দেশ বিদেশ
পিয়ংইয়ংয়ে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কথা ভাবছে দক্ষিণ কোরিয়া
মানবজমিন ডেস্ক
১২ অক্টোবর ২০১৮, শুক্রবার, ১০:২০ পূর্বাহ্ন
বিভিন্ন সময়ে উত্তর কোরিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কথা ভাবছে দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাং কিউং হোয়া বলেছেন, তার দেশ পিয়ংইয়ংয়ের ওপর একতরফাভাবে যেসব নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, সেগুলোর কিছু তুলে নেয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে সিউল। দুই কোরিয়ার মধ্যে সম্পর্ক জোরদার ও পারমাণবিক সংকট নিরসনের জন্য এ পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানান তিনি। তবে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, ওয়াশিংটনের অনুমতি ছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া কোনো নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে না। এ খবর দিয়েছে আল জাজিরা ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
খবরে বলা হয়েছে, ২০১০ সালে একটি রণতরীতে হামলার প্রেক্ষিতে উত্তরের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে দক্ষিণ কোরিয়া। ওই হামলায় দক্ষিণের ৪৫ সেনা নিহত হয়েছিল। পাল্টা জবাবে সিউল একটি যৌথ ফ্যাক্টরি পার্ক ছাড়া দুই কোরিয়ার মধ্যে সব ধরনের অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রকল্প বন্ধ করে পিয়ংইয়ংয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। পরে ২০১৬ সালে পিয়ংইয়ংয়ের একটি দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার জবাবে সিউল ক্যাসং ফ্যাক্টরি পার্কও বন্ধ করে দেয়। কিন্তু সম্প্রতি দুই কোরিয়ার মধ্যে সম্পর্কে উন্নতি ঘটেছে। দু’দেশের মধ্যে তিন দফা সর্বোচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। ফলে কোরিয়ার উপদ্বীপে বৈরিতার অবসান হয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে দক্ষিণের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাং কিউং বলেন, নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা হচ্ছে। সরকারের সংশ্লিষ্ট এজেন্সিগুলোর সঙ্গে পরামর্শ করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। চূড়ান্তভাবে সিউল যদি উত্তর কোরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়, তাহলে দুই কোরিয়ার সম্পর্কে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে। এর ফলে দু’দেশের যৌথ অর্থনৈতিক প্রকল্পগুলো নতুন করে শুরু হবে। এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, সিউলের আরোপ করা একতরফা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার প্রস্তাব তখনই বাস্তবায়ন হবে, যখন যুক্তরাষ্ট্র এতে সম্মতি দেবে। সিউলের প্রস্তাবের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে বুধবার ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের অনুমতি ছাড়া তারা (দক্ষিণ কোরিয়া) এমনটি করবে না। আমাদের অনুমতি ছাড়া তারা কিছুই করবে না।’ এর আগে পারমাণবিক অস্ত্র ত্যাগ না করা পর্যন্ত উত্তর কোরিয়ার ওপর আরোপিত মার্কিন নিষেধাজ্ঞা মেনে চলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
খবরে বলা হয়েছে, ২০১০ সালে একটি রণতরীতে হামলার প্রেক্ষিতে উত্তরের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে দক্ষিণ কোরিয়া। ওই হামলায় দক্ষিণের ৪৫ সেনা নিহত হয়েছিল। পাল্টা জবাবে সিউল একটি যৌথ ফ্যাক্টরি পার্ক ছাড়া দুই কোরিয়ার মধ্যে সব ধরনের অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রকল্প বন্ধ করে পিয়ংইয়ংয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। পরে ২০১৬ সালে পিয়ংইয়ংয়ের একটি দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার জবাবে সিউল ক্যাসং ফ্যাক্টরি পার্কও বন্ধ করে দেয়। কিন্তু সম্প্রতি দুই কোরিয়ার মধ্যে সম্পর্কে উন্নতি ঘটেছে। দু’দেশের মধ্যে তিন দফা সর্বোচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। ফলে কোরিয়ার উপদ্বীপে বৈরিতার অবসান হয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে দক্ষিণের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাং কিউং বলেন, নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা হচ্ছে। সরকারের সংশ্লিষ্ট এজেন্সিগুলোর সঙ্গে পরামর্শ করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। চূড়ান্তভাবে সিউল যদি উত্তর কোরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়, তাহলে দুই কোরিয়ার সম্পর্কে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে। এর ফলে দু’দেশের যৌথ অর্থনৈতিক প্রকল্পগুলো নতুন করে শুরু হবে। এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, সিউলের আরোপ করা একতরফা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার প্রস্তাব তখনই বাস্তবায়ন হবে, যখন যুক্তরাষ্ট্র এতে সম্মতি দেবে। সিউলের প্রস্তাবের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে বুধবার ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের অনুমতি ছাড়া তারা (দক্ষিণ কোরিয়া) এমনটি করবে না। আমাদের অনুমতি ছাড়া তারা কিছুই করবে না।’ এর আগে পারমাণবিক অস্ত্র ত্যাগ না করা পর্যন্ত উত্তর কোরিয়ার ওপর আরোপিত মার্কিন নিষেধাজ্ঞা মেনে চলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।