বিশ্বজমিন
তাইওয়ানের রাজপথে হাজারো স্বাধীনতাকামীর বিক্ষোভ
মানবজমিন ডেস্ক
২১ অক্টোবর ২০১৮, রবিবার, ৮:৪৮ পূর্বাহ্ন
তাইওয়ানের রাজপথে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন হাজার হাজার স্বাধীনতাকামী মানুষ। শনিবার রাজধানী তাইপের মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে চীনা শাসনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা। চীনা শাসনের অবসান ঘটানোর জন্য গণভোটের দাবি জানান বিক্ষুব্ধ জনতা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, শনিবারের বিক্ষোভ ছিল তাইওয়ানে এ বছরের সবচেয়ে বড় জনসমাগম। ছয়মাস আগে গঠিত ফরমোজা অ্যালায়েন্স নামে একটি গ্রুপ এ বিক্ষোভের ডাক দেয়। বিক্ষোভকারীরা ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিভ প্রোগ্রেসিভ পার্টির (ডিপিপি) প্রধান কার্যালয়ের কাছে জড়ো হয়। ফরমোজা অ্যালায়েন্সের মুখপাত্র কেনি চুং জানান, খুবই ফলপ্রসূ বিক্ষোভ করেছেন তারা।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে সাই ইং ওয়েন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেয়ার পর বেইজিংয়ের সঙ্গে তাইপের সম্পর্কে বেশ অবনতি হয়েছে। চীন সন্দেহ করছে, প্রেসিডেন্ট তাইওয়ানে স্বাধীনতার আন্দোলন উস্কে দিচ্ছেন। যা চীন কখনোই মেনে নেবে না। তাইওয়ানকে চীন নিজেদের প্রদেশ হিসেবে পরিচয় দেয়। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় পরিচালিত এই দ্বীপরাষ্ট্রে নিজেদের কর্তৃত্ব স্থাপনের কোনো সুযোগই চীন হাতছাড়া করে না। এ বছরে তাইওয়ানকে ঘিরে বিমান ও নৌমহড়া চালিয়েছে চীন। মূলত এর মাধ্যমে তাইওয়ানের ওপর সামরিক ও কূটনৈতিক চাপ বৃদ্ধি করার জন্যই বেইজিং এ মহড়া চালিয়েছে। বিক্ষোভকারীরা বলছে, তাইওয়ান সরকারের উচিত চীনের ওপর উল্টো চাপ প্রয়োগ করা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, শনিবারের বিক্ষোভ ছিল তাইওয়ানে এ বছরের সবচেয়ে বড় জনসমাগম। ছয়মাস আগে গঠিত ফরমোজা অ্যালায়েন্স নামে একটি গ্রুপ এ বিক্ষোভের ডাক দেয়। বিক্ষোভকারীরা ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিভ প্রোগ্রেসিভ পার্টির (ডিপিপি) প্রধান কার্যালয়ের কাছে জড়ো হয়। ফরমোজা অ্যালায়েন্সের মুখপাত্র কেনি চুং জানান, খুবই ফলপ্রসূ বিক্ষোভ করেছেন তারা।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে সাই ইং ওয়েন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেয়ার পর বেইজিংয়ের সঙ্গে তাইপের সম্পর্কে বেশ অবনতি হয়েছে। চীন সন্দেহ করছে, প্রেসিডেন্ট তাইওয়ানে স্বাধীনতার আন্দোলন উস্কে দিচ্ছেন। যা চীন কখনোই মেনে নেবে না। তাইওয়ানকে চীন নিজেদের প্রদেশ হিসেবে পরিচয় দেয়। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় পরিচালিত এই দ্বীপরাষ্ট্রে নিজেদের কর্তৃত্ব স্থাপনের কোনো সুযোগই চীন হাতছাড়া করে না। এ বছরে তাইওয়ানকে ঘিরে বিমান ও নৌমহড়া চালিয়েছে চীন। মূলত এর মাধ্যমে তাইওয়ানের ওপর সামরিক ও কূটনৈতিক চাপ বৃদ্ধি করার জন্যই বেইজিং এ মহড়া চালিয়েছে। বিক্ষোভকারীরা বলছে, তাইওয়ান সরকারের উচিত চীনের ওপর উল্টো চাপ প্রয়োগ করা।