বিশ্বজমিন
‘অনু মালিক তাকে চুমু দিতে বলেছিলেন’
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ অক্টোবর ২০১৮, বুধবার, ৯:১৪ পূর্বাহ্ন
বলিউডের খ্যাতনামা সঙ্গীত পরিচালক ও গায়ক অনু মালিকের বিরুদ্ধে এবার যৌন হয়রানির অভিযোগ এনেছেন গায়িকা শ্বেতা পণ্ডিত। তিনি বলেছেন, অনু মালিক আমাকে বলেছিলেন, আমি যেন তাকে চুমু দিই। এখানেই থেমে যান নি শ্বেতা পণ্ডিত। তিনি অনু মালিককে একজন ‘সিরিয়াল নারী শিকারী’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। বলেছেন, অনু মালিক একজন যৌন শিকারীও। ভারতে যৌনতা বিরোধী মি-টু আন্দোলনে চারদিক যখন উত্তপ্ত তখন এমন অভিযোগ করলেন শ্বেতা। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।
অনু মালিকের পুরো নাম আনোয়ার সরদার মালিক। তাকে ডাকা হয় অনু মালিক নামে। তিনি ভারতের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং ফিল্মফেয়ার পুরস্কার বিজয়ী সঙ্গীত পরিচালক। ১৯৯০ এর দশকের বড় মাপের সুরকারদের অন্যতম তিনি।
মি-টু আন্দোলনে গতকাল পদত্যাগ করেছেন ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম জে আকবর। এ বিষয়টি গতকাল ভারতজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে ছিল। আর ইন্টারনেটের কল্যাণে সেই খবর সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে সঙ্গে সঙ্গে।
সোনা মহাপাত্র তার মি-টু কাহিনী ফাঁস করে গায়ক কৈলাশ খেরকে অভিযুক্ত করেন। তিনি নারীদের প্রতি অনু মালিকের আচরণকে উদ্ভট বলে আখ্যায়িত করেন। তাকে ‘সিরিয়াল নারী শিকারী’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন তিনি। এ নিয়ে আলোচনা শেষ না হতেই শ্বেতা পন্ডিত এগিয়ে এলেন। তিনি টুইটারে প্রকাশ করলেন তার কাহিনী। তাতে তিনি অনু মালিককে অভিযুক্ত করলেন। বললেন, অনু মালিক একজন যৌন নিপীড়ক। নারী শিকারী। এতে শ্বেতা পূর্ণ দৈর্ঘ্য একটি চিঠি লিখেছেন। তাতে ২০০১ সালে ঘটে যাওয়া ঘটনার পূর্ণ বিবরণ দিয়েছেন তিনি। শ্বেতা বলেছেন, তখন তার বয়স মাত্র ১৫ বছর। ওই সময়ই তিনি হতাশাজনক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হন। টুইটারে তিনি লিখেছেন, এটাই আমার মি-টু কাহিনী। আমি অনু মালিকের বিষয়ে তরুণী বা যুবতীদেরকে সতর্ক করতে চাই।
অনু মালিকের পুরো নাম আনোয়ার সরদার মালিক। তাকে ডাকা হয় অনু মালিক নামে। তিনি ভারতের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং ফিল্মফেয়ার পুরস্কার বিজয়ী সঙ্গীত পরিচালক। ১৯৯০ এর দশকের বড় মাপের সুরকারদের অন্যতম তিনি।
মি-টু আন্দোলনে গতকাল পদত্যাগ করেছেন ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম জে আকবর। এ বিষয়টি গতকাল ভারতজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে ছিল। আর ইন্টারনেটের কল্যাণে সেই খবর সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে সঙ্গে সঙ্গে।
সোনা মহাপাত্র তার মি-টু কাহিনী ফাঁস করে গায়ক কৈলাশ খেরকে অভিযুক্ত করেন। তিনি নারীদের প্রতি অনু মালিকের আচরণকে উদ্ভট বলে আখ্যায়িত করেন। তাকে ‘সিরিয়াল নারী শিকারী’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন তিনি। এ নিয়ে আলোচনা শেষ না হতেই শ্বেতা পন্ডিত এগিয়ে এলেন। তিনি টুইটারে প্রকাশ করলেন তার কাহিনী। তাতে তিনি অনু মালিককে অভিযুক্ত করলেন। বললেন, অনু মালিক একজন যৌন নিপীড়ক। নারী শিকারী। এতে শ্বেতা পূর্ণ দৈর্ঘ্য একটি চিঠি লিখেছেন। তাতে ২০০১ সালে ঘটে যাওয়া ঘটনার পূর্ণ বিবরণ দিয়েছেন তিনি। শ্বেতা বলেছেন, তখন তার বয়স মাত্র ১৫ বছর। ওই সময়ই তিনি হতাশাজনক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হন। টুইটারে তিনি লিখেছেন, এটাই আমার মি-টু কাহিনী। আমি অনু মালিকের বিষয়ে তরুণী বা যুবতীদেরকে সতর্ক করতে চাই।