শরীর ও মন
ব্রা- এর বদলে ব্রালেট
২১ অক্টোবর ২০১৮, রবিবার, ৪:২৬ পূর্বাহ্ন
'ব্রা' বা 'কাঁচুলি'র গঠনটাই এমন যে, নারীর স্তনকে সেটা আঁটো-সাঁটো করে উঁচু করে ধরে রাখে।
কিন্তু পশ্চিমা দুনিয়ায় সম্প্রতি ব্রা না পরার ব্যাপারে তরুণীদের আগ্রহ বাড়ছে।
ব্রা-এর বদলে তারা যে অন্তর্বাসটি পরছেন তার নাম ব্রালেট।
ব্রালেট আর ব্রা এর মধ্যে পার্থক্য হলো- ব্রালেটে নারীর স্তনকে সুঢৌল করবার জন্য কোনো 'ব্রেস্ট হোল্ডার কাপ' বা আঁটো-সাঁটো করে স্তনকে চারদিক থেকে আঁকড়ে ধরে রেখে উঁচু করে রাখবার কোনো ব্যবস্থা নেই।
বরং ব্রালেট তৈরি হতে পারে বিভিন্ন ধরনের নরম আর আরামদায়ক কাপড়েও। স্পোর্টস ব্রা-এর মতন আরামদায়ক হয় ব্রালেট নামের এই কাঁচুলিগুলো।
চিদেরা এগেরু নামের এক তরুণী, যিনি ব্রা পরা ছেড়ে দিয়েছেন, তিনি তার 'সেগি বুব্স মেটার ব্লগ'-এ লিখেছেন "নিজেকে সুন্দর দেখানোর একাধিক উপায় আছে।"
কেবল 'উঁচু স্তনই' সৌন্দর্যের পরিমাপক নয় বলেও তিনি উল্লেখ করেছেন তার লেখায়।
খুচরা বিক্রেতাদের সাথে কথা বলেও জানা গেছে যে, গত দু'বছর ধরে ব্রালেট বিক্রির চাহিদা বাড়ছে।
এই পরিবর্তনের ঢেউ সবখানেই লেগেছে বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।
গত বারো মাসে মার্ক্স এন্ড স্পেন্সার ব্রালেটের নকশায় বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে এবং আরো বিভিন্ন রকমের সাইজ যোগ করেছে।
ক্রিস্টি বোসলে নামের ৩১ বছর বয়সী এক নারী বলছিলেন, নারীরা অন্তর্বাস নিয়ে বহু কষ্টের ভেতর দিয়ে গেছে। এখন আরামদায়ক বিকল্প কিছুর সুযোগ এসেছে বলেও তিনি মনে করেন।
এম এন্ড এস -এর প্রধান নকশাকার সুজি জেনকিন্সন স্বীকার করেছেন যে, ব্রালেট এখন নারীদের অন্তবার্সের পছন্দের তালিকায় একেবারে উপরের দিকে রয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ব্রালেটের কথা উল্লেখ করে 'স্বাধীনতা' ও 'স্বস্তি' এসব শব্দ নিয়েও বেশ আলাপ হচ্ছে।
নারীর জন্য কাঁচুলির প্রথম ব্যবহার শুরু হয়েছিল মার্কিন মল্লুকের শহর নিউ ইয়র্কে, ১৮৯৩ সালে। সেই সময় এই কাঁচুলির পেটেন্ট নেয়া হয়েছিল 'ব্রেস্ট সাপোর্টার' হিসেবে।
ব্রা-এর ইতিহাসে খুব উজ্জ্বল নাম ইভা হার্জেগোভা। ১৯৯৪ সালে ওয়ান্ডার ব্রা'র বিলবোর্ডে তার ছবি ছিল। পরে, আউটডোর মিডিয়া সেন্টারের এক ভোটে ইভা সর্বকালের সেরা আইকনিক হিসেবে বিবেচিত হয়েছিলেন।
আর ফ্যাশন ব্যবসায় থাকা এম এন্ড এস তাদের নকশা করা প্রথম কাঁচুলি বাজারে এনেছিল ১৯২৬ সালে।
