসন পেয়েছে ডেমোক্রেটরা। ভার্জিনিয়া, ইলিনয়, ফ্লোরিডার মতো জায়গায় উদারপন্থি রিপাবলিকানরা হেরেছেন। অন্যদিকে কলোরাডো, নিউ জার্সি, কানসাস, পেনসিলভিয়া, টেক্সাস ও নিউ ইয়র্কের মতো জায়গাগুলোতে বিজয়ী হতে যাচ্ছে ডেমোক্রেটরা।
শুনতে এটাকে সুনামির মতো মনে হবে না। তবে ডেমোক্রেটদের সামনে আশার সঞ্চার করেছে। তা হলো, এক জোয়ার। এই জোয়ার তাদেরকে আট বছরের মধ্যে প্রথম প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ পেতে সাহায্য করছে। এর ফলে ট্রাম্পের আইনগত অনেক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা কঠিন হবে। যুক্তরাষ্ট্রে রাজনীতি অনেকটা গভীরে শিকড় গাড়া। সেখানে দুই বছর অন্ধকারে থাকার পর ডেমোক্রেটরা আলোর মুখ দেখছে। তারা লড়াইয়ে ফিরে এসেছে।
সমকামী গভর্নর নির্বাচিত হচ্ছেন পোলিস
যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো রাজ্যে প্রকাশ্যে নিজেকে সমকামী ঘোষণাকারী প্রথম ব্যক্তি সেখানে গভর্নর নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। তিনি ডেমোক্রেট দলের জারেড পোলিস। বার্তা সংস্থা এপি’র খবরে বলা হচ্ছে, জারেড পোলিস ওই রাজ্যে শতকরা ৫১.৪ ভাগ ভোট পেয়েছেন। অন্যদিকে তার প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ওয়াকার স্ট্যালেটন পেয়েছেন শতকরা ৪৫.২ ভাগ ভোট। জারেড পোলিস ২০০৯ সাল থেকে প্রতিনিধি পরিষদের একজন প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। নিজের যৌন জীবন নিয়ে তিনি প্রকাশ্যে কথা বলেছেন। ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে তার মতপার্থক্যের বিষয়গুলোতে প্রকাশ্যে মন্তব্য করেছেন। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে প্রথম এলজিবিটি গভর্নর নির্বাচিত হন অরিগন রাজ্য থেকে। তার নাম কেট ব্রাউন।
যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ পেয়েছে ডেমোক্রেটরা। তবে সিনেট ধরে রাখছে রিপাবলিকানরাই। একে সুনামি নয়, ক্রমবর্ধমান এক জোয়ার হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বিবিসির উত্তর আমেরিকা বিষয়ক রিপোর্টার অ্যান্থনি জারচার। তিনি লিখেছেন, এটা হলো দুটি চেম্বারের কাহিনী। ডেমোক্রেটদের দখলে থাকা সিনেটের দরজা আগেই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেখানে রিপাবলিকানদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। এতে তিনি নির্বাহী ও বিচার বিভাগীয় নিয়োগ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে নিজের খেয়ালখুশি মতো ব্যবহার করতে পারবেন না। কিন্তু এখন প্রশ্ন হলো তার দল কতটুকু বেশি এগিয়ে আছে।
অন্যদিকে প্রতিনিধি পরিষদের কাহিনী ভিন্ন। সুশিক্ষিত যেসব এলাকা দীর্ঘদিন ধরে রিপাবলিকানদের ভোট দিয়ে এসেছে সেখানে সুবিধা পেয়েছে ডেমোক্রেটরা। তাদের অনেকেই ভোট দিয়েছেন রিপাবলিকানদের। কিন্তু অনেকে ট্রাম্পের নীতি ও বাগাড়ম্বরতাকে সহজে নিতে পারেননি। ফলে একের পর এক সেসব আসন পেয়েছে ডেমোক্রেটরা। ভার্জিনিয়া, ইলিনয়, ফ্লোরিডার মতো জায়গায় উদারপন্থি রিপাবলিকানরা হেরেছেন। অন্যদিকে কলোরাডো, নিউ জার্সি, কানসাস, পেনসিলভিয়া, টেক্সাস ও নিউ ইয়র্কের মতো জায়গাগুলোতে বিজয়ী হতে যাচ্ছে ডেমোক্রেটরা।
শুনতে এটাকে সুনামির মতো মনে হবে না। তবে ডেমোক্রেটদের সামনে আশার সঞ্চার করেছে। তা হলো, এক জোয়ার। এই জোয়ার তাদেরকে আট বছরের মধ্যে প্রথম প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ পেতে সাহায্য করছে। এর ফলে ট্রাম্পের আইনগত অনেক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা কঠিন হবে। যুক্তরাষ্ট্রে রাজনীতি অনেকটা গভীরে শিকড় গাড়া। সেখানে দুই বছর অন্ধকারে থাকার পর ডেমোক্রেটরা আলোর মুখ দেখছে। তারা লড়াইয়ে ফিরে এসেছে।
সমকামী গভর্নর নির্বাচিত হচ্ছেন পোলিস
যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো রাজ্যে প্রকাশ্যে নিজেকে সমকামী ঘোষণাকারী প্রথম ব্যক্তি সেখানে গভর্নর নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। তিনি ডেমোক্রেট দলের জারেড পোলিস। বার্তা সংস্থা এপি’র খবরে বলা হচ্ছে, জারেড পোলিস ওই রাজ্যে শতকরা ৫১.৪ ভাগ ভোট পেয়েছেন। অন্যদিকে তার প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ওয়াকার স্ট্যালেটন পেয়েছেন শতকরা ৪৫.২ ভাগ ভোট। জারেড পোলিস ২০০৯ সাল থেকে প্রতিনিধি পরিষদের একজন প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। নিজের যৌন জীবন নিয়ে তিনি প্রকাশ্যে কথা বলেছেন। ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে তার মতপার্থক্যের বিষয়গুলোতে প্রকাশ্যে মন্তব্য করেছেন। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে প্রথম এলজিবিটি গভর্নর নির্বাচিত হন অরিগন রাজ্য থেকে। তার নাম কেট ব্রাউন।