প্রথম পাতা
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে মার্কিন মন্ত্রীর বৈঠক
অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের তাগিদ
কূটনৈতিক রিপোর্টার
২২ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ৯:২১ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। নির্বাচনটি এমন হতে হবে যাতে দেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রকৃত প্রতিফলন ঘটে। পররাষ্ট্র সচিব মো. শহিদুল হকের সঙ্গে বৈঠকে ওই বার্তাই দিলেন সফররত দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন মুখ্য উপ-সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলিস ওয়েলস। গতকাল সকালে সেগুনবাগিচার পররাষ্ট্র ভবনে সিনিয়র সচিব মো. শহিদুল হকের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করেন তিনি।
এতে বাংলাদেশ এবং সম-সাময়িক বিশ্ব পরিস্থিতি, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, রোহিঙ্গা সংকট, সৌদি আরবের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এবং প্রধানমন্ত্রীর সদ্য সমাপ্ত রিয়াদ সফরসহ ঢাকা-ওয়াশিংটন বহুমাত্রিক সম্পর্কের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন তারা। বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র সচিব সংবাদমাধ্যমকে বলেন, অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আসন্ন নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
আলোচনায় মার্কিন মুখ্য উপ-সহকারী মন্ত্রী বলেন, তার দেশ প্রত্যাশা করে বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং এতে সব দল অংশ নেবে। জবাবে পররাষ্ট্র সচিব জানিয়েছেন, বর্তমান সরকারও এমন একটি নির্বাচন করতে চায়, এজন্য সব প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। বৈঠক সূত্র বলছে, সচিবের সঙ্গে আলোচনায় প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের ইন্দো প্যাসিফিক স্ট্যাটেজিতে বাংলাদেশের শক্তিশালী অবস্থান কামনা করেছেন মার্কিন মন্ত্রী।
জবাবে সচিব এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার বিষয়ে জানতে চেয়েছেন। বৈঠকে মার্কিন মন্ত্রীর সফরসঙ্গী ছাড়াও ঢাকায় নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের পর মন্ত্রী রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করতে কক্সবাজার যান। শনিবার বিকাল সাড়ে ৫টায় তিনি ঢাকায় পৌঁছান। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অ্যামেরিকাস অনুবিভাগের কর্মকর্তারা তাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান। মার্কিন মন্ত্রী শনিবার রাতেই প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকের সঙ্গে নৈশভোজে মিলিত হন।
সোমবার রাতে ঢাকা ছেড়ে যাওয়ার আগে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল এবং কূটনীতিকদের সঙ্গে তার বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। তিনি গণমাধ্যমের মুখোমুখিও হবেন। ওদিকে মুখ্য উপ-সহকারী পররাষ্ট্র মন্ত্রীর ঢাকা সফর নিয়ে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট একটি বিবৃতি দিয়েছে। তাতে জানানো হয়েছে- দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়ন, সমৃদ্ধ ও নিরাপদ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল গড়ে তুলতে পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে এলিস ওয়েলস বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় ও নিরাপদ বসবাসের সুযোগ সৃষ্টির জন্য তিনি বাংলাদেশের নেতৃত্বের প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সরকারের তরফে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করবেন।
এতে বাংলাদেশ এবং সম-সাময়িক বিশ্ব পরিস্থিতি, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, রোহিঙ্গা সংকট, সৌদি আরবের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এবং প্রধানমন্ত্রীর সদ্য সমাপ্ত রিয়াদ সফরসহ ঢাকা-ওয়াশিংটন বহুমাত্রিক সম্পর্কের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন তারা। বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র সচিব সংবাদমাধ্যমকে বলেন, অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আসন্ন নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
আলোচনায় মার্কিন মুখ্য উপ-সহকারী মন্ত্রী বলেন, তার দেশ প্রত্যাশা করে বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং এতে সব দল অংশ নেবে। জবাবে পররাষ্ট্র সচিব জানিয়েছেন, বর্তমান সরকারও এমন একটি নির্বাচন করতে চায়, এজন্য সব প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। বৈঠক সূত্র বলছে, সচিবের সঙ্গে আলোচনায় প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের ইন্দো প্যাসিফিক স্ট্যাটেজিতে বাংলাদেশের শক্তিশালী অবস্থান কামনা করেছেন মার্কিন মন্ত্রী।
জবাবে সচিব এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার বিষয়ে জানতে চেয়েছেন। বৈঠকে মার্কিন মন্ত্রীর সফরসঙ্গী ছাড়াও ঢাকায় নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের পর মন্ত্রী রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করতে কক্সবাজার যান। শনিবার বিকাল সাড়ে ৫টায় তিনি ঢাকায় পৌঁছান। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অ্যামেরিকাস অনুবিভাগের কর্মকর্তারা তাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান। মার্কিন মন্ত্রী শনিবার রাতেই প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকের সঙ্গে নৈশভোজে মিলিত হন।
সোমবার রাতে ঢাকা ছেড়ে যাওয়ার আগে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল এবং কূটনীতিকদের সঙ্গে তার বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। তিনি গণমাধ্যমের মুখোমুখিও হবেন। ওদিকে মুখ্য উপ-সহকারী পররাষ্ট্র মন্ত্রীর ঢাকা সফর নিয়ে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট একটি বিবৃতি দিয়েছে। তাতে জানানো হয়েছে- দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়ন, সমৃদ্ধ ও নিরাপদ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল গড়ে তুলতে পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে এলিস ওয়েলস বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় ও নিরাপদ বসবাসের সুযোগ সৃষ্টির জন্য তিনি বাংলাদেশের নেতৃত্বের প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সরকারের তরফে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করবেন।