বিশ্বজমিন
মিয়ানমারের দাবি
দেড় শতাধিক রোহিঙ্গাকে রাখাইনে পুনর্বাসন করা হয়েছে
মানবজমিন ডেস্ক
২০ অক্টোবর ২০১৮, শনিবার, ৮:২০ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ ফেরত ১৭০ জনেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীকে রাখাইনে পুনর্বাসন করা হয়েছে বলে দাবি করেছে মিয়ানমার। স্থানীয় মংডো জেলা কর্তৃপক্ষকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে দ্য ইরাবতি।
খবরে বলা হয়, রোহিঙ্গাদেরকে পূর্বের আবাসস্থলেই পুনর্বাসন করা হয়েছে। মংডো’র সহকারী জেলা প্রশাসক ইউ ইয়ে হতো বলেন, মোট ১৭৭ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১০৬ জন পুরুষ ও ৭১ জন নারী। তিনি বলেন, গত এপ্রিল থেকে ১৭৭ জন রোহিঙ্গা দেশে ফিরে এসেছে। আমরা গ্রাম প্রশাসনের মাধ্যমে তাদেরকে নিকটাত্মীয়দের কাছে পাঠিয়েছি। যাদের বাড়ি আছে, তাদেরকে ওই বাড়িতেই ফেরত পাঠানো হয়েছে।
পুনর্বাসিত ১৭৭ জনের মধ্যে ৬২ জনকে মিয়ানমারে ফেরার পর গ্রেপ্তার করা হয়। তবে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রত্যাবাসন চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় তাদের রাজক্ষমা করে মুক্তি দেয়া হয়। গত জুনে সাগরে নৌকাডুবির ঘটনায় ৯২ জনকে উদ্ধার করা হয়। আর বাকি ২৩ জন বিভিন্ন সময়ে গ্রেপ্তার এড়িয়ে সীমান্ত পার হয়ে মিয়ানমারে প্রবেশ করেছে। বিভিন্ন সময়ে উদ্ধার, আটক ও পালিয়ে আসা এসব রোহিঙ্গাদেরকে এ মাসে রাখাইনে পুনর্বাসন করা হয়েছে। সেখানকার পান্তপিন গ্রামের প্রশাসক ইউ আনারওয়া বলেন, এ মাসে যারা ফিরে এসেছেন, তারা কিয়েন কিয়াং গ্রামের। আমি শুনেছি তার এখন মং নি গ্রামে অবস্থান করছে। সরকার ও জাতিসংঘের সংস্থাগুলো তাদের ত্রাণ দিয়েছে।
খবরে বলা হয়, রোহিঙ্গাদেরকে পূর্বের আবাসস্থলেই পুনর্বাসন করা হয়েছে। মংডো’র সহকারী জেলা প্রশাসক ইউ ইয়ে হতো বলেন, মোট ১৭৭ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১০৬ জন পুরুষ ও ৭১ জন নারী। তিনি বলেন, গত এপ্রিল থেকে ১৭৭ জন রোহিঙ্গা দেশে ফিরে এসেছে। আমরা গ্রাম প্রশাসনের মাধ্যমে তাদেরকে নিকটাত্মীয়দের কাছে পাঠিয়েছি। যাদের বাড়ি আছে, তাদেরকে ওই বাড়িতেই ফেরত পাঠানো হয়েছে।
পুনর্বাসিত ১৭৭ জনের মধ্যে ৬২ জনকে মিয়ানমারে ফেরার পর গ্রেপ্তার করা হয়। তবে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রত্যাবাসন চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় তাদের রাজক্ষমা করে মুক্তি দেয়া হয়। গত জুনে সাগরে নৌকাডুবির ঘটনায় ৯২ জনকে উদ্ধার করা হয়। আর বাকি ২৩ জন বিভিন্ন সময়ে গ্রেপ্তার এড়িয়ে সীমান্ত পার হয়ে মিয়ানমারে প্রবেশ করেছে। বিভিন্ন সময়ে উদ্ধার, আটক ও পালিয়ে আসা এসব রোহিঙ্গাদেরকে এ মাসে রাখাইনে পুনর্বাসন করা হয়েছে। সেখানকার পান্তপিন গ্রামের প্রশাসক ইউ আনারওয়া বলেন, এ মাসে যারা ফিরে এসেছেন, তারা কিয়েন কিয়াং গ্রামের। আমি শুনেছি তার এখন মং নি গ্রামে অবস্থান করছে। সরকার ও জাতিসংঘের সংস্থাগুলো তাদের ত্রাণ দিয়েছে।