দেশ বিদেশ
অপ্রাপ্ত বয়স্ক বালিকা বিয়ে যাবজ্জীবন নিষিদ্ধ শিক্ষক নূর
মানবজমিন ডেস্ক
১২ অক্টোবর ২০১৮, শুক্রবার, ১০:২০ পূর্বাহ্ন
বৃটেনে শিক্ষকতায় নিযুক্ত জসিম নূর (৩৪) বিয়ে করেছেন অপ্রাপ্ত বয়স্ক এক বালিকাকে। এরপর তার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেন। ওই সময়ও তার সেই অপ্রাপ্ত বয়সী স্ত্রী স্কুলবয়সী। এ অপরাধের কারণে পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক জসিম নূরকে যাবজ্জীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
জসিম নূর ব্লাকফ্রায়ারস-এ লন্ডন নটিক্যাল স্কুলের শিক্ষক। যখন তার বয়স ২২ বছর, তখন তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসেন। এখানে এসে বিয়ে করেন ১৩ বছর বয়সী একটি বালিকাকে। তার সঙ্গে রাতযাপন করতে থাকেন। সেটা ছিল গ্রীষ্মকালীন ছুটির সময়। ২০০৬ সালের সেই সময়ে তিনি দেশে ফেরার পর সাক্ষাৎ হয় ওই বালিকার সঙ্গে। পারিবারিকভাবে তাদের বিয়ের কথাবার্তা হতে থাকে। দেখা-সাক্ষাতের তিন দিন পরেই তাদের বিয়ে হয়। জসিম নূরের বয়স এখন ৩৪ বছর। তিনি যাকে বিয়ে করেছিল তাকে ইংরেজিতে সংক্ষেপে শুধু ‘চাইল্ড এ’ নামে প্রকাশ করা হচ্ছে। এ খবর দিয়েছে লন্ডনের অনলাইন ডেইলি মেইল। এতে বলা হয়, বিয়ের রাত থেকেই তাদের শারীরিক সম্পর্ক চলতে থাকে। এরপর চাইল্ড এ’কে নিয়ে জসিম নূর চলে যান লন্ডনে। সেখানে তাকে একটি পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক ক্লিনিকে নিয়ে জন্মবিরতিকরণ পিল খাওয়ানো হয়। বৃটেনের কভেন্ট্রিতে টিচিং রেগুলেশন অথরিটি প্যানেল গত মাসে বৈঠকে বসে। সেখানে জসিম নূরের দাবি নিয়ে আলোচনা হয়। জসিম নূর দাবি করেছেন, তিনি জানতেন না তার স্ত্রীর বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হয়নি। তবে তার স্ত্রীর দাবি, তিনি তার স্বামীকে বলেছিলেন তার বয়স ১৩ বছর এবং অষ্টম শ্রেণিতে পড়াশোনা করতেন। জসিম নূর তার স্ত্রীর বয়স গোপন রাখার জন্য তার শ্বশুর-শাশুড়িকে দায়ী করেন। বলেন, তিনি তার প্রকৃত বয়স জানতেন না। একপর্যায়ে ২০১৩ সালে পুলিশে অভিযোগ দেন তার স্ত্রী। তার হাড়ের পরীক্ষা করে বয়স নিশ্চিত করা হয়। তাতে দেখা যায়, বিয়ের সময় তিনি অপ্রাপ্তবয়স্ক ছিলেন।
তবে ওই দম্পতি কত দিন একসঙ্গে ছিলেন তা স্পষ্ট নয়। তাদের কোনো ছেলেমেয়ে আছে কি না তাও জানা যায়নি।
টিচিং রেগুলেশন অথরিটি প্যানেল বলেছে, জসিম নূর এখন মেনে নিয়েছেন ২০০৬ সালে চাইল্ড এ’কে বিয়ের সময় তার বয়স ছিল ১৩ বছর। তবে বিয়ের সময় তিনি এটা জানতেন না। তিনি ভেবেছিলেন তার স্ত্রীর বয়স ১৮ বছর।
জসিম নূর ব্লাকফ্রায়ারস-এ লন্ডন নটিক্যাল স্কুলের শিক্ষক। যখন তার বয়স ২২ বছর, তখন তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসেন। এখানে এসে বিয়ে করেন ১৩ বছর বয়সী একটি বালিকাকে। তার সঙ্গে রাতযাপন করতে থাকেন। সেটা ছিল গ্রীষ্মকালীন ছুটির সময়। ২০০৬ সালের সেই সময়ে তিনি দেশে ফেরার পর সাক্ষাৎ হয় ওই বালিকার সঙ্গে। পারিবারিকভাবে তাদের বিয়ের কথাবার্তা হতে থাকে। দেখা-সাক্ষাতের তিন দিন পরেই তাদের বিয়ে হয়। জসিম নূরের বয়স এখন ৩৪ বছর। তিনি যাকে বিয়ে করেছিল তাকে ইংরেজিতে সংক্ষেপে শুধু ‘চাইল্ড এ’ নামে প্রকাশ করা হচ্ছে। এ খবর দিয়েছে লন্ডনের অনলাইন ডেইলি মেইল। এতে বলা হয়, বিয়ের রাত থেকেই তাদের শারীরিক সম্পর্ক চলতে থাকে। এরপর চাইল্ড এ’কে নিয়ে জসিম নূর চলে যান লন্ডনে। সেখানে তাকে একটি পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক ক্লিনিকে নিয়ে জন্মবিরতিকরণ পিল খাওয়ানো হয়। বৃটেনের কভেন্ট্রিতে টিচিং রেগুলেশন অথরিটি প্যানেল গত মাসে বৈঠকে বসে। সেখানে জসিম নূরের দাবি নিয়ে আলোচনা হয়। জসিম নূর দাবি করেছেন, তিনি জানতেন না তার স্ত্রীর বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হয়নি। তবে তার স্ত্রীর দাবি, তিনি তার স্বামীকে বলেছিলেন তার বয়স ১৩ বছর এবং অষ্টম শ্রেণিতে পড়াশোনা করতেন। জসিম নূর তার স্ত্রীর বয়স গোপন রাখার জন্য তার শ্বশুর-শাশুড়িকে দায়ী করেন। বলেন, তিনি তার প্রকৃত বয়স জানতেন না। একপর্যায়ে ২০১৩ সালে পুলিশে অভিযোগ দেন তার স্ত্রী। তার হাড়ের পরীক্ষা করে বয়স নিশ্চিত করা হয়। তাতে দেখা যায়, বিয়ের সময় তিনি অপ্রাপ্তবয়স্ক ছিলেন।
তবে ওই দম্পতি কত দিন একসঙ্গে ছিলেন তা স্পষ্ট নয়। তাদের কোনো ছেলেমেয়ে আছে কি না তাও জানা যায়নি।
টিচিং রেগুলেশন অথরিটি প্যানেল বলেছে, জসিম নূর এখন মেনে নিয়েছেন ২০০৬ সালে চাইল্ড এ’কে বিয়ের সময় তার বয়স ছিল ১৩ বছর। তবে বিয়ের সময় তিনি এটা জানতেন না। তিনি ভেবেছিলেন তার স্ত্রীর বয়স ১৮ বছর।