অনলাইন
নয়াপল্টনে আবু সাঈদ খান খোকনকে বিএনপির শেষ শ্রদ্ধা
স্টাফ রিপোর্টার
২২ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ৩:১৫ পূর্বাহ্ন
বিএনপির গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আবু সাঈদ খান খোকনের নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়ছে।
আজ সোমবার বাদ জোহর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তার জানাযা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিএনপি নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
জানাজা নামাজ শেষে আবু সাঈদ খান খোকনের মরদেশ দলীয় পতাকা দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়। পরে ফুল দিয়ে কফিনে শ্রদ্ধা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খানসহ দলের সিনিয়র নেতারা।
এর আগে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীল বলেন, আবু সাঈদ খান খোকন দলের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ঢাকা মহানগর বিএনপির নেতৃত্ব দিয়েছেন অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে। এত দ্রুত আমাদের মাঝ থেকে তিনি চলে যাবেন তা আমরা কল্পনাও করিনি। বাংলাদেশের রাজনীতিতে যারা স্বজ্জন মানুষ ছিলেন, আছেন তার মধ্যে আবু সাঈদ খান খোকন ছিলেন অন্যতম। শিক্ষিত ও মার্জিত মানুষ ছিলেন তিনি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, আজকে যে সময় দেশের মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত যখন আমাদের সভা করতে দেয়া হয় ন্।া গায়েবি মামলা দিয়ে আমাদের রাজনৈতিক কর্মীদের হয়রানী করা হয় এই সময় আবু সাঈন খান খোকনের মত একজন নিবেদিত প্রাণ একজন গণতান্ত্রিক কর্মীর চলে যাওয়া গণতন্ত্রের বিরাট শুন্য তৈরি হবে। এই শুন্যতা সহজে পুরণ হওয়ার নয়।
তিনি বলেন, আমরা আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া চাইবো তাকে যেন বেহেস্ত নছিব করেন।
জানাযা নামজে আরো অংশ নেন-বিএনপির ভাইস চেয়াম্যান আবুল মান্নান, বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন, চেয়ারম্যান উপদেষ্টা হাবীবুর রহমান হাবীব, আবদুল হাই, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, দলের সহ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, সহ-সাংগনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সহ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ড. রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
আজ সোমবার বাদ জোহর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তার জানাযা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিএনপি নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
জানাজা নামাজ শেষে আবু সাঈদ খান খোকনের মরদেশ দলীয় পতাকা দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়। পরে ফুল দিয়ে কফিনে শ্রদ্ধা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খানসহ দলের সিনিয়র নেতারা।
এর আগে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীল বলেন, আবু সাঈদ খান খোকন দলের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ঢাকা মহানগর বিএনপির নেতৃত্ব দিয়েছেন অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে। এত দ্রুত আমাদের মাঝ থেকে তিনি চলে যাবেন তা আমরা কল্পনাও করিনি। বাংলাদেশের রাজনীতিতে যারা স্বজ্জন মানুষ ছিলেন, আছেন তার মধ্যে আবু সাঈদ খান খোকন ছিলেন অন্যতম। শিক্ষিত ও মার্জিত মানুষ ছিলেন তিনি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, আজকে যে সময় দেশের মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত যখন আমাদের সভা করতে দেয়া হয় ন্।া গায়েবি মামলা দিয়ে আমাদের রাজনৈতিক কর্মীদের হয়রানী করা হয় এই সময় আবু সাঈন খান খোকনের মত একজন নিবেদিত প্রাণ একজন গণতান্ত্রিক কর্মীর চলে যাওয়া গণতন্ত্রের বিরাট শুন্য তৈরি হবে। এই শুন্যতা সহজে পুরণ হওয়ার নয়।
তিনি বলেন, আমরা আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া চাইবো তাকে যেন বেহেস্ত নছিব করেন।
জানাযা নামজে আরো অংশ নেন-বিএনপির ভাইস চেয়াম্যান আবুল মান্নান, বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন, চেয়ারম্যান উপদেষ্টা হাবীবুর রহমান হাবীব, আবদুল হাই, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, দলের সহ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, সহ-সাংগনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সহ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ড. রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।