বিশ্বজমিন
সৌদি আরবকে শাস্তি দিতে চাপ বাড়ছে
মানবজমিন ডেস্ক
২২ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ১:৩২ পূর্বাহ্ন
ওয়াশিংটন পোস্টের সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে ইস্তাম্বুলের সৌদি কনস্যুলেটে হত্যার কথা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করে নেয়ার পর সৌদি আরবকে শাস্তি দিতে চাপ বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের উপরে। রিপাবলিকানস ও ডেমোক্রেটসরা যুক্তরাষ্ট্রের এই আরব মিত্রের বিরুদ্ধে নানা শাস্তির প্রস্তাব দিয়ে চলেছেন। এরমধ্যে সর্বাত্তোক নিষেধাজ্ঞা থেকে অস্ত্র চুক্তি বাতিলও রয়েছে। তবে এসবই নির্ভর করছে খাসোগি হত্যায় মোহাম্মদ বিন সালমানের সংশ্লিষ্টতার উপরে। তার নির্দেশেই খাসোগিকে হত্যা করা হয়েছে প্রমাণিত হলে সৌদি আরবের সামনে ভয়াবহ সংকট অপেক্ষা করছে। সিএনএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সিনেটর বব করকের বলেন, আমার ধারণা সালমান এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিলেন। তিনি এ হত্যাকাণ্ড পরিচালনা করেছেন এবং খাসোগিকে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ীই হত্যা করা হয়েছে। করকের সৌদি আরবের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন, ফ্রান্স ও জার্মানির সম্মিলিত চাপ প্রয়োগের আহ্বান জানান। এছাড়া এনবিসিতে দেয়া সাক্ষাৎকারে সিনেটর রিচার্ড ডারবিন বলেন, সৌদি ক্রাউন প্রিন্স এ হত্যাকান্ডে জড়িত থাকলে যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূতকে বহিস্কার করা উচিত।
এদিকে, খাসোগির হত্যা নিয়ে সৌদি বয়ানের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে ইউরোপীয় শক্তি বৃটেন, জার্মানি ও ফ্রান্স। এক যৌথ বিবৃতিতে বৃটেন, জার্মানি ও ফ্রান্স বলেছে, এই হত্যাকাণ্ড কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায়না। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। সৌদি কনস্যুলেটে কি হয়েছিল সেটা জানার জন্য আরো স্বচ্ছ তদন্ত দরকার। বিবৃতিতে তারা খাসোগি হত্যা নিয়ে সৌদি আরবের ব্যাখ্যা প্রত্যাখ্যান করেছে। হোয়াইট হাউজ জানিয়েছে, রোববার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রা¤প ফ্রেঞ্চ প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোর সঙ্গে খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে কথা বলেছেন।
এদিকে, খাসোগির হত্যা নিয়ে সৌদি বয়ানের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে ইউরোপীয় শক্তি বৃটেন, জার্মানি ও ফ্রান্স। এক যৌথ বিবৃতিতে বৃটেন, জার্মানি ও ফ্রান্স বলেছে, এই হত্যাকাণ্ড কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায়না। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। সৌদি কনস্যুলেটে কি হয়েছিল সেটা জানার জন্য আরো স্বচ্ছ তদন্ত দরকার। বিবৃতিতে তারা খাসোগি হত্যা নিয়ে সৌদি আরবের ব্যাখ্যা প্রত্যাখ্যান করেছে। হোয়াইট হাউজ জানিয়েছে, রোববার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রা¤প ফ্রেঞ্চ প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোর সঙ্গে খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে কথা বলেছেন।