অনলাইন
কলকাতায় দৃষ্টিহীনদের জন্য পুজো
অনলাইন ডেস্ক
১৫ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ৬:৩০ পূর্বাহ্ন
দূর্গা পূজা মানেই বাঙালী হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে বিশেষ কিছু। পূজা শুরুর মাস জুড়েই চলে সকল মন্ডপ, প্রতিমা, প্রতিমা দেখার গেট তৈরির প্রস্তুতি। দিন-রাত পরিশ্রম করার পর কারিগরেরা আমাদের জন্য প্রস্তুত করে এসব। আর পূজা শুরু হয়ে গেলে যখন আমরা হেঁটে হেঁটে জায়গায় জায়গায় প্রতিমা দেখি, তখন যেন তাদের পরিশ্রম এক ধরণের পূর্ণতা পায়।
তবে যারা চোখে দেখতে পায় না, তাদের বেলায়?
তারা এতোদিন মনের চোখ দিয়ে প্রতিমা দেখার চেষ্টা করতেন। কিন্তু কোন স্পর্শ অনুভব করতে পারতেন না। রবি ঠাকুরের ভাষায় বলতে গেলে 'চোখের আলোয় দেখেছিলাম, চোখের বাহিরে।'
তবে এবারের দূর্গা পূজার এই লাইনদুটোর প্রতিফলিত রুপকে কিঞ্চিৎ বদলে দিলেন কলকাতার সমাজসেবী সংঘ। তাদের এবারের পূজার আয়োজন দৃষ্টিহীন মানুষদের ঘিরে। যারা এতদিন মনের চোখ দিয়ে পূজা উদযাপন করতেন, তারা এবার প্রতিমার স্পর্শও অনুভব করতে পারবেন।
তাই, সমাজসেবী সংঘ তাদের পূজার থিম রেখেছে 'স্পর্শ'। বিশেষ ধরণের স্ক্রু দিয়ে তারা তৈরি করেছে দূর্গার সুবিধাল মুখমন্ডল। যে শুধুমাত্র স্পর্শ করলেই বোঝা যাবে তার আদল ও সুন্দর রূপ।
মন্ডপের গায়ে ব্রেইল পদ্ধতিতে খোদিত থাকছে বিভিন্ন স্তোত্র। মন্ডপে ঢুকলেই বেজে উঠবে এই থিম নিয়ে বিশেষ কিছু তথ্য।
এমন ধরণের ম-প কলকাতাতে এই প্রথম। যার সজ্জায় কাজ করেছেন শিল্পী দম্পতি শুভদীপ ও সুমি মজুমদার।
আর সমাজসেবী সংঘের এবারের পূজার প্রতিমা গড়েছেন শিল্পী পরিমল পাল।
আলোকসজ্জা দিয়ে মন্ডপের গেট এবং প্রতিমাকে জীবন্ত করে তুলেছেন পিনাকী গুহ। আর প্রতিমা দেখার সময় যে আবহ সঙ্গীত বেজে উঠবে সেটা নির্মাণ করেছেন গৌতম ব্রহ্ম।
৭৩তম বর্ষে পদার্পণ করা সমাজসেবীর এবারের পূজোর উদ্বোধনী করেন পশ্চিম বঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পূজোর মন্ডপের বাইরে রয়েছে চক্ষুদান শিবিরের যাবতীয় বন্দোবস্ত। এখন শুধুমাত্র অপেক্ষা তাদের চোখের আলোয়, দৃষ্টিহীন মানুষদের চোখের বাহিরে দেখার মহৎ উদ্যোগ কতোটুকু সফলতা পায়।
তবে যারা চোখে দেখতে পায় না, তাদের বেলায়?
তারা এতোদিন মনের চোখ দিয়ে প্রতিমা দেখার চেষ্টা করতেন। কিন্তু কোন স্পর্শ অনুভব করতে পারতেন না। রবি ঠাকুরের ভাষায় বলতে গেলে 'চোখের আলোয় দেখেছিলাম, চোখের বাহিরে।'
তবে এবারের দূর্গা পূজার এই লাইনদুটোর প্রতিফলিত রুপকে কিঞ্চিৎ বদলে দিলেন কলকাতার সমাজসেবী সংঘ। তাদের এবারের পূজার আয়োজন দৃষ্টিহীন মানুষদের ঘিরে। যারা এতদিন মনের চোখ দিয়ে পূজা উদযাপন করতেন, তারা এবার প্রতিমার স্পর্শও অনুভব করতে পারবেন।
তাই, সমাজসেবী সংঘ তাদের পূজার থিম রেখেছে 'স্পর্শ'। বিশেষ ধরণের স্ক্রু দিয়ে তারা তৈরি করেছে দূর্গার সুবিধাল মুখমন্ডল। যে শুধুমাত্র স্পর্শ করলেই বোঝা যাবে তার আদল ও সুন্দর রূপ।
মন্ডপের গায়ে ব্রেইল পদ্ধতিতে খোদিত থাকছে বিভিন্ন স্তোত্র। মন্ডপে ঢুকলেই বেজে উঠবে এই থিম নিয়ে বিশেষ কিছু তথ্য।
এমন ধরণের ম-প কলকাতাতে এই প্রথম। যার সজ্জায় কাজ করেছেন শিল্পী দম্পতি শুভদীপ ও সুমি মজুমদার।
আর সমাজসেবী সংঘের এবারের পূজার প্রতিমা গড়েছেন শিল্পী পরিমল পাল।
আলোকসজ্জা দিয়ে মন্ডপের গেট এবং প্রতিমাকে জীবন্ত করে তুলেছেন পিনাকী গুহ। আর প্রতিমা দেখার সময় যে আবহ সঙ্গীত বেজে উঠবে সেটা নির্মাণ করেছেন গৌতম ব্রহ্ম।
৭৩তম বর্ষে পদার্পণ করা সমাজসেবীর এবারের পূজোর উদ্বোধনী করেন পশ্চিম বঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পূজোর মন্ডপের বাইরে রয়েছে চক্ষুদান শিবিরের যাবতীয় বন্দোবস্ত। এখন শুধুমাত্র অপেক্ষা তাদের চোখের আলোয়, দৃষ্টিহীন মানুষদের চোখের বাহিরে দেখার মহৎ উদ্যোগ কতোটুকু সফলতা পায়।