সূত্র- বিবিসি বাংলা
কিন্তু পশ্চিমা দুনিয়ায় সম্প্রতি ব্রা না পরার ব্যাপারে তরুণীদের আগ্রহ বাড়ছে।
ব্রা-এর বদলে তারা যে অন্তর্বাসটি পরছেন তার নাম ব্রালেট।
ব্রালেট আর ব্রা এর মধ্যে পার্থক্য হলো- ব্রালেটে নারীর স্তনকে সুঢৌল করবার জন্য কোনো 'ব্রেস্ট হোল্ডার কাপ' বা আঁটো-সাঁটো করে স্তনকে চারদিক থেকে আঁকড়ে ধরে রেখে উঁচু করে রাখবার কোনো ব্যবস্থা নেই।
বরং ব্রালেট তৈরি হতে পারে বিভিন্ন ধরনের নরম আর আরামদায়ক কাপড়েও। স্পোর্টস ব্রা-এর মতন আরামদায়ক হয় ব্রালেট নামের এই কাঁচুলিগুলো।
চিদেরা এগেরু নামের এক তরুণী, যিনি ব্রা পরা ছেড়ে দিয়েছেন, তিনি তার 'সেগি বুব্স মেটার ব্লগ'-এ লিখেছেন "নিজেকে সুন্দর দেখানোর একাধিক উপায় আছে।"
কেবল 'উঁচু স্তনই' সৌন্দর্যের পরিমাপক নয় বলেও তিনি উল্লেখ করেছেন তার লেখায়।
খুচরা বিক্রেতাদের সাথে কথা বলেও জানা গেছে যে, গত দু'বছর ধরে ব্রালেট বিক্রির চাহিদা বাড়ছে।
এই পরিবর্তনের ঢেউ সবখানেই লেগেছে বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।
গত বারো মাসে মার্ক্স এন্ড স্পেন্সার ব্রালেটের নকশায় বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে এবং আরো বিভিন্ন রকমের সাইজ যোগ করেছে।
ক্রিস্টি বোসলে নামের ৩১ বছর বয়সী এক নারী বলছিলেন, নারীরা অন্তর্বাস নিয়ে বহু কষ্টের ভেতর দিয়ে গেছে। এখন আরামদায়ক বিকল্প কিছুর সুযোগ এসেছে বলেও তিনি মনে করেন।
এম এন্ড এস -এর প্রধান নকশাকার সুজি জেনকিন্সন স্বীকার করেছেন যে, ব্রালেট এখন নারীদের অন্তবার্সের পছন্দের তালিকায় একেবারে উপরের দিকে রয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ব্রালেটের কথা উল্লেখ করে 'স্বাধীনতা' ও 'স্বস্তি' এসব শব্দ নিয়েও বেশ আলাপ হচ্ছে।
নারীর জন্য কাঁচুলির প্রথম ব্যবহার শুরু হয়েছিল মার্কিন মল্লুকের শহর নিউ ইয়র্কে, ১৮৯৩ সালে। সেই সময় এই কাঁচুলির পেটেন্ট নেয়া হয়েছিল 'ব্রেস্ট সাপোর্টার' হিসেবে।
ব্রা-এর ইতিহাসে খুব উজ্জ্বল নাম ইভা হার্জেগোভা। ১৯৯৪ সালে ওয়ান্ডার ব্রা'র বিলবোর্ডে তার ছবি ছিল। পরে, আউটডোর মিডিয়া সেন্টারের এক ভোটে ইভা সর্বকালের সেরা আইকনিক হিসেবে বিবেচিত হয়েছিলেন।
আর ফ্যাশন ব্যবসায় থাকা এম এন্ড এস তাদের নকশা করা প্রথম কাঁচুলি বাজারে এনেছিল ১৯২৬ সালে।
সূত্র- বিবিসি বাংলা
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]