দেশ বিদেশ
শাহবাগ, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা বন্ধে আইনি নোটিশ
স্টাফ রিপোর্টার
১৬ অক্টোবর ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:০১ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর শাহবাগ মোড় ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা, মাইকিং, মানববন্ধন, মিছিল ও এর কারণে শাহবাগে সড়কে ব্যারিকেড না দেয়ার পদক্ষেপ গ্রহণে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। গতকাল সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনূছ আলী আকন্দ ডাকযোগে এ আইনি নোটিশ পাঠান। স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, ডিএমপি কমিশনার, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ও শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে এ নোটিশ পাঠানো হয়। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নিলে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
নোটিশদাতা আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ জানান, দীর্ঘ এগার দিন শাহবাগ মোড়ে যানবাহন চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে চাকরির ৫৬ শতাংশ কোটা দাবি করা হচ্ছে। সরকার প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে কোটা বাতিল করেছে। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির চাকরিজীবীদের জন্য এখনো ৫৬ শতাংশ কোটা বহাল আছে। তাহলে ওই দাবি কেন? কোটার দাবিতে রাস্তায় অবস্থান নিয়ে দিনের পর দিন সড়ক বন্ধ করে রাখা সমীচীন নয় উল্লেখ করে নোটিশে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে আন্দোলনকারীরা প্রতিকারের জন্য উচ্চ আদালতে যেতে পারেন। নোটিশে আরো বলা হয়, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট ও শাহবাগ মোড়ে জনসভা ও মাইকিংয়ের কারণে শব্দ দূষণ হয় এবং পাশেই সুপ্রিম কোর্টের স্বাভাবিক কার্যক্রম ও নিরাপত্তা ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া এই এলাকায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, বারডেম হাসপাতাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সচিবালয়সহ অসংখ্য হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, রোগী ও সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। সংবিধানের ৩২ ও ৩৬ অনুচ্ছেদ উল্লেখ করে নোটিশে বলা হয়েছে, আইন অনুযায়ী জীবন ও ব্যক্তিস্বাধীনতা থেকে কোনো নাগরিককে বঞ্চিত করা যাবে না।
নোটিশদাতা আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ জানান, দীর্ঘ এগার দিন শাহবাগ মোড়ে যানবাহন চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে চাকরির ৫৬ শতাংশ কোটা দাবি করা হচ্ছে। সরকার প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে কোটা বাতিল করেছে। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির চাকরিজীবীদের জন্য এখনো ৫৬ শতাংশ কোটা বহাল আছে। তাহলে ওই দাবি কেন? কোটার দাবিতে রাস্তায় অবস্থান নিয়ে দিনের পর দিন সড়ক বন্ধ করে রাখা সমীচীন নয় উল্লেখ করে নোটিশে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে আন্দোলনকারীরা প্রতিকারের জন্য উচ্চ আদালতে যেতে পারেন। নোটিশে আরো বলা হয়, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট ও শাহবাগ মোড়ে জনসভা ও মাইকিংয়ের কারণে শব্দ দূষণ হয় এবং পাশেই সুপ্রিম কোর্টের স্বাভাবিক কার্যক্রম ও নিরাপত্তা ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া এই এলাকায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, বারডেম হাসপাতাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সচিবালয়সহ অসংখ্য হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, রোগী ও সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। সংবিধানের ৩২ ও ৩৬ অনুচ্ছেদ উল্লেখ করে নোটিশে বলা হয়েছে, আইন অনুযায়ী জীবন ও ব্যক্তিস্বাধীনতা থেকে কোনো নাগরিককে বঞ্চিত করা যাবে না।