এক্সক্লুসিভ
উত্তরখানে আগুনে দগ্ধ আরো একজনের মৃত্যু
স্টাফ রিপোর্টার
২২ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ৮:০০ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর উত্তরখানে গ্যাসের চুলার আগুনে দগ্ধ হওয়ার ঘটনায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরেকজনের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার রাত দেড়টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিটে মৃত্যু হয়েছে ১২ বছর বয়সী সাগরের। নিহত সাগরের শরীরের ৬৩ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। এ নিয়ে ওই ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ৬ জন। ফায়ার সার্ভিসসূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসের ১৩ তারিখ ভোরে উত্তরখানের বেপারিপাড়ার তিনতলা একটি ভবনের নিচতলায় আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। রাতের বেলা রান্না করার সময় গ্যাস
চলে যায়। অসাবধানতাবশত চুলা বন্ধ না করায় গ্যাস আসার পর পুরো ঘরে গ্যাস জমে গিয়েছিল। ভোরবেলা রান্নাঘরের চুলা জ্বালাতে গেলে পুরো ঘরে আগুন লেগে যায়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আটজনকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করেন।
ঘটনার পরপরই ঢামেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মো. আজিজুল ইসলাম (৩০)। ওইদিন সন্ধ্যায় মারা যান তার স্ত্রী মুসলিমা (২০)। পরের দিন মারা যান আজিজুলের ফুফু সুফিয়া বেগম (৫০)। এরপর ১৬ অক্টোবর রাতে সুফিয়ার মেয়ে আফরোজা আক্তার পূর্ণিমা (৩০) এবং পরদিন সকালে আজিজুলের বোন আঞ্জু আরার স্বামী ডাবলু মোল্লা (৩৩) মারা যান। সর্বশেষ শনিবার রাতে পূর্ণিমার ছেলে সাগর মারা যায়। এই ছয় জন ছাড়া হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন আজিজুলের বোন আঞ্জু আরা ও তার ছেলে আব্দুল্লাহ সৌরভ (৫)। এই পরিবারের সদস্যরা গত মাসে ওই বাসার নিচতলায় ওঠেন।
সেখানে তিনটি কক্ষে তারা থাকতেন। তাদের বাড়ি পাবনার ভাঙ্গুরায়। মুসলিমা ও পূর্ণিমা উত্তরখানের একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। আজিজুল একটি মাছের খামারে কাজ করতেন এবং ডাবলু অটোরিকশা চালাতেন। ডাবলুর ছেলে আব্দুল্লাহ ময়নারটেক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণিতে করে।
চলে যায়। অসাবধানতাবশত চুলা বন্ধ না করায় গ্যাস আসার পর পুরো ঘরে গ্যাস জমে গিয়েছিল। ভোরবেলা রান্নাঘরের চুলা জ্বালাতে গেলে পুরো ঘরে আগুন লেগে যায়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আটজনকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করেন।
ঘটনার পরপরই ঢামেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মো. আজিজুল ইসলাম (৩০)। ওইদিন সন্ধ্যায় মারা যান তার স্ত্রী মুসলিমা (২০)। পরের দিন মারা যান আজিজুলের ফুফু সুফিয়া বেগম (৫০)। এরপর ১৬ অক্টোবর রাতে সুফিয়ার মেয়ে আফরোজা আক্তার পূর্ণিমা (৩০) এবং পরদিন সকালে আজিজুলের বোন আঞ্জু আরার স্বামী ডাবলু মোল্লা (৩৩) মারা যান। সর্বশেষ শনিবার রাতে পূর্ণিমার ছেলে সাগর মারা যায়। এই ছয় জন ছাড়া হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন আজিজুলের বোন আঞ্জু আরা ও তার ছেলে আব্দুল্লাহ সৌরভ (৫)। এই পরিবারের সদস্যরা গত মাসে ওই বাসার নিচতলায় ওঠেন।
সেখানে তিনটি কক্ষে তারা থাকতেন। তাদের বাড়ি পাবনার ভাঙ্গুরায়। মুসলিমা ও পূর্ণিমা উত্তরখানের একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। আজিজুল একটি মাছের খামারে কাজ করতেন এবং ডাবলু অটোরিকশা চালাতেন। ডাবলুর ছেলে আব্দুল্লাহ ময়নারটেক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণিতে করে।