বাংলারজমিন
আমতলীতে ওয়াক্ফ এস্টেটের জমিতে ইটভাটা নির্মাণের অভিযোগ
আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
১২ অক্টোবর ২০১৮, শুক্রবার, ৯:২৪ পূর্বাহ্ন
আমতলী ইউনিয়নের বান্দ্রা গ্রামে ওয়াকফ এস্টেটের পাঁচ একর কৃষিজমি দখল করে ইটভাটা নির্মাণের অভিযোগে আবুল বাশার নয়ন মৃধা নামের এক ব্যবসায়ির বিরুদ্ধে বুধবার আমতলী প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ওই জমির প্রকৃত মালিক দাবিদার শাহিদা আক্তার সুমি তালুকদার।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত অভিযোগে শাহিদা আক্তার সুমি জানিয়েছেন, বান্দ্রা গ্রামে আবুল কাসেম তালুকদারের ওয়াকফ এস্টেটের পাঁচ একর কৃষিজমির পৈতৃক সূত্রে মালিক সে এবং তার ভাই রুপক তালুকদার। এই জমি জোরপূর্বক দখল করে আমতলী নতুন বাজার বাঁধঘাট এলাকার বাসিন্দা জিমি এন্টারপ্রাইজের মালিক আবুল বাশার নয়ন মৃধা জমির ফসল এবং বিভিন্ন প্রজাতির শত শত গাছপালা উপরে ফেলে সেখানে জিমি ব্রিকস নামে একটি ইটভাটা নির্মাণ করেন। ইটভাটা নির্মাণে আমরা বাধা দিলে নয়ন মৃধা আমাদের মারধর এবং মাটি কাটার ভেকু যন্ত্র দিয়ে হত্যার হুমকি দেয়। জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে আমরা আমতলী থানায় এ সংক্রান্ত একটি মামলাও করি। এ ছাড়া আমরা আমাদের প্রাপ্য জমি ফিরে পেতে সালিশ বৈঠকেও রায় পেয়েছি। তিনি আরো অভিযোগ করেন, বাংলাদেশ ওয়াকফ এস্টেটের অতিরিক্ত সচিব মো. শহিদুল আলম ২০১৭ সালের ১২ই নভেম্বর বরগুনার জেলা প্রশাসক ও জেলা ওয়াকফ এস্টেটের সভাপতিকে ওয়াকফ এস্টেটের জমিতে পুকুর খনন বন্ধ ও ইটভাটা নির্মাণ বন্ধের জন্য চিঠি প্রদান করেন কিন্তু নয়ন মৃধা সে চিঠিও অমান্য করে তার ভাটা নির্মাণ এবং পুকুর কাটা অব্যাহত রাখেন।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- আমতলী সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. মোতাহার উদ্দিন মৃধা, জমির আরেক মালিক দাবিদার রুপক তালুকদার, বর্গাচাষি রুমেন হাওলাদার, মস্তফা হাওলাদার ও সোহেল মৃধা।
এ ব্যাপারে আবুল বাশার নয়ন মৃধা জানিয়েছেন, তার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। তার নিজের ক্রয় করা রেকর্ডিও জমিতে সরকারি নিয়ম মাফিক ইটভাটা নির্মাণ করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত অভিযোগে শাহিদা আক্তার সুমি জানিয়েছেন, বান্দ্রা গ্রামে আবুল কাসেম তালুকদারের ওয়াকফ এস্টেটের পাঁচ একর কৃষিজমির পৈতৃক সূত্রে মালিক সে এবং তার ভাই রুপক তালুকদার। এই জমি জোরপূর্বক দখল করে আমতলী নতুন বাজার বাঁধঘাট এলাকার বাসিন্দা জিমি এন্টারপ্রাইজের মালিক আবুল বাশার নয়ন মৃধা জমির ফসল এবং বিভিন্ন প্রজাতির শত শত গাছপালা উপরে ফেলে সেখানে জিমি ব্রিকস নামে একটি ইটভাটা নির্মাণ করেন। ইটভাটা নির্মাণে আমরা বাধা দিলে নয়ন মৃধা আমাদের মারধর এবং মাটি কাটার ভেকু যন্ত্র দিয়ে হত্যার হুমকি দেয়। জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে আমরা আমতলী থানায় এ সংক্রান্ত একটি মামলাও করি। এ ছাড়া আমরা আমাদের প্রাপ্য জমি ফিরে পেতে সালিশ বৈঠকেও রায় পেয়েছি। তিনি আরো অভিযোগ করেন, বাংলাদেশ ওয়াকফ এস্টেটের অতিরিক্ত সচিব মো. শহিদুল আলম ২০১৭ সালের ১২ই নভেম্বর বরগুনার জেলা প্রশাসক ও জেলা ওয়াকফ এস্টেটের সভাপতিকে ওয়াকফ এস্টেটের জমিতে পুকুর খনন বন্ধ ও ইটভাটা নির্মাণ বন্ধের জন্য চিঠি প্রদান করেন কিন্তু নয়ন মৃধা সে চিঠিও অমান্য করে তার ভাটা নির্মাণ এবং পুকুর কাটা অব্যাহত রাখেন।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- আমতলী সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. মোতাহার উদ্দিন মৃধা, জমির আরেক মালিক দাবিদার রুপক তালুকদার, বর্গাচাষি রুমেন হাওলাদার, মস্তফা হাওলাদার ও সোহেল মৃধা।
এ ব্যাপারে আবুল বাশার নয়ন মৃধা জানিয়েছেন, তার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। তার নিজের ক্রয় করা রেকর্ডিও জমিতে সরকারি নিয়ম মাফিক ইটভাটা নির্মাণ করেছেন।