বাংলারজমিন
রাজশাহীতে অটোরিকশাচালক খুন
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
৮ নভেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৮:৪৬ পূর্বাহ্ন
রাজশাহীতে এবার এক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চালককে খুন করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার গভীর রাতে নগরীর শাহ মখদুম থানার সিটি হাট এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত অটোচালকের নাম শরিফুল ইসলাম ওরফে মুন্না (৩৮)। তিনি নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা এলাকার মান্নানের ছেলে। মুন্নাকে হত্যা করে তার অটোরিকশাটি নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। পরে রাতে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
গত দুই মাসে রাজশাহী ও নাটোরের বিভিন্ন উপজেলায় ৭ জন ভ্যান চালককে খুন করা হয়েছে। তারপর ভ্যান নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। তবে ১লা নভেম্বর রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় এক কিশোর ভ্যানচালককে খুনের পর ভ্যান নিয়ে পালানোর পথে একজনকে আটক করে গ্রামবাসী।
শাহ্ মখদুম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম মাসুদ পারভেজ জানান, মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে সড়কের পাশে একটি মেহেগনি বাগানে শরিফুলের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা থানায় খবর দেন। সুরতহালের সময় মরদেহের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। ওসি আরও জানান, শরিফুলের অটোরিকশাটি খুঁজে পাওয়া যায়নি। তাই ধারণা করা হচ্ছে, অটোরিকশার জন্যই দুর্বৃত্তরা শরিফুলকে হত্যা করেছে। এ ঘটনায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে নিহত শরিফুলের স্ত্রী সালমা বেগম বাদী হয়ে শাহ মখদুম থানায় একটি হত্যা মামলা করেছেন। হত্যাকাণ্ডের মোটিভ উদ্ধারে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কাজ করছেন বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
নিহত অটোচালকের নাম শরিফুল ইসলাম ওরফে মুন্না (৩৮)। তিনি নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা এলাকার মান্নানের ছেলে। মুন্নাকে হত্যা করে তার অটোরিকশাটি নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। পরে রাতে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
গত দুই মাসে রাজশাহী ও নাটোরের বিভিন্ন উপজেলায় ৭ জন ভ্যান চালককে খুন করা হয়েছে। তারপর ভ্যান নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। তবে ১লা নভেম্বর রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় এক কিশোর ভ্যানচালককে খুনের পর ভ্যান নিয়ে পালানোর পথে একজনকে আটক করে গ্রামবাসী।
শাহ্ মখদুম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম মাসুদ পারভেজ জানান, মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে সড়কের পাশে একটি মেহেগনি বাগানে শরিফুলের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা থানায় খবর দেন। সুরতহালের সময় মরদেহের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। ওসি আরও জানান, শরিফুলের অটোরিকশাটি খুঁজে পাওয়া যায়নি। তাই ধারণা করা হচ্ছে, অটোরিকশার জন্যই দুর্বৃত্তরা শরিফুলকে হত্যা করেছে। এ ঘটনায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে নিহত শরিফুলের স্ত্রী সালমা বেগম বাদী হয়ে শাহ মখদুম থানায় একটি হত্যা মামলা করেছেন। হত্যাকাণ্ডের মোটিভ উদ্ধারে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কাজ করছেন বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।