খেলা
স্ত্রীর কারণে অবসরে যাননি হাফিজ
স্পোর্টস ডেস্ক
১২ অক্টোবর ২০১৮, শুক্রবার, ১০:০০ পূর্বাহ্ন
২০০৩ সালে পাকিস্তান জাতীয় দলের হয়ে অভিষেক হয় মোহাম্মদ হাফিজের। এর পর গত ১৫ বছরে নিজেকে দলের অন্যতম নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড় হিসেবে প্রমাণ করেছেন। কেন্দ্রীয় চুক্তিতেও দীর্ঘদিন ধরে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) ‘এ’ ক্যাটাগরিতে ছিলেন অভিজ্ঞ এ ক্রিকেটার। নতুন কেন্দ্রীয় চুক্তিতে ‘এ’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নামিয়ে দেয়া হয় হাফিজকে। এই কারণে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের কথাও ভেবেছিলেন হাফিজ। কিন্তু তার স্ত্রী নাজিয়া হাফিজকে অবসরের সিদ্ধান্ত না নেয়ার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। কেন্দ্রীয় চুক্তিতে অবনমনের পর হাফিজের জায়গা হয়নি সদ্য শেষ হওয়া এশিয়া কাপের ১৪তম আসরেও।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চলমান টেস্ট সিরিজে হুট করেই ডাক পান পাকিস্তান দলে। প্রত্যাবর্তনের টেস্টটি হাফিজ রাঙিয়েছেন সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে। দুই বছর পর টেস্ট দলে ফিরে সেঞ্চুরি পাওয়া নিয়ে হাফিজ বলেন, এশিয়া কাপে সুযোগ না পেয়ে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলাম। আমি হয়তো সেই কঠোর সিদ্ধান্তটাও নিয়ে ফেলতাম। তবে স্ত্রী (নাজিয়া) আমাকে থামায়। শোয়েব আখতারও আমাকে বুঝিয়ে আটকেছে। আমি মনে করি আল্লাহ অনেক বড় পরিকল্পনাকারী এবং তিনি সবকিছু ভালোর জন্যই করেন। শোয়েব আখতারও বিষয়টি স্বীকার করেছেন। এক টুইট বার্তায় পাকিস্তানের সাবেক এই পেসার বলেন, হাফিজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েই ফেলেছিল। আমি তাকে বোঝানোর চেষ্টা করি।
আল্লাহর রহমতে সে আমার কথা শুনেছিল। আর সে অজিদের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে পাকিস্তানের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ১২৬ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ১৭ রান করেন হাফিজ।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চলমান টেস্ট সিরিজে হুট করেই ডাক পান পাকিস্তান দলে। প্রত্যাবর্তনের টেস্টটি হাফিজ রাঙিয়েছেন সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে। দুই বছর পর টেস্ট দলে ফিরে সেঞ্চুরি পাওয়া নিয়ে হাফিজ বলেন, এশিয়া কাপে সুযোগ না পেয়ে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলাম। আমি হয়তো সেই কঠোর সিদ্ধান্তটাও নিয়ে ফেলতাম। তবে স্ত্রী (নাজিয়া) আমাকে থামায়। শোয়েব আখতারও আমাকে বুঝিয়ে আটকেছে। আমি মনে করি আল্লাহ অনেক বড় পরিকল্পনাকারী এবং তিনি সবকিছু ভালোর জন্যই করেন। শোয়েব আখতারও বিষয়টি স্বীকার করেছেন। এক টুইট বার্তায় পাকিস্তানের সাবেক এই পেসার বলেন, হাফিজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েই ফেলেছিল। আমি তাকে বোঝানোর চেষ্টা করি।
আল্লাহর রহমতে সে আমার কথা শুনেছিল। আর সে অজিদের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে পাকিস্তানের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ১২৬ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ১৭ রান করেন হাফিজ।