বিশ্বজমিন
খাসোগির মৃতদেহ ফেরত চায় পরিবার
মানবজমিন ডেস্ক
৬ নভেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:০৪ পূর্বাহ্ন
ওয়াশিংটন পোস্টের সাংবাদিক জামাল খাসোগির মৃতদেহ ফেরত চেয়েছেন তার ছেলে আবদুল্লাহ খাসোগি। সঠিকভাবে তার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার মাধ্যমে তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে চায় খাসোগির পরিবার। সিএনএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সৌদি কর্তৃপক্ষকে খাসোগির মরদেহ ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তার ছেলে। রোববার দেয়া ওই সাক্ষাৎকারে আবদুল্লাহ খাসোগি বলেন, আমি আশা করি তাকে কম যন্ত্রণা দিয়ে হত্যা করা হয়েছিল কিংবা তার দ্রুত মৃত্যু হয়েছিল। তিনি হয়তো শান্তিতে মৃত্যুবরণ করেছেন। এসময় তার ভাই সালাহও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, আমাদের এখন শুধু একটাই চাওয়া। আমরা আমাদের পিতাকে মদিনার আল-বাকি কবরস্থানে সমাহিত করতে চাই। তিনি আরো জানান, ইতিমধ্যে সৌদি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা আশা করছেন শিগগিরই তাদের বাবাকে সমাহিত করতে পারবেন। মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে হাত মেলানোর জন্য তাকে বাধ্য করা হয়েছিল কিনা প্রশ্নের জবাবে সালাহ বলেন, পরিস্থিতি পুরোপুরি ওরকম ছিল না। মিডিয়া কিছুটা বাড়িয়ে বলেছে। এদিকে তুরস্কের সরকারপন্থি সংবাদপত্র ডেলি সাবাহ জানিয়েছে, জামাল খাসোগিকে হত্যার পর সৌদি আরব একজন রসায়নবিদ ও বিষবিদ্যার বিশেষজ্ঞকে ইস্তাম্বুলের সৌদি কনস্যুলেটে পাঠায়। হত্যার সমস্ত প্রমাণ লোপাটই ছিল তাদের উদ্দেশ্য। রসায়নবিদ আবদুল আজিজ আল-জানোবি ও বিশেষজ্ঞ খালেদ ইয়াহিয়া আল-জাহরানি ছিলেন হত্যা পরবর্তী সময়ে সৌদি আরবের পাঠানো গোয়েন্দা দলের সদস্য। তারা ঘটনা উদ্ধারের নামে হত্যার সমস্ত তথ্য লোপাট করে দেয়। তুর্কি গোয়েন্দাদের সৌদি আরব ১৫ই অক্টোবরের পূর্বে কনস্যুলেটে প্রবেশ করতে দেয়নি। পত্রিকাটির দাবি এর পূর্বেই সৌদি আরব খাসোগি হত্যার সমস্ত প্রমাণ নষ্ট করে দিয়েছে।
তিনি বলেন, আমাদের এখন শুধু একটাই চাওয়া। আমরা আমাদের পিতাকে মদিনার আল-বাকি কবরস্থানে সমাহিত করতে চাই। তিনি আরো জানান, ইতিমধ্যে সৌদি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা আশা করছেন শিগগিরই তাদের বাবাকে সমাহিত করতে পারবেন। মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে হাত মেলানোর জন্য তাকে বাধ্য করা হয়েছিল কিনা প্রশ্নের জবাবে সালাহ বলেন, পরিস্থিতি পুরোপুরি ওরকম ছিল না। মিডিয়া কিছুটা বাড়িয়ে বলেছে। এদিকে তুরস্কের সরকারপন্থি সংবাদপত্র ডেলি সাবাহ জানিয়েছে, জামাল খাসোগিকে হত্যার পর সৌদি আরব একজন রসায়নবিদ ও বিষবিদ্যার বিশেষজ্ঞকে ইস্তাম্বুলের সৌদি কনস্যুলেটে পাঠায়। হত্যার সমস্ত প্রমাণ লোপাটই ছিল তাদের উদ্দেশ্য। রসায়নবিদ আবদুল আজিজ আল-জানোবি ও বিশেষজ্ঞ খালেদ ইয়াহিয়া আল-জাহরানি ছিলেন হত্যা পরবর্তী সময়ে সৌদি আরবের পাঠানো গোয়েন্দা দলের সদস্য। তারা ঘটনা উদ্ধারের নামে হত্যার সমস্ত তথ্য লোপাট করে দেয়। তুর্কি গোয়েন্দাদের সৌদি আরব ১৫ই অক্টোবরের পূর্বে কনস্যুলেটে প্রবেশ করতে দেয়নি। পত্রিকাটির দাবি এর পূর্বেই সৌদি আরব খাসোগি হত্যার সমস্ত প্রমাণ নষ্ট করে দিয়েছে